Sale!

শুভ সন্ধ্যা হে সুন্দর গভীরতা

১৯৯০ সালের প্রথমার্ধে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বাংলাদেশ দূতাবাসে কূটনৈতিক পদে দায়িত্ব পালন কালে তিনি টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও তাঁর কবিতার সঙ্গে পরিচিত হন। নিসর্গ ও নির্জনতার পূজারী অথচ ইতিহাস সচেতন এই কবির কাব্যমানস ও প্রকাশভঙ্গীর সঙ্গে তিনি তাঁর প্রিয় কবি জীবনানন্দ দাশের সূক্ষ সাদৃশ্য লক্ষ্য করেন এবং তাঁর কবিতা বাংলায় অনুবাদ সহ তাঁর কাজ সম্পর্কে গবেষণাধর্মী মূল্যায়নের উদ্যেগ নেন। এ কাজে কবি স্বয়ং ও তাঁর স্ত্রী মনিকা, ষ্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য বিভাগ ও সুইডিশ ইনষ্টিটিউট এবং সাহিত্য-সংস্কৃতি ক্ষেত্রে কয়েকজন বিশিষ্ট সুইডিশ ব্যক্তিবর্গ সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। “শুভ সন্ধ্যা হে সুন্দর গভীরতা” ১৯৯৬ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয়ে এক মনোজ্ঞ প্রকাশনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে কবি ও কবি-পত্নী সহ সুইডেনের শিক্ষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনের উলেখযোগ্য ব্যক্তিত্বের সমাগম হয়। সুইডেনের বৈদেশিক উন্নয়ন সহযোগিতা মন্ত্রী, পিয়ের শোরী প্রধান অথিতি ও প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ওলফ পালমের পত্নী লিজবেথ পালমে বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। সাহিত্যের জন্য নােবেল কমিটির তৎকালীন চেয়ারম্যান ও স্বয়ং একজন প্রখ্যাত কবি প্রফেসর শেল এস্পমার্ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে যথেষ্ট উৎসাহ দেখা যায়। ১৯৯৭ সালে ঢাকায় বাংলা একাডেমীর বই মেলায় “পাঠক সমাবেশ”-এর মাধ্যমে কিছুসংখ্যক বই বিপণন করা হলে টোমাস ট্রান্সট্রোমার বাংলাদেশের কবিতা-প্রেমিকদের কাছে সর্বপ্রথম পরিচিত হন এবং পত্র-পত্রিকায় বইটি সম্পর্কে ইতিবাচক আলোচনার সূত্রপাত হয়। উভয় দেশের সমালােচকদের মতে ট্রান্সট্রোমারের মূল ভাবধারা ও কাব্যকৌশল অক্ষুন্ন রেখে তাঁর কবিতার সার্থক বাংলা রূপান্তর করতে আজীজ রহমান বহুলাংশে সফল হয়েছেন। ট্রান্সট্রোমার তাঁর শুভেচ্ছা বানীতে বলেছেন, বিশ্বস্ত অনুবাদকের মাধ্যমে কবিতা দেশ, ভাষা, ভৌগলিক সীমারেখা অতিক্রম করতে পারে। “শুভ সন্ধ্যায় এই বিশ্বস্ততার উপলব্ধি পাওয়া যায়।

৳ 450.00 ৳ 360.00

Out of stock

Book Details

Weight .374 kg
Dimensions 6.5 × 9.2 × 1.5 in
Binding Type

Language

ISBN

Publishers

Release date

Pages

About The Author

আজীজ রহমান

আজীজ রহমান (আজীজুর রহমান) বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস | (প্রশাসন)-এর সদস্য হিসাবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি ২০০০ সালে বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। বর্তমানে একজন উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ হিসাবে সুপরিচিত, Centre for Governance Studies-Gi Executive Director 978 Development Research Associates-Gi Adviser হিসাবে কর্মরত আছেন। ২০০৪ সালে প্রথম প্রকাশিত তার গবেষণাধর্মী বই “Governance and Development: Bangladesh Perspective” bgsa গবেষণার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন হিসাবে বিবেচিত হওয়ায় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে পরিশীলিত ও বর্ধিত আকারে এর নতুন সংস্করণ পাঠক সমাবেশ”-এর সহায়তায় প্রকাশের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

১৯৯০ সালের প্রথমার্ধে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বাংলাদেশ দূতাবাসে কূটনৈতিক পদে দায়িত্ব পালন কালে তিনি টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও তাঁর কবিতার সঙ্গে পরিচিত হন। নিসর্গ ও নির্জনতার পূজারী অথচ ইতিহাস সচেতন এই কবির কাব্যমানস ও প্রকাশভঙ্গীর সঙ্গে তিনি তাঁর প্রিয় কবি জীবনানন্দ দাশের সূক্ষ সাদৃশ্য লক্ষ্য করেন এবং তাঁর কবিতা বাংলায় অনুবাদ সহ তাঁর কাজ সম্পর্কে গবেষণাধর্মী মূল্যায়নের উদ্যেগ নেন। এ কাজে কবি স্বয়ং ও তাঁর স্ত্রী মনিকা, ষ্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য বিভাগ ও সুইডিশ ইনষ্টিটিউট এবং সাহিত্য-সংস্কৃতি ক্ষেত্রে কয়েকজন বিশিষ্ট সুইডিশ ব্যক্তিবর্গ সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। “শুভ সন্ধ্যা হে সুন্দর গভীরতা” ১৯৯৬ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয়ে এক মনোজ্ঞ প্রকাশনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে কবি ও কবি-পত্নী সহ সুইডেনের শিক্ষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনের উলেখযোগ্য ব্যক্তিত্বের সমাগম হয়। সুইডেনের বৈদেশিক উন্নয়ন সহযোগিতা মন্ত্রী, পিয়ের শোরী প্রধান অথিতি ও প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ওলফ পালমের পত্নী লিজবেথ পালমে বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। সাহিত্যের জন্য নােবেল কমিটির তৎকালীন চেয়ারম্যান ও স্বয়ং একজন প্রখ্যাত কবি প্রফেসর শেল এস্পমার্ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে যথেষ্ট উৎসাহ দেখা যায়। ১৯৯৭ সালে ঢাকায় বাংলা একাডেমীর বই মেলায় “পাঠক সমাবেশ”-এর মাধ্যমে কিছুসংখ্যক বই বিপণন করা হলে টোমাস ট্রান্সট্রোমার বাংলাদেশের কবিতা-প্রেমিকদের কাছে সর্বপ্রথম পরিচিত হন এবং পত্র-পত্রিকায় বইটি সম্পর্কে ইতিবাচক আলোচনার সূত্রপাত হয়। উভয় দেশের সমালােচকদের মতে ট্রান্সট্রোমারের মূল ভাবধারা ও কাব্যকৌশল অক্ষুন্ন রেখে তাঁর কবিতার সার্থক বাংলা রূপান্তর করতে আজীজ রহমান বহুলাংশে সফল হয়েছেন। ট্রান্সট্রোমার তাঁর শুভেচ্ছা বানীতে বলেছেন, বিশ্বস্ত অনুবাদকের মাধ্যমে কবিতা দেশ, ভাষা, ভৌগলিক সীমারেখা অতিক্রম করতে পারে। “শুভ সন্ধ্যায় এই বিশ্বস্ততার উপলব্ধি পাওয়া যায়।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “শুভ সন্ধ্যা হে সুন্দর গভীরতা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *