পেরুর শীর্ষস্থানীয় কথাসাহিত্যিক মারিও বার্গাস য়্যোসা ২০১০ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। স্প্যানিশ ভাষার সাহিত্যের যে প্রভাব আজ বিশ্বসাহিত্যে লক্ষ করা যায়, তার পেছনের অন্যতম কারিগর তিনি। য়্যোসা উপন্যাসের পাশাপাশি নাটক-প্রবন্ধ লিখেছেন নানা বিষয়ে। তিনি রাজনীতি সচেতন এবং তাঁর মহাদেশের রাজনৈতিক ভাষ্যকার হিসেবে সুখ্যাত। তাঁকে লাতিন আমেরিকার ‘রাজনৈতিক বিবেক’ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়। তাঁর মতো একজন রাজনীতি সচেতন সিরিয়াস লেখক যে এ রকম একটা ইরোটিক উপন্যাস লিখতে পারেন সেটি পাঠক না পড়লে বুঝতে পারবে না। ‘বিমাতার গুণগান’ ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত হয় স্প্যানিশ ভাষায়। এই উপন্যাসে যৌনতার নীতি-নৈতিকতার সব সীমারেখা ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। এ রকম শিল্পিত ইরোটিক উপন্যাস লেখার ঐতিহ্য বাংলা ভাষায় নেই।
একদিকে সৎ মা ও বাবার যৌন সম্পর্কের ফ্যান্টাসি যেমন পাঠকদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করবে, অন্যদিকে তেমনই সৎ মায়ের সঙ্গে কিশোর পুত্রের অজাচার পাঠকের মনে যৌনতার নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। য়্যোসা এই উপন্যাসে যৌনতার চূড়ান্ত বিবরণ ও ফ্যান্টাসি দিয়ে সমাজের যৌন চিন্তার সব মিথ যেন ভেঙে দিয়েছেন।
গল্পকার, অনুবাদক, সাহিত্যসংগঠক ও সংগীতশিল্পী। তাঁর জন্ম ১৯৬২ সালে মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর থানার সৈয়দনগর গ্রামে। ১৯৮৫ সাল থেকে প্রবাসজীবনে আছেন। চাকরিসূত্রে প্রথমে জাপানে, পরে মেক্সিকোতে যান। পরে সেখানে নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। বর্তমানে স্ত্রী সন্তানসহ যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তিনি কলোম্বিয়ার নোবেলজয়ী লেখক গাবরিয়েল গারসিয়া মার্কেসের ‘নিঃসঙ্গতার একশ বছর’ উপন্যাসটি স্প্যানিশ ভাষা থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন। তাঁর অনুবাদে কলোম্বিয়ার সমকালীন ছোটগল্পের সংকলন ‘গাবোর দেশে গাবোর পরে’ প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি তিনি নিয়মিত ছোটগল্প লিখছেন। সংগীত নিয়ে কাজ করছেন। anisuz62@gmail.com
পেরুর শীর্ষস্থানীয় কথাসাহিত্যিক মারিও বার্গাস য়্যোসা ২০১০ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। স্প্যানিশ ভাষার সাহিত্যের যে প্রভাব আজ বিশ্বসাহিত্যে লক্ষ করা যায়, তার পেছনের অন্যতম কারিগর তিনি। য়্যোসা উপন্যাসের পাশাপাশি নাটক-প্রবন্ধ লিখেছেন নানা বিষয়ে। তিনি রাজনীতি সচেতন এবং তাঁর মহাদেশের রাজনৈতিক ভাষ্যকার হিসেবে সুখ্যাত। তাঁকে লাতিন আমেরিকার ‘রাজনৈতিক বিবেক’ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়। তাঁর মতো একজন রাজনীতি সচেতন সিরিয়াস লেখক যে এ রকম একটা ইরোটিক উপন্যাস লিখতে পারেন সেটি পাঠক না পড়লে বুঝতে পারবে না। ‘বিমাতার গুণগান’ ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত হয় স্প্যানিশ ভাষায়। এই উপন্যাসে যৌনতার নীতি-নৈতিকতার সব সীমারেখা ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। এ রকম শিল্পিত ইরোটিক উপন্যাস লেখার ঐতিহ্য বাংলা ভাষায় নেই।
একদিকে সৎ মা ও বাবার যৌন সম্পর্কের ফ্যান্টাসি যেমন পাঠকদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করবে, অন্যদিকে তেমনই সৎ মায়ের সঙ্গে কিশোর পুত্রের অজাচার পাঠকের মনে যৌনতার নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। য়্যোসা এই উপন্যাসে যৌনতার চূড়ান্ত বিবরণ ও ফ্যান্টাসি দিয়ে সমাজের যৌন চিন্তার সব মিথ যেন ভেঙে দিয়েছেন।
Reviews
There are no reviews yet.
Be the first to review “বিমাতার গুণগান : মারিও বার্গাস য়্যোসা” Cancel reply
Reviews
There are no reviews yet.