সময়ের পথরেখা : ১ম খণ্ড

বাঙালিকে বলা হয় বিস্মৃতিপ্রবণ জাতি। দূর অতীত তো বটেই, নিকট অতীতেরও অনেক ঘটনা-অঘটন আমরা সহজেই ভুলে যেতে পারি। এর হয়তো একটা ভালো দিকও আছে। তবে মন্দ দিকটাই বেশি। অতীতের ঘটনাপ্রবাহ যখন তা বর্তমান এমনকি অনাগত ভবিষ্যতকেও প্রভাবিত করে, সেখানে তাকে ভুলে থাকার বা তার দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে রাখার সুযোগ নেই। বরং তা আত্মঘাতী। গ্রন্থভুক্ত লেখাগুলোতে দেশ সমাজ ও বিশ্বরাজনীতির নিকট ইতিহাসের বেশ কিছু ঘটনা, প্রসঙ্গ ও বিষয়কে বস্তুনিষ্ঠ দৃষ্টিতে তুলে ধরা হয়েছে। এক কথায় বলা যায়, আমরা কোথা থেকে কীভাবে কোথায় এসে পৌঁছেছি, সেটাই সময়ের পথরেখা বইয়ের বিষয়। গ্রন্থের বর্তমান খণ্ডে ১৯৮০ এর দশকের শুরু থেকে ’৯০ দশকের মাঝামাঝি কাল পর্যন্ত নির্বাচিত রচনা স্থান পেয়েছে। পত্রিকার কলাম হিসেবে লেখা হলেও, গতানুগতিক কলাম সংকলন এ বইটি নয়। সময় তথা ইতিহাসের গতিধারা বুঝতে পাঠককে সাহায্য করবে বইটি। লেখকের যুক্তিবাদী অবস্থান, বিশ্লেষণী ক্ষমতা এবং সরল অনাড়ম্বর ও ধারালো ভাষাভঙ্গি বরাবরের মতোই এ বইয়েও পাঠকের জন্য এক বাড়তি আকর্ষণ। ভবিষ্যতের লেখক, গবেষক, সাংবাদিক ও কলামিস্টদেরও কাজে লাগবে এ বই।

৳ 695.00 ৳ 556.00

In stock

Book Details

Language

Binding Type

ISBN

Publishers

Release date

Pages

Size

9 x 5.7

About The Author

মোরশেদ শফিউল হাসান

মোরশেদ শফিউল হাসান : প্রাবন্ধিক, গবেষক, সমালোচক ও কবি। জন্ম ১৯৫৩ সালের ২১ মার্চ (৭ চৈত্র ১৩৬০)। লেখাপড়া করেছেন চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড রেলওয়ে স্কুল, কলেজিয়েট স্কুল ও চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচ.ডি। দেশের বিভিন্ন সরকারি কলেজে ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। দীর্ঘ সময় শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দাপ্তরিক কাজেও নিয়োজিত ছিলেন। ঢাকার সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে অবসর গ্রহণের পর বর্তমানে দেশের একটি বৃহৎ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পরামর্শক হিসেবে যুক্ত আছেন। কর্মজীবনের শুরুতে বেশ কিছুকাল বিভিন্ন পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন। এখনও মাঝে মাঝে পত্রপত্রিকায় কলাম লেখেন। স্বনামে ও বেনামে এ যাবৎ প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা অর্ধশতাধিক। এর মধ্যে রয়েছে প্রবন্ধ, গবেষণা, কবিতা, উপন্যাস, অনুবাদ, শিশু-কিশোর সাহিত্য, জীবনী, জনপ্রিয় বিজ্ঞান, সাময়িক প্রসঙ্গধর্মী বা সামাজিক-রাজনৈতিক বিশ্লেষণমূলক রচনা ইত্যাদি। এছাড়া সম্পাদনাও করেছেন বেশকিছু বই। দলীয় ও গোষ্ঠী আনুগত্যের বাইরে স্বাধীন চিন্তার জন্য পরিচিত। প্রবন্ধ ও গবেষণার জন্য বাংলা একাডেমি ও আহমদ ছফা সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন।

বাঙালিকে বলা হয় বিস্মৃতিপ্রবণ জাতি। দূর অতীত তো বটেই, নিকট অতীতেরও অনেক ঘটনা-অঘটন আমরা সহজেই ভুলে যেতে পারি। এর হয়তো একটা ভালো দিকও আছে। তবে মন্দ দিকটাই বেশি। অতীতের ঘটনাপ্রবাহ যখন তা বর্তমান এমনকি অনাগত ভবিষ্যতকেও প্রভাবিত করে, সেখানে তাকে ভুলে থাকার বা তার দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে রাখার সুযোগ নেই। বরং তা আত্মঘাতী। গ্রন্থভুক্ত লেখাগুলোতে দেশ সমাজ ও বিশ্বরাজনীতির নিকট ইতিহাসের বেশ কিছু ঘটনা, প্রসঙ্গ ও বিষয়কে বস্তুনিষ্ঠ দৃষ্টিতে তুলে ধরা হয়েছে। এক কথায় বলা যায়, আমরা কোথা থেকে কীভাবে কোথায় এসে পৌঁছেছি, সেটাই সময়ের পথরেখা বইয়ের বিষয়। গ্রন্থের বর্তমান খণ্ডে ১৯৮০ এর দশকের শুরু থেকে ’৯০ দশকের মাঝামাঝি কাল পর্যন্ত নির্বাচিত রচনা স্থান পেয়েছে। পত্রিকার কলাম হিসেবে লেখা হলেও, গতানুগতিক কলাম সংকলন এ বইটি নয়। সময় তথা ইতিহাসের গতিধারা বুঝতে পাঠককে সাহায্য করবে বইটি। লেখকের যুক্তিবাদী অবস্থান, বিশ্লেষণী ক্ষমতা এবং সরল অনাড়ম্বর ও ধারালো ভাষাভঙ্গি বরাবরের মতোই এ বইয়েও পাঠকের জন্য এক বাড়তি আকর্ষণ। ভবিষ্যতের লেখক, গবেষক, সাংবাদিক ও কলামিস্টদেরও কাজে লাগবে এ বই।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সময়ের পথরেখা : ১ম খণ্ড”

Your email address will not be published. Required fields are marked *