Skip to Content
কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস কৃত মহাভারত

Price:

1,000.00 ৳


Atomic Habits by James Clear
Atomic Habits by James Clear
1,798.00 ৳
1,798.00 ৳
Making A Market For Acts of God
Making A Market For Acts of God
2,200.00 ৳
2,200.00 ৳

কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস কৃত মহাভারত

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/1842/image_1920?unique=a7f63ea

1,000.00 ৳ 1000.0 BDT 1,000.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

এই পুস্তক ব্যাসকৃত মহাভারতের সারাংশের অনুবাদ। এতে মূল গ্রন্থের সমগ্র আখ্যান এবং প্রায় সমস্ত উপাখ্যান আছে, কেবল সাধারণ পাঠকের যা মনোরঞ্জক নয় সেই সকল অংশ সংক্ষেপে দেওয়া হয়েছে, যেমন বিস্তারিত বংশতালিক।, য, ধবিবরণের বাহল্য, রাজনীতি ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন বিষয়ক প্রসঙ্গ, দেবতাদের স্তুতি, এবং পনের ত্ত বিষয়। স্থলবিশেষে নিতান্ত নীরস অংশ পরিত্যক্ত হয়েছে। এই সারান,বাদের উদ্দেশ্য - মূল রচনার ধারা ও বৈশিষ্ট্য যথাসম্ভব বজায় রেখে সমগ্র মহাভারতকে উপন্যাসের ন্যায় সখেপাঠ্য করা। মহাভারতকে সংহিতা অর্থাৎ সংগ্রহগ্রন্থ এবং পঞ্চম বেদ স্বরূপ ধর্মগ্রন্থ বলা হয়। যেসকল খণ্ড খণ্ড আখ্যান ও ঐতিহ্য পরাকালে প্রচলিত ছিল তাই সংগ্রহ ক'রে মহাভারত সংকলিত হয়েছে। এতে ভগবদ্গীতা প্রভৃতি যেসকল দার্শনিক -সন্দর্ভ আছে তা অধ্যাত্মবিদ্যার্থীর অধ্যয়নের বিষয়। প্রত্নান্বেষীর কাছে মহাভারত অতি প্রাচীন সমাজ ও নীতি বিষয়ক তথ্যের অনন্ত ভাণ্ডার। ভূগোল জীবতত্ত্ব পরলোক প্রভৃতি সম্বন্ধে প্রাচীন ধারণা কি ছিল তাও এই গ্রন্থ থেকে জানা যায়। প্রচুর কাব্যরস থাকলেও মহাভারতকে মহাকাব্য বলা হয় না, ইতিহাস নামেই এই গ্রন্থ প্রসিদ্ধ। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন – 'ইহা কোনও ব্যক্তিবিশেষের 'রচিত ইতিহাস নহে, ইহা একটি জাতির স্বরচিত স্বাভাবিক ইতিহাস । ”

রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়

রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৮৬-১৯৩০) ॥ জন্ম: বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ, ১৮৮৬। ঐতিহাসিক ও পুরাতাত্ত্বিক ধনাঢ্য পরিবারে জন্ম বহরমপুর । আদালতের আইনজীবী মতিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় তার পিতা ফাস্ট আর্টক্লাসে অধ্যয়নকালে পিতৃ-মাতৃহীন হন। বহরমপুর কলেজিয়েট স্কুল থেকে বৃত্তিসহ এন্ট্রান্স পাস (১৯০০)। অতঃপর কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি। এ কলেজ থেকে ১৯০৩এএফএ, ১৯০৭-এ ইতিহাসে অনার্সসহ বিএ ও ১৯১০-এ এমএ (ইতিহাস) ডিগ্রিলাভ। এমএ পরীক্ষা দেয়ার পূর্বেই কলকাতা মিউজিয়ামে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগে সহকারী অধ্যক্ষ পদে চাকরি লাভ। ১৯১১-তে সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট ও ১৯১৭-তে সুপারিনটেনডেন্ট পদে উন্নীত অফিস পরিচালনা। সংক্রান্ত ব্যাপারে সরকাষের সঙ্গে মতবিরােধ ঘটলে চাকরিচ্যুত (১৯২৬)। ১৯২এ কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে মনীন্দ্রচন্দ্র নন্দী’ অধ্যাপক নিযুক্ত। মহেঞ্জোদারােতে অতি প্রাচীন যুগের সভ্যতার (সিন্ধু সভ্যতা) নিদর্শন আবিষ্কার (১৯১৭) তাঁর সরকারি কর্মজীবনের প্রধান কার্তি। এখানকার ধ্বংসাবশেষ যে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সভ্যতার নিদর্শন তার প্রমাণ কর্তৃক প্রথম উপস্থাপন । মহেঞ্জোদারােতে খননকার্য (১৯২২-১৯২৩) চালিয়ে যেসব পুরাবস্তু তিনি আবিষ্কার করেন সেগুলাের ওপর গবেষণা করে পণ্ডিতবর্গ সিদ্ধান্তে আসেন যে সিন্ধু সভ্যতা তাম। প্রস্তর যুগের অর্থাৎ ৫ হাজার বছরের পুরাতন সভ্যতা। কনিষ্ক ও পাল রাজাদের সম্পর্কেও বহু প্রামাণ্য তথ্যের আবিষ্কার পাহাড়পুরের খননকার্যেরও পরিচালক। পুরাতত্ত্বের ন্যায় মুদ্রাতত্ত্বেও অগাধ জ্ঞানের অধিকারী। তাঁর প্রাচীন মুদ্রা' (১৩২২) গ্রন্থটি বাংলায় রচিত মুদ্রাসম্পর্কিত প্রথম গ্রন্থ। ইতিহাসের গবেষণায় অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় প্রদান। 'বাঙ্গালার ইতিহাস' (১ম ভাগ-১৩১১ ও ২য় ভাগ-১৩২৪) রচনা করে প্রভূত খ্যাতি অর্জন । অপরাপর ঐতিহাসিক গ্রন্থ : ‘পালস অভ বেঙ্গল’ (১৯১৩), দি অরিজিন অভ বেঙ্গলি স্ক্রিপ্ট' (১৯১৯), হিস্ট্রি অভ ওড়িষ্যা' (১৯৩০)। করুণা’, ‘ধর্মপাল’ ও শশাঙ্ক’ নামক ঐতিহাসিক উপন্যাসের রচয়িতা। মৃত্যু ১৯৩০।

রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়

রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৮৬-১৯৩০) ॥ জন্ম: বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ, ১৮৮৬। ঐতিহাসিক ও পুরাতাত্ত্বিক ধনাঢ্য পরিবারে জন্ম বহরমপুর । আদালতের আইনজীবী মতিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় তার পিতা ফাস্ট আর্টক্লাসে অধ্যয়নকালে পিতৃ-মাতৃহীন হন। বহরমপুর কলেজিয়েট স্কুল থেকে বৃত্তিসহ এন্ট্রান্স পাস (১৯০০)। অতঃপর কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি। এ কলেজ থেকে ১৯০৩এএফএ, ১৯০৭-এ ইতিহাসে অনার্সসহ বিএ ও ১৯১০-এ এমএ (ইতিহাস) ডিগ্রিলাভ। এমএ পরীক্ষা দেয়ার পূর্বেই কলকাতা মিউজিয়ামে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগে সহকারী অধ্যক্ষ পদে চাকরি লাভ। ১৯১১-তে সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট ও ১৯১৭-তে সুপারিনটেনডেন্ট পদে উন্নীত অফিস পরিচালনা। সংক্রান্ত ব্যাপারে সরকাষের সঙ্গে মতবিরােধ ঘটলে চাকরিচ্যুত (১৯২৬)। ১৯২এ কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে মনীন্দ্রচন্দ্র নন্দী’ অধ্যাপক নিযুক্ত। মহেঞ্জোদারােতে অতি প্রাচীন যুগের সভ্যতার (সিন্ধু সভ্যতা) নিদর্শন আবিষ্কার (১৯১৭) তাঁর সরকারি কর্মজীবনের প্রধান কার্তি। এখানকার ধ্বংসাবশেষ যে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সভ্যতার নিদর্শন তার প্রমাণ কর্তৃক প্রথম উপস্থাপন । মহেঞ্জোদারােতে খননকার্য (১৯২২-১৯২৩) চালিয়ে যেসব পুরাবস্তু তিনি আবিষ্কার করেন সেগুলাের ওপর গবেষণা করে পণ্ডিতবর্গ সিদ্ধান্তে আসেন যে সিন্ধু সভ্যতা তাম। প্রস্তর যুগের অর্থাৎ ৫ হাজার বছরের পুরাতন সভ্যতা। কনিষ্ক ও পাল রাজাদের সম্পর্কেও বহু প্রামাণ্য তথ্যের আবিষ্কার পাহাড়পুরের খননকার্যেরও পরিচালক। পুরাতত্ত্বের ন্যায় মুদ্রাতত্ত্বেও অগাধ জ্ঞানের অধিকারী। তাঁর প্রাচীন মুদ্রা' (১৩২২) গ্রন্থটি বাংলায় রচিত মুদ্রাসম্পর্কিত প্রথম গ্রন্থ। ইতিহাসের গবেষণায় অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় প্রদান। 'বাঙ্গালার ইতিহাস' (১ম ভাগ-১৩১১ ও ২য় ভাগ-১৩২৪) রচনা করে প্রভূত খ্যাতি অর্জন । অপরাপর ঐতিহাসিক গ্রন্থ : ‘পালস অভ বেঙ্গল’ (১৯১৩), দি অরিজিন অভ বেঙ্গলি স্ক্রিপ্ট' (১৯১৯), হিস্ট্রি অভ ওড়িষ্যা' (১৯৩০)। করুণা’, ‘ধর্মপাল’ ও শশাঙ্ক’ নামক ঐতিহাসিক উপন্যাসের রচয়িতা। মৃত্যু ১৯৩০।

Title

কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস কৃত মহাভারত

Author

রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় , রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়

Publisher

M.C Sarkar & Sons Pvt. Ltd.

Number of Pages

635

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Mythology
  • Philosophy
  • First Published

    JAN 2023

    এই পুস্তক ব্যাসকৃত মহাভারতের সারাংশের অনুবাদ। এতে মূল গ্রন্থের সমগ্র আখ্যান এবং প্রায় সমস্ত উপাখ্যান আছে, কেবল সাধারণ পাঠকের যা মনোরঞ্জক নয় সেই সকল অংশ সংক্ষেপে দেওয়া হয়েছে, যেমন বিস্তারিত বংশতালিক।, য, ধবিবরণের বাহল্য, রাজনীতি ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন বিষয়ক প্রসঙ্গ, দেবতাদের স্তুতি, এবং পনের ত্ত বিষয়। স্থলবিশেষে নিতান্ত নীরস অংশ পরিত্যক্ত হয়েছে। এই সারান,বাদের উদ্দেশ্য - মূল রচনার ধারা ও বৈশিষ্ট্য যথাসম্ভব বজায় রেখে সমগ্র মহাভারতকে উপন্যাসের ন্যায় সখেপাঠ্য করা। মহাভারতকে সংহিতা অর্থাৎ সংগ্রহগ্রন্থ এবং পঞ্চম বেদ স্বরূপ ধর্মগ্রন্থ বলা হয়। যেসকল খণ্ড খণ্ড আখ্যান ও ঐতিহ্য পরাকালে প্রচলিত ছিল তাই সংগ্রহ ক'রে মহাভারত সংকলিত হয়েছে। এতে ভগবদ্গীতা প্রভৃতি যেসকল দার্শনিক -সন্দর্ভ আছে তা অধ্যাত্মবিদ্যার্থীর অধ্যয়নের বিষয়। প্রত্নান্বেষীর কাছে মহাভারত অতি প্রাচীন সমাজ ও নীতি বিষয়ক তথ্যের অনন্ত ভাণ্ডার। ভূগোল জীবতত্ত্ব পরলোক প্রভৃতি সম্বন্ধে প্রাচীন ধারণা কি ছিল তাও এই গ্রন্থ থেকে জানা যায়। প্রচুর কাব্যরস থাকলেও মহাভারতকে মহাকাব্য বলা হয় না, ইতিহাস নামেই এই গ্রন্থ প্রসিদ্ধ। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন – 'ইহা কোনও ব্যক্তিবিশেষের 'রচিত ইতিহাস নহে, ইহা একটি জাতির স্বরচিত স্বাভাবিক ইতিহাস । ”
    No Specifications