Skip to Content
সিনেমাপাড়া দিয়ে : ২ খণ্ড একত্রে

Price:

2,000.00 ৳


লোককবিতায় বঙ্গবন্ধু ২ খণ্ডে একত্রে
লোককবিতায় বঙ্গবন্ধু ২ খণ্ডে একত্রে
1,500.00 ৳
1,500.00 ৳
Brave New World (Vintage)
Brave New World (Vintage)
1,000.00 ৳
1,000.00 ৳

সিনেমাপাড়া দিয়ে : ২ খণ্ড একত্রে

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/3502/image_1920?unique=a7f63ea

2,000.00 ৳ 2000.0 BDT 2,000.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

সিনেমাপাড়া দিয়ে ঘুরঘুর করতে করতে কতগুলো বছরই যে কেটে গেল! এর রাজপথ থেকে গলিঘুজির ধুলো আমার দু পায়ে মাখা। অবশ্য দিন বদলের সঙ্গে সঙ্গে এ জগতেও বদল ঘটে চলেছে। আর সেটাই তো স্বাভাবিক। ধরা যাক, যা হয়তো এককালে ছিল পুরনো চণ্ডীমণ্ডপ, উৎখাত হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে গেল ঝাঁ-চকচকে একটা শপিংমল। খোড়ো চালের ঘর-দোর দিয়ে তৈরি আস্ত একটা পাড়াকে গিলে নিল বিশাল মাল্টি-স্টোরিড কমপ্লেক্স। আগেকার চেহারাটাকে ঠাহর করাই মুশকিল। তাই বলে কি বদল হবে না? স্থবির, অচল, অপরিবর্তনীয় ব্যবস্থা বলে কি কিছু হয়? সামনেই আছে হাতে-গরম কিছু উদাহরণ। যেমন ধরা যাক আগেকার দিনের সিনেমা। নির্বাক দিয়ে শুরু। অনেক পরে এল শব্দ। আদিতে ছিল ব্ল্যাক-অ্যান্ড-হোয়াইট, পরে এল রঙিনের যুগ। আগেকার ছায়াছবির সেলুলয়েডের ফিতেকে হাত দিয়ে ছোঁওয়া যেত, নাড়াচাড়া করা যেত, স্পর্শসুখের ভেতর দিয়ে আপন করে নেওয়া যেত—বিশেষ করে নিজের তৈরি ছবি হলে তো কথাই নেই। এখন সবই ‘ডিজিট্যাল’, বলতে গেলে বিমূর্ত। ছোঁওয়া-ছুঁয়ি, আদর করার কোনও ব্যাপারই নেই। নদীর এ পারে আমি তো আমার বানানো ছবির ফ্রেমগুলো সব নদীর ওপারে। মাঝখানে দাঁড়িয়ে আধুনিক টেকনোলজি দূর্লঙ্ঘ একটা ব্যবধান তৈরি করে দিয়ে মিটিমিটি হাসছে আর বৈষ্ণব গীতি-কবিতার ঢংয়ে গুনগুনিয়ে গাইছে, ছুঁয়ো না ছুঁয়ো না বঁধু, ওইখানে থাকো/মুকুর লইয়া চাঁদমুখখানি দেখো’। যাক গে এসব ভারী ভারী কথা। বরং এসবের পাশ কাটিয়ে একেবারে গোড়ার প্রসঙ্গে ফিরে আসি। অর্থাৎ সিনেমাপাড়া, তার গলিখুজি আর রাজপথ। ….

তরুণ মজুমদার

তরুণ মজুমদার (জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৩১ - মৃত্যু: ৪ জুলাই ২০২২) একজন ভারতীয় বাঙালি চিত্রপরিচালক। তার সংগ্রহে রয়েছে চারটি জাতীয় পুরস্কার, সাতটি বি.এফ.জে.এ. সম্মান, পাঁচটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার ও একটি আনন্দলোক পুরস্কার। ১৯৯০ সালে তাকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করা হয়। উত্তমকুমার ও সুচিত্রা সেন অভিনীত চাওয়া পাওয়া (১৯৫৯) তরুণ মজুমদারের প্রথম পরিচালিত ছবি। তার পরিচালিত প্রথম জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত ছবি কাঁচের স্বর্গ (১৯৬২)। এরপরে পলাতক (১৯৬৩), নিমন্ত্রণ, সংসার সীমান্তে (১৯৭৫), গণদেবতা — এই সব ছবি সমালোচক মহলে বহুল প্রশংসিত হয় তার পরিচালিত বালিকা বধূ (১৯৬৭), কুহেলী (১৯৭১), শ্রীমান পৃথ্বীরাজ (১৯৭৩), ফুলেশ্বরী (১৯৭৪), দাদার কীর্তি (১৯৮০), ভালোবাসা ভালোবাসা (১৯৮৫), পরশমণি (১৯৮৮) ও আপন আমার আপন (১৯৯০) বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্য লাভ করে।

Title

সিনেমাপাড়া দিয়ে : ২ খণ্ড একত্রে

Author

তরুণ মজুমদার

Publisher

Dey's Publishing House

Number of Pages

855

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Film
  • First Published

    APR 2021

    সিনেমাপাড়া দিয়ে ঘুরঘুর করতে করতে কতগুলো বছরই যে কেটে গেল! এর রাজপথ থেকে গলিঘুজির ধুলো আমার দু পায়ে মাখা। অবশ্য দিন বদলের সঙ্গে সঙ্গে এ জগতেও বদল ঘটে চলেছে। আর সেটাই তো স্বাভাবিক। ধরা যাক, যা হয়তো এককালে ছিল পুরনো চণ্ডীমণ্ডপ, উৎখাত হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে গেল ঝাঁ-চকচকে একটা শপিংমল। খোড়ো চালের ঘর-দোর দিয়ে তৈরি আস্ত একটা পাড়াকে গিলে নিল বিশাল মাল্টি-স্টোরিড কমপ্লেক্স। আগেকার চেহারাটাকে ঠাহর করাই মুশকিল। তাই বলে কি বদল হবে না? স্থবির, অচল, অপরিবর্তনীয় ব্যবস্থা বলে কি কিছু হয়? সামনেই আছে হাতে-গরম কিছু উদাহরণ। যেমন ধরা যাক আগেকার দিনের সিনেমা। নির্বাক দিয়ে শুরু। অনেক পরে এল শব্দ। আদিতে ছিল ব্ল্যাক-অ্যান্ড-হোয়াইট, পরে এল রঙিনের যুগ। আগেকার ছায়াছবির সেলুলয়েডের ফিতেকে হাত দিয়ে ছোঁওয়া যেত, নাড়াচাড়া করা যেত, স্পর্শসুখের ভেতর দিয়ে আপন করে নেওয়া যেত—বিশেষ করে নিজের তৈরি ছবি হলে তো কথাই নেই। এখন সবই ‘ডিজিট্যাল’, বলতে গেলে বিমূর্ত। ছোঁওয়া-ছুঁয়ি, আদর করার কোনও ব্যাপারই নেই। নদীর এ পারে আমি তো আমার বানানো ছবির ফ্রেমগুলো সব নদীর ওপারে। মাঝখানে দাঁড়িয়ে আধুনিক টেকনোলজি দূর্লঙ্ঘ একটা ব্যবধান তৈরি করে দিয়ে মিটিমিটি হাসছে আর বৈষ্ণব গীতি-কবিতার ঢংয়ে গুনগুনিয়ে গাইছে, ছুঁয়ো না ছুঁয়ো না বঁধু, ওইখানে থাকো/মুকুর লইয়া চাঁদমুখখানি দেখো’। যাক গে এসব ভারী ভারী কথা। বরং এসবের পাশ কাটিয়ে একেবারে গোড়ার প্রসঙ্গে ফিরে আসি। অর্থাৎ সিনেমাপাড়া, তার গলিখুজি আর রাজপথ। ….
    No Specifications