কতিপয় যতিচিহ্ন

যে-কোনো ধরনের লেখা পড়ার সময় যতিচিহ্নের দেখা পেলে আমরা যেমন একটু থামি, তেমনই সাহিত্যের পাঠকদের কোনো কোনো লেখকের কাছে এসে থামতে হয়। সেই বিরতি বা বিরাম কিংবা থামার ধরন এবং সময়টি হয় বিভিন্ন রকম। যেসব পাঠক অনেক লেখককে পাঠ করেন, তাঁরা কোনো কোনো লেখকের কাছে এসে সামান্য একটু থেমে এগিয়ে যান আরেক লেখকের দিকে, কোনো লেখকের কাছে এসে থামেন একটু বেশিক্ষণের জন্য, ভাবেন―আরেকটু নিবিড়ভাবে পড়ে দেখতে হবে তাঁকে; কোনো লেখকের কাছে এসে দাঁড়িয়ে পড়েন―অনেকক্ষণ ধরে বা অনেকদিন ধরে ভাবেন তাঁকে নিয়ে। আবার কোনো কোনো লেখককে আবিষ্কার করেন বিস্ময় হিসেবে! কোনো কোনো লেখককে নিয়ে কি প্রশ্নও তৈরি হয় না? হয় তো! আর তাই পাঠকদের কাছে সেইসব লেখকরাও যেন একেকটি যতিচিহ্ন। এই সময়ের এক সংবেদী এবং বরেণ্য কথাশিল্পী আহমাদ মোস্তফা কামাল বাংলাদেশের সেরকমই ন’জন কথাশিল্পী এবং একজন কবিকে নিয়ে অনবদ্য-অন্তরঙ্গ-বৈঠকি ভঙ্গিতে আলাপ করেছেন এই বইতে। খুঁজে দেখতে চেয়েছেন তাঁদের ব্যক্তিসত্তা এবং শিল্পীসত্তার লুক্কায়িত রূপ। আসুন প্রিয় পাঠক, আমাদের শক্তিমান লেখকদের সেই অচেনা রূপকে চিনে নিই এই বইয়ের অসামান্য লেখাগুলোর ভেতর দিয়ে।

৳ 495.00 ৳ 396.00

In stock

Book Details

Language

Binding Type

ISBN

Publishers

Release date

Pages

Size

8.5 X 5.5

About The Author

আহমাদ মোস্তফা কামাল

আহমাদ মোস্তফা কামাল । জন্ম : ১৪ ডিসেম্বর ১৯৬৯, মানিকগঞ্জে। ইন্ডেপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ-এর অধ্যাপক। পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি। প্রকাশিত হয়েছে বারোটি গল্পগ্রন্থ, আটটি উপন্যাস, চারটি প্রবন্ধগ্রন্থ, তিনটি মুক্তগদ্যের সংকলন, একটি সাক্ষাৎকারগ্রন্থ, একটি বিজ্ঞান-প্রবন্ধগ্রন্থ, একটি ভ্রমণগদ্যের সংকলন। বাংলাদেশের কথাসাহিত্য নিয়ে সম্পাদনা করেছেন দশটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। চার-খণ্ডে ‘বাঙালির সংস্কৃতিচিন্তা’ শিরোনামের একটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ সংকলনের সম্পাদকও তিনি। সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ লাভ করেছেন ‘প্রথম আলো বর্ষসেরা বই’ পুরস্কার, ‘এইচএসবিসি কালি ও কলম পুরস্কার’ ২০০৯, ‘জেমকন সাহিত্য পুরস্কার’ ২০১৮, ‘সিটি আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার’ ২০১৮ এবং ‘পূর্বপশ্চিম সাহিত্য পুরস্কার’ ২০২১।

যে-কোনো ধরনের লেখা পড়ার সময় যতিচিহ্নের দেখা পেলে আমরা যেমন একটু থামি, তেমনই সাহিত্যের পাঠকদের কোনো কোনো লেখকের কাছে এসে থামতে হয়। সেই বিরতি বা বিরাম কিংবা থামার ধরন এবং সময়টি হয় বিভিন্ন রকম। যেসব পাঠক অনেক লেখককে পাঠ করেন, তাঁরা কোনো কোনো লেখকের কাছে এসে সামান্য একটু থেমে এগিয়ে যান আরেক লেখকের দিকে, কোনো লেখকের কাছে এসে থামেন একটু বেশিক্ষণের জন্য, ভাবেন―আরেকটু নিবিড়ভাবে পড়ে দেখতে হবে তাঁকে; কোনো লেখকের কাছে এসে দাঁড়িয়ে পড়েন―অনেকক্ষণ ধরে বা অনেকদিন ধরে ভাবেন তাঁকে নিয়ে। আবার কোনো কোনো লেখককে আবিষ্কার করেন বিস্ময় হিসেবে! কোনো কোনো লেখককে নিয়ে কি প্রশ্নও তৈরি হয় না? হয় তো! আর তাই পাঠকদের কাছে সেইসব লেখকরাও যেন একেকটি যতিচিহ্ন। এই সময়ের এক সংবেদী এবং বরেণ্য কথাশিল্পী আহমাদ মোস্তফা কামাল বাংলাদেশের সেরকমই ন’জন কথাশিল্পী এবং একজন কবিকে নিয়ে অনবদ্য-অন্তরঙ্গ-বৈঠকি ভঙ্গিতে আলাপ করেছেন এই বইতে। খুঁজে দেখতে চেয়েছেন তাঁদের ব্যক্তিসত্তা এবং শিল্পীসত্তার লুক্কায়িত রূপ। আসুন প্রিয় পাঠক, আমাদের শক্তিমান লেখকদের সেই অচেনা রূপকে চিনে নিই এই বইয়ের অসামান্য লেখাগুলোর ভেতর দিয়ে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কতিপয় যতিচিহ্ন”

Your email address will not be published. Required fields are marked *