গীতাঞ্জলি

“অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতর হে।
নির্মল করো, উজ্জ্বল করো,
সুন্দর করো হে।”

―‘গীতাঞ্জলি’

বিশ্ববিখ্যাত কবি ও লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যগ্রন্থটি বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য সৃষ্টি। গ্রন্থটিতে স্থান পেয়েছে ১৫৩টি গান ও কবিতা। রবীন্দ্রনাথের জাদুকরি লেখনী শক্তি, তাঁর সৃজনশীলতা ও শব্দচয়ন―সবকিছুর সমন্বয় ‘গীতাঞ্জলি’। এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এ কাব্যগ্রন্থটি তার জায়গা ধরে রেখেছে বাংলাসাহিত্যের জগতে। আজ এত বছর পর এখনও আমরা দেখি কেউ ‘গীতাঞ্জলি’র কবিতা পাঠ করছেন পরম শ্রদ্ধার সাথে, সকালবেলা ঘরে ঘরে বাজছে রবীন্দ্রনাথের লেখা গান। বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহৃত হচ্ছে তাঁর কবিতা ও গানের লাইন। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ভালোবেসে হাতে তুলে নিচ্ছে ‘গীতাঞ্জলি’।
১৯১০ সালে প্রকাশিত এ কাব্যগ্রন্থটির ইংরেজি অনুবাদের জন্য ১৯১৩ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।
আমরা আশা করি, পাঠক সমাবেশ প্রকাশিত ‘গীতাঞ্জলি’র এই সংস্করণটি পাঠকের প্রিয় হয়ে উঠবে।

৳ 295.00 ৳ 236.00

In stock

Book Details

Language

Binding Type

ISBN

Publishers

Release date

Pages

Size

7.7 X 5

About The Author

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর―বিংশ শতাব্দীর একজন বিশ্ববিখ্যাত লেখক, কবি ও গীতিকার এবং নোবেল বিজয়ী প্রথম বাঙালি। ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ থেকে শুরু করে ছড়া, কবিতা, গান, চিত্রকলা পর্যন্ত সাহিত্যের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অপরিসীম। এমনকি বাদ যায়নি ভ্রমণসাহিত্য এবং অভিনয়ও।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৭ মে ১৮৬১ সালে কলকাতার জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতায় সমৃদ্ধ ঠাকুরবাড়ির পরিবেশে মননশীলতা ও সূক্ষ্ম কল্পনাশক্তি নিয়ে তিনি হয়ে ওঠেন এক অনন্য ব্যক্তিত্ব।
ছাপার অক্ষরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বনামে প্রকাশিত প্রথম কবিতা হলো ‘হিন্দু মেলার উপহার’। তাঁর প্রকাশিত প্রথম ছোটগল্প হলো ‘ভিখারিণী’ এবং প্রথম উপন্যাস ‘করুণা’। ১৯১৩ সালে তিনি ‘গীতাঞ্জলি’র জন্য সাহিত্যে নোবেল পান। ‘গীতাঞ্জলি’ তাঁর অনবদ্য সৃষ্টি। এছাড়া কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯১৪ সালে তিনি ডক্টরেট উপাধিতে ভূষিত হন। তাঁর উল্লেখযোগ্য কিছু উপন্যাস হলো ‘শেষের কবিতা’, ‘নৌকাডুবি’, ‘চোখের বালি’, ‘গোরা’ ইত্যাদি। ‘কাবুলিওয়ালা’ ও ‘ছুটি’ তাঁর বিখ্যাত ও সমাদৃত দুটি গল্প।
রবীন্দ্রনাথের একক চেষ্টায় বাংলা ভাষা সকল দিক দিয়ে পরিপুষ্ট হয়ে বিশ্ব দরবারে নিজের আসন প্রতিষ্ঠা করে নেয়। দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা তিনি। এমন নজির আর কোথাও দেখা যায়নি।
১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট বিশ্ববিখ্যাত এই লেখক মৃত্যুবরণ করেন।

“অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতর হে।
নির্মল করো, উজ্জ্বল করো,
সুন্দর করো হে।”

―‘গীতাঞ্জলি’

বিশ্ববিখ্যাত কবি ও লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যগ্রন্থটি বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য সৃষ্টি। গ্রন্থটিতে স্থান পেয়েছে ১৫৩টি গান ও কবিতা। রবীন্দ্রনাথের জাদুকরি লেখনী শক্তি, তাঁর সৃজনশীলতা ও শব্দচয়ন―সবকিছুর সমন্বয় ‘গীতাঞ্জলি’। এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এ কাব্যগ্রন্থটি তার জায়গা ধরে রেখেছে বাংলাসাহিত্যের জগতে। আজ এত বছর পর এখনও আমরা দেখি কেউ ‘গীতাঞ্জলি’র কবিতা পাঠ করছেন পরম শ্রদ্ধার সাথে, সকালবেলা ঘরে ঘরে বাজছে রবীন্দ্রনাথের লেখা গান। বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহৃত হচ্ছে তাঁর কবিতা ও গানের লাইন। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ভালোবেসে হাতে তুলে নিচ্ছে ‘গীতাঞ্জলি’।
১৯১০ সালে প্রকাশিত এ কাব্যগ্রন্থটির ইংরেজি অনুবাদের জন্য ১৯১৩ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।
আমরা আশা করি, পাঠক সমাবেশ প্রকাশিত ‘গীতাঞ্জলি’র এই সংস্করণটি পাঠকের প্রিয় হয়ে উঠবে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “গীতাঞ্জলি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *