Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)
Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)
International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.
3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable
Multiple Payment Methods
Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available.
‘টীচারস্ ম্যানুয়েলটি প্রথম প্রকাশ পায় ১৯১৫ সালের ২৭ আগস্ট। প্রকাশক ‘ম্যাকমিলান এন্ড কোং, ২৯৪ বহুবাজার স্ট্রীট, কলকাতা। উল্লেখ্য, গ্রন্থকার হিসেবে খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা’র সঙ্গে আরাে একজন যুক্ত ছিলেন, তিনি অচ্যুতনাথ অধিকারী। ১৯৩৮ সালে এই ম্যানুয়েলের ৬ষ্ঠ সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ১৯১৫ সালে লিখিত হলেও এ গ্রন্থের বিষয়াবলী এবং দিক-নির্দেশনা বর্তমান শিক্ষক প্রশিক্ষণে সমভাবে প্রযােজ্য বলে প্রতীয়মান হয়। ম্যানুয়েলটি ব্যবহার করে এখনকার নবীন শিক্ষকগণ নিজেরদেরকে একজন আদর্শ শিক্ষক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়াসী হবেন আশা করি। ম্যানুয়ালটির গুরুত্ব উপলব্ধি করে নলতা কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশন ১৯ ডিসেম্বর ২০১৫ এবং ২৮ জুলাই ২০১৭ তারিখে ইনস্টিটিউট অব এডুকেশন রিসার্স, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা টীচারস্ ট্রেনিং কলেজের প্রাজ্ঞ অধ্যাপকবৃন্দের সমন্বয়ে একটি সেমিনার ও গােলটেবিল বৈঠকের আয়ােজন করে। সে আয়ােজনের মূল প্রবন্ধে ইনস্টিটিউট অব এডুকেশন রিসার্সের অধ্যাপক ড. মাে. আব্দুল মালেক এভাবে মতামত প্রকাশ করেন যে, “বর্তমান বাংলাদেশে শিক্ষার পরিমাণগত বিকাশ অনেকখানি সাধিত হয়েছে, কিন্তু গুণগতমান নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে সর্বত্র। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের শিক্ষক শিক্ষার দূর্বলতাকে অনেকখানি দায়ি করা চলে। দিনে দিনে বাংলাদেশে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি প্রসার ঘটেছে। তা সত্ত্বেও শিক্ষকতার মান আজও প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতিস্তরের গুণগতমান উন্নয়নে সচেষ্ট হওয়া প্রয়ােজন। এক্ষেত্রে শিক্ষক প্রশিক্ষণকর্মসূচিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এরূপ অবস্থায়, ১০০ বৎসর আগে হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) রচিত ‘টীচারস্ ম্যানুয়ালটি বাংলাদেশে শিক্ষা প্রণালী তথা শিক্ষক প্রশিক্ষণ মানােন্নয়নে ‘ধ্রুপদী একাডেমিক ভিত্তি হিসেবে ভূমিকা পালন করতে পারে। ম্যানুয়ালটি অনেকের কাছে পরিচিত নয়। এর বহুল প্রচার প্রয়ােজন রয়েছে। আমার মতে বাংলাদেশের সকল শিক্ষকের, বিশেষত মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকের এ ম্যানুয়েলটি অধ্যায়ন করা আবশ্যক।
‘টীচারস্ ম্যানুয়েলটি প্রথম প্রকাশ পায় ১৯১৫ সালের ২৭ আগস্ট। প্রকাশক ‘ম্যাকমিলান এন্ড কোং, ২৯৪ বহুবাজার স্ট্রীট, কলকাতা। উল্লেখ্য, গ্রন্থকার হিসেবে খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা’র সঙ্গে আরাে একজন যুক্ত ছিলেন, তিনি অচ্যুতনাথ অধিকারী। ১৯৩৮ সালে এই ম্যানুয়েলের ৬ষ্ঠ সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ১৯১৫ সালে লিখিত হলেও এ গ্রন্থের বিষয়াবলী এবং দিক-নির্দেশনা বর্তমান শিক্ষক প্রশিক্ষণে সমভাবে প্রযােজ্য বলে প্রতীয়মান হয়। ম্যানুয়েলটি ব্যবহার করে এখনকার নবীন শিক্ষকগণ নিজেরদেরকে একজন আদর্শ শিক্ষক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়াসী হবেন আশা করি। ম্যানুয়ালটির গুরুত্ব উপলব্ধি করে নলতা কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশন ১৯ ডিসেম্বর ২০১৫ এবং ২৮ জুলাই ২০১৭ তারিখে ইনস্টিটিউট অব এডুকেশন রিসার্স, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা টীচারস্ ট্রেনিং কলেজের প্রাজ্ঞ অধ্যাপকবৃন্দের সমন্বয়ে একটি সেমিনার ও গােলটেবিল বৈঠকের আয়ােজন করে। সে আয়ােজনের মূল প্রবন্ধে ইনস্টিটিউট অব এডুকেশন রিসার্সের অধ্যাপক ড. মাে. আব্দুল মালেক এভাবে মতামত প্রকাশ করেন যে, “বর্তমান বাংলাদেশে শিক্ষার পরিমাণগত বিকাশ অনেকখানি সাধিত হয়েছে, কিন্তু গুণগতমান নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে সর্বত্র। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের শিক্ষক শিক্ষার দূর্বলতাকে অনেকখানি দায়ি করা চলে। দিনে দিনে বাংলাদেশে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি প্রসার ঘটেছে। তা সত্ত্বেও শিক্ষকতার মান আজও প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতিস্তরের গুণগতমান উন্নয়নে সচেষ্ট হওয়া প্রয়ােজন। এক্ষেত্রে শিক্ষক প্রশিক্ষণকর্মসূচিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এরূপ অবস্থায়, ১০০ বৎসর আগে হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) রচিত ‘টীচারস্ ম্যানুয়ালটি বাংলাদেশে শিক্ষা প্রণালী তথা শিক্ষক প্রশিক্ষণ মানােন্নয়নে ‘ধ্রুপদী একাডেমিক ভিত্তি হিসেবে ভূমিকা পালন করতে পারে। ম্যানুয়ালটি অনেকের কাছে পরিচিত নয়। এর বহুল প্রচার প্রয়ােজন রয়েছে। আমার মতে বাংলাদেশের সকল শিক্ষকের, বিশেষত মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকের এ ম্যানুয়েলটি অধ্যায়ন করা আবশ্যক।
No Specifications