ইকতিয়ার চৌধুরী সত্তরের শেষ প্রান্ত হতে গদ্য লিখছেন। প্রথম প্রকাশিত গল্প দৈনিক বাংলার সাহিত্য পাতায়। উপন্যাস, গল্প, ভ্রমণকাহিনিসহ প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ২০। উল্লেখযোগ্য বই―রামকৃষ্ণ মিশন রোডে বসন্ত, স্বর্ণকন্যা ইমিগ্র্যান্ট, সমতটের স্বর এবং স্বশাসনের শিশুকাল। দশ প্রান্ত দশ দিগন্ত তাঁর প্রথম ভ্রমণসমগ্র। তিনি ২০২২ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।

কূটনীতিবিদ। পেশাগত জীবনে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পরিচালকসহ সর্বশেষ স্পেনে রাষ্ট্রদূত এবং জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন। ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্বীকৃতি অর্জনে ইউনেস্কো সদর দপ্তর প্যারিসে বাংলাদেশের উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি থাকাকালীন কূটনৈতিক লড়াইয়ের ঘনিষ্ঠ অংশীদার।

মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধকালে তিনি ছিলেন উত্তর বাংলার বৃহত্তম গেরিলা বাহিনী পলাশডাঙা যুব শিবিরের সহকারী কোষাধ্যক্ষ।

জন্ম-ডিসেম্বর ১৯৫৪, সিরাজগঞ্জ। পিতা-তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম আধুনিক কবিতার সংকলন ‘নতুন কবিতা’র কবি প্রয়াত চৌধুরী ওসমান। মাতা-প্রয়াত হামিদা সুলতানা।

বিবাহিত। স্ত্রী লীনা চৌধুরী সাবেক শিক্ষিকা। তাঁরা যুক্তরাজ্য প্রবাসী প্রকৌশলী দু’পুত্রের জনক-জননী।