
এই গ্রন্থে ড্যাডির তোলা ১৪টি আলোকচিত্র, তিনটি সেলফ পোর্ট্রটে, ১০টি চিঠি, দুটি চিঠির খাম, সাতটি দলিল দস্তাবেজ ও একটি পেপার কাটিং যুক্ত করা হয়েছে। তাঁর নিজের লেখায় ধরা আছে ক্যামেরা রিক্রিয়েশন ক্লাবের পুরো ইতিহাস। দেশবরেণ্য ১৪ জন আলোকচিত্রীর ক্যামেরায় বন্দি ড্যাডির নানান মুহূর্ত। তেলরঙে আঁকা একটি প্রতিকৃতিও এই গ্রন্থে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। https://pathakshamabesh.com/product/daddy-samagro-alokchitro-o-bibidho/

শিল্পের মোহ ছাড়া পৃথিবীর আর কোনো মোহ তাঁকে গ্রাস করতে পারেনি। তিনি সারা জীবন নির্মোহভাবে লিখে গেছেন। নিজেকে নিজের ভেতর গুটিয়ে রেখেছেন; সাধকরা যেমনটা করে থাকেন। ফলে আমাদের সমাজের ভেতরকার মানুষ তাঁকে ঠিক বুঝতে বা বুঝে উঠতে পারেনি। বোঝার যে চেষ্টা করেছেনে এমনও নয়। ফলে তাঁর মতো একজন শক্তিমান কথাশিল্পীর লেখার সঙ্গে এই প্রজন্মের অনেকেই পরিচিত নন।
গোলাম কাসেম ড্যাডির ১৯১৮ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত লেখা ৪৬টি গল্পের এক অনবদ্য রচনাসম্ভার-ড্যাডিসমগ্র : গল্প। https://pathakshamabesh.com/product/daddy-samagro-golpo/

ড্যাডির এই টেকনিক্যাল লেখাগুলো এখন হয়ে উঠেছে স্যুভেনিয়র। আর ফটোগ্রাফির সঙ্গে তাঁর দার্শনিক বোঝাপড়াগুলো হয়ে উঠেছে ক্ল্যাসিক; ফটোগ্রাফির মৌলিক ভিত্তি গড়ার জন্য যা অবশ্যপাঠ্য। বর্তমান পৃথিবীতে প্রযুক্তি অভাবনীয় উৎকর্ষ লাভ করেছে। এই ডিজিটাল যুগেও ড্যাডির লেখাগুলো অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। তিনি সবসময় মনে করতেন, ‘ম্যান বিহাইন্ড দ্য ক্যামেরা।’
গোলাম কাসেম ড্যাডির এমন অনুধাবন আর পরামর্শ মিলবে ১৯৩৯ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত লেখা ৩৯টি প্রবন্ধে। সঙ্গে রয়েছে তাঁর তোলা আমাদের দেখা অদেখা ২১টি আলোকচিত্র। https://pathakshamabesh.com/product/daddy-samagro-probondho/
গোলাম কাসেম ড্যাডি
কিংবদন্তি আলোকচিত্রী ও প্রথম আধুনিক ধারার ছোটগল্প লেখক। আদি বাড়ি ফরিদপুরের মাদারীপুরে। জন্ম ১৮৯৪ সালের ৫ নভেম্বর, হিমালয় পাহাড়ের পাদদেশের জলপাইগুড়িতে।
শৈশব কাটে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের নানা জায়গায়। কলকাতা ইউনিভার্সিটির ইনফ্যান্ট্রি কোরের সদস্য হিসেবে ১৯১৫ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। রণ-প্রশিক্ষণের ময়দানেই গল্প লেখার সূচনা।
১৯১২ সালে এনসাইন বক্স ক্যামেরায় ছবি তুলতে শুরু করেন। ১৯১৯ সালে ব্রিটিশ সরকারের সাব-রেজিস্ট্রার হিসেবে চাকরিতে যোগ দেন। ১৯৪৯ সালে রাজশাহীর ডিস্ট্রিক্ট রেজিস্ট্রার হিসেবে অবসরগ্রহণ করেন। নিঃসন্তান ছিলেন। শ্রদ্ধার শিরোপা হিসেবে তিনি ‘ড্যাডি’ স্বীকৃতি পান।
১৯৫১ সালে ট্রপিক্যাল ইনস্টিটিউট অব ফটোগ্রাফি ও ১৯৬২ সালে ক্যামেরা রিক্রিয়েশন ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন। সাহিত্যকর্মের জন্য ১৯৭৭ সালে নাসিরউদ্দীন স্বর্ণপদক ও ২০০৪ সালে তৃতীয় আন্তর্জাতিক ছবি মেলায় আজীবন সম্মাননা (মরণোত্তর) লাভ করেন।
১৯৯৮ সালের ৯ জানুয়ারি ১০৪ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
বুকশপ এখন আপনার হাতের মুঠোয়, আজই ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল অ্যাপস।
📲অ্যাপ লিংক: ttp://onelink.to/hk9znt
✅আর পুরো বুকশপটি ভিজিট করুন অনলাইনে।
www.pathakshamabesh.com
🦉📚বইয়ের যেকোনো তথ্য জানতে ফোন করুন : 01841234612