উন্মুক্ত এক জীবন বইটি তুলনামূলক মিথতাত্ত্বিক ও ধর্মতাত্ত্বিক জোসেফ ক্যাম্পবেল-এর ১৯৭৫ সাল হতে ১৯৮৭ (ক্যাম্পবেলের মৃত্যুর বছর) পর্যন্ত ‘নিউ ডাইমেনশন রেডিও’-তে মাইকেল টমস্-কে দেওয়া মিথ-বিষয়ক সাক্ষাৎকারের সংকলন। এতে তিনি সর্বজনীন মিথের বিশ্বের সঙ্গে আমাদেরকে পরিচিত করার উদ্যোগ নেন এবং তার ভিত্তিতে বিশ্বভ্রাতৃত্বের সপক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। সাক্ষাৎকারগুলোকে এই পুস্তকে চারটি অধ্যায়ে ভাগ করে উপস্থাপন করা হযেছে : ‘উপমা হিসেবে মিথ’, ‘ঈশ্বরকে অস্বীকার’, ‘সামাজিক চুক্তি’ ও ‘উন্মুক্ত এক জীবন’। ‘উপমা হিসেবে মিথ’ ক্যাম্পবেলের মূল দার্শনিক প্রত্যয়। তিনি এই বইয়ের প্রথম সাক্ষাৎকারে বলেন যে, ‘মিথ হলো উপমা। মিথলজির চিত্রকল্প আমাদের ভেতরকার আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতীক : কিন্তু তাদেরকে যখন ঐতিহাসিক বা প্রাকৃতিক ঘটনা হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয় আর বিজ্ঞান তুলে ধরে যে, তা কখনো ঘটতে পারে না, তখন মানুষ পুরো জিনিসটিকে ছুড়ে ফেলে দেয়।’ তিনি তুলে ধরেন যে, মিথ প্রত্যয়ের পদ্ধতি থেকে আসে না; মিথ আসে জীবন-পদ্ধতি থেকে; তারা আসে গভীরতর কেন্দ্র থেকে। মিথলজিকে কোনোভাবেই মতাদর্শের (আইডিয়লজি) সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা চলবে না। মিথ আসে সেই জায়গা থেকে যেখানে হৃদয়ের অবস্থান, যেখানে অভিজ্ঞতার বাস; মন হয়ত সেখানে বিস্ময় নিয়ে ভাবতে পারে মানুষ কেনই বা এসবে বিশ্বাস করে। মিথ কোনো ফ্যাক্ট নির্দেশ করে না; মিথ ফ্যাক্টের বাইরে কোনোকিছু নির্দেশ করে, যা ফ্যাক্ট সম্পর্কিত বিষয়। এই সাক্ষাৎকারগুলোর মধ্য দিয়ে ক্যাম্পবেল আমাদেরকে তুলনামূলক মিথে আগ্রহী করে তোলেন। ক্যাম্পবেলের মিথপাঠ আমাদেরকে সর্বজনীন এক বিশ্ব দেখতে সাহায্য করে।
উন্মুক্ত এক জীবন
উন্মুক্ত এক জীবন বইটি তুলনামূলক মিথতাত্ত্বিক ও ধর্মতাত্ত্বিক জোসেফ ক্যাম্পবেল-এর ১৯৭৫ সাল হতে ১৯৮৭ (ক্যাম্পবেলের মৃত্যুর বছর) পর্যন্ত ‘নিউ ডাইমেনশন রেডিও’-তে মাইকেল টমস্-কে দেওয়া মিথ-বিষয়ক সাক্ষাৎকারের সংকলন। এতে তিনি সর্বজনীন মিথের বিশ্বের সঙ্গে আমাদেরকে পরিচিত করার উদ্যোগ নেন এবং তার ভিত্তিতে বিশ্বভ্রাতৃত্বের সপক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। সাক্ষাৎকারগুলোকে এই পুস্তকে চারটি অধ্যায়ে ভাগ করে উপস্থাপন করা হযেছে : ‘উপমা হিসেবে মিথ’, ‘ঈশ্বরকে অস্বীকার’, ‘সামাজিক চুক্তি’ ও ‘উন্মুক্ত এক জীবন’। ‘উপমা হিসেবে মিথ’ ক্যাম্পবেলের মূল দার্শনিক প্রত্যয়। তিনি এই বইয়ের প্রথম সাক্ষাৎকারে বলেন যে, ‘মিথ হলো উপমা। মিথলজির চিত্রকল্প আমাদের ভেতরকার আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতীক : কিন্তু তাদেরকে যখন ঐতিহাসিক বা প্রাকৃতিক ঘটনা হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয় আর বিজ্ঞান তুলে ধরে যে, তা কখনো ঘটতে পারে না, তখন মানুষ পুরো জিনিসটিকে ছুড়ে ফেলে দেয়।’ তিনি তুলে ধরেন যে, মিথ প্রত্যয়ের পদ্ধতি থেকে আসে না; মিথ আসে জীবন-পদ্ধতি থেকে; তারা আসে গভীরতর কেন্দ্র থেকে। মিথলজিকে কোনোভাবেই মতাদর্শের (আইডিয়লজি) সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা চলবে না। মিথ আসে সেই জায়গা থেকে যেখানে হৃদয়ের অবস্থান, যেখানে অভিজ্ঞতার বাস; মন হয়ত সেখানে বিস্ময় নিয়ে ভাবতে পারে মানুষ কেনই বা এসবে বিশ্বাস করে। মিথ কোনো ফ্যাক্ট নির্দেশ করে না; মিথ ফ্যাক্টের বাইরে কোনোকিছু নির্দেশ করে, যা ফ্যাক্ট সম্পর্কিত বিষয়। এই সাক্ষাৎকারগুলোর মধ্য দিয়ে ক্যাম্পবেল আমাদেরকে তুলনামূলক মিথে আগ্রহী করে তোলেন। ক্যাম্পবেলের মিথপাঠ আমাদেরকে সর্বজনীন এক বিশ্ব দেখতে সাহায্য করে।
৳ 395.00 ৳ 316.00
In stock
Book Details
Weight | .500 kg |
---|---|
Dimensions | .5 × 5.6 × 8.4 in |
Language | |
Binding Type | |
ISBN | |
Publishers | |
Release date | |
Pages | |
Price | ৳395, $20, £10 |
Height | 5.5 |
Width | 9 |
Weight |
Reviews
There are no reviews yet.