চিত্রা ও মধুমতি পারের কথা

ছোটবেলা থেকেই সাহিত্যের প্রতি আমার ঝোঁক ছিল প্রবল। ছড়া, কবিতা লিখে লিখে লুকিয়ে রাখতাম। জ্যেষ্ঠভ্রাতা বাবু কৃষ্ণলাল বিশ্বাস সাহিত্য চর্চার ব্যাপারে সব সময়ই উৎসাহ প্রদান করতেন। তার উৎসাহে অনুপ্রাণিত হয়ে শিক্ষাজীবনের ফাঁকে ফাঁকে শিল্প ও সংস্কৃতি চর্চার সুযোগও পেয়েছি। কলেজ জীবনের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক বাবু সুকুমার স্যারের উৎসাহে বার্ষিক ম্যাগাজিনে লেখা দিই এবং প্রকাশ পেলে আমার লেখার উৎসাহ আরো বেড়ে যায়। বরিশালের সাপ্তাহিক খাদেম’ পত্রিকায় আমার প্রথম কবিতা ‘অভাব’ (১৯৮২ সালের ১১ জুলাই) প্রকাশ পেলে আমার উৎসাহ আরো কয়েক গুণ বেড়ে যায়। তারপর থেকে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে আমার কবিতা প্রকাশ পেতে থাকে। এভাবেই শুরু হয় সাহিত্যঙ্গনে পদচারণা। ১৯৯৫ সালের ২৭ মে হতে বাংলাদেশ বেতার খুলনা কেন্দ্রে নিয়মিত স্বরচিত কবিতা পাঠ করে আসছি। এ. জামানের প্রকাশনায়- যশোরের গীতিকার ও নাট্যকারের প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ডে জীবনী বৃত্তান্তসহ আমার লেখা প্রকাশিত হয়েছে। আমার স্নেহাস্পদ দুই ভ্রাতৃদ্বয় শেখ আতাউর রহমান ফিরোজ এবং এস. এম. আলী আজগর রাজার অনুপ্রেরণায় এই প্রথম কাব্যগ্রন্থ। প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছি। পাঠক হৃদয়ে কতখানি স্পর্শ করবে, সে ভার তাদের।

৳ 75.00 ৳ 60.00

Out of stock

Book Details

Weight .340 kg
Dimensions 6.5 × 9.2 × 1.5 in
Binding Type

Language

ISBN

Publishers

Release date

Pages

About The Author

নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস

জন্ম - ডিসেম্বর ৩১, ১৯৫৯। পিতা-কৈলাস চন্দ্র বিশ্বাস, গ্রাম-ইনা, থানা - লোহাগড়া, নড়াইল।
রচিত কবিতার সংখ্যা তিনশ এর অধিক যা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ইতোপূর্বে প্রকাশিত।
শতাধিক আধুনিক, পল্লীগীতি, দেশাত্মবোধক ও শ্যামা সঙ্গীতের রচয়িতা।
নাটক :
ভোরের সূর্য, পাপের শাস্তি, মেঘমুক্ত, ভাগ্য রহস্য, আমাদের অহংকার, রাতজাগা পাখি, ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা, সত্য উদঘাটন, দীক্ষা, সবুজ লালে ওঁই পোকা, আত্মরক্ষার কৌশল, পর্দার আড়ালে। উল্লেখিত নাটকগুলি মঞ্চায়ন হয়েছে ।
২৪ নভেম্বর, ১৯৯৩ ই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দুইদিন ব্যাপী নারায়ন চন্দ্র বিশ্বাসের চিত্রকলা প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বিশ্ববরেণ্য শিল্পী এস. এম. সুলতান।
নড়াইলের ইনা গ্রামে প্রতিষ্ঠিত শিশু স্বর্গ-২ এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও ড. নীহার রঞ্জনগুপ্ত কালচারাল সেন্টার এন্ড ফাউন্ডেশন এর সম্পাদক।

ছোটবেলা থেকেই সাহিত্যের প্রতি আমার ঝোঁক ছিল প্রবল। ছড়া, কবিতা লিখে লিখে লুকিয়ে রাখতাম। জ্যেষ্ঠভ্রাতা বাবু কৃষ্ণলাল বিশ্বাস সাহিত্য চর্চার ব্যাপারে সব সময়ই উৎসাহ প্রদান করতেন। তার উৎসাহে অনুপ্রাণিত হয়ে শিক্ষাজীবনের ফাঁকে ফাঁকে শিল্প ও সংস্কৃতি চর্চার সুযোগও পেয়েছি। কলেজ জীবনের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক বাবু সুকুমার স্যারের উৎসাহে বার্ষিক ম্যাগাজিনে লেখা দিই এবং প্রকাশ পেলে আমার লেখার উৎসাহ আরো বেড়ে যায়। বরিশালের সাপ্তাহিক খাদেম’ পত্রিকায় আমার প্রথম কবিতা ‘অভাব’ (১৯৮২ সালের ১১ জুলাই) প্রকাশ পেলে আমার উৎসাহ আরো কয়েক গুণ বেড়ে যায়। তারপর থেকে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে আমার কবিতা প্রকাশ পেতে থাকে। এভাবেই শুরু হয় সাহিত্যঙ্গনে পদচারণা। ১৯৯৫ সালের ২৭ মে হতে বাংলাদেশ বেতার খুলনা কেন্দ্রে নিয়মিত স্বরচিত কবিতা পাঠ করে আসছি। এ. জামানের প্রকাশনায়- যশোরের গীতিকার ও নাট্যকারের প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ডে জীবনী বৃত্তান্তসহ আমার লেখা প্রকাশিত হয়েছে। আমার স্নেহাস্পদ দুই ভ্রাতৃদ্বয় শেখ আতাউর রহমান ফিরোজ এবং এস. এম. আলী আজগর রাজার অনুপ্রেরণায় এই প্রথম কাব্যগ্রন্থ। প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছি। পাঠক হৃদয়ে কতখানি স্পর্শ করবে, সে ভার তাদের।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “চিত্রা ও মধুমতি পারের কথা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *