Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)
Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)
International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.
3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable
Multiple Payment Methods
Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available.
আমার কথা না লিখে আমাদের কথা লেখার বিশেষ কারণ রয়েছে। এই বইয়ে বর্ণিত প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে নাদিরা আজাদ শতভাগ সম্পৃক্ত ছিলো। এতো পুরোনো ঘটনাবলি রোমন্থন করা খুব সহজ ছিলোনা। দুজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যতটুকু মনে করতে পেরেছি ততটুকুর লিখিত বিবরণ প্রকাশ করবার চেষ্টা করেছি যদিও স্মৃতির অতলে এখনো রয়েছে অগণ্য দীপ্তিমান মুহূর্তগুলি ।
প্রথমেই পরম শ্রদ্ধেয় সোমনাথ হোর এঁর সঙ্গে আমরা ১৯৯২ সনের ১৫ এপ্রিল দেখা করি । প্রথম দর্শনেই সুস্মিত মৃদু হাসি দিয়ে মনে হলো বরণ করে নিলেন আমাদের। হৃদয়ে অনুভূত হলো আত্মজনসম উষ্ণতা। সুযোগ হয়েছিল অসংখ্যবার ওঁনার সাহচর্যে আসার। দুইটি অমূল্য ব্রোঞ্জ উপহার দিয়েছিলেন এবং সেগুলো সম্পর্কে বইটিতে লেখা হয়েছে। পুণ্যাত্মা সোমনাথ হোর এঁর সান্নিধ্যে সমৃদ্ধ হয়েছি বিপুলভাবে যেটি কিছুটা বিধৃত করা হয়েছে বইটির শুরুর লেখাটিতে।
দ্বিতীয় লেখাটি শ্রদ্ধেয় গণেশ হালুইকে নিয়ে। কলেজ অফ আর্ট এন্ড ক্রাফট্, কলকাতা থেকে ওনার টেলিফোন নাম্বার নিয়ে ফোন করি কিন্তু কিছুতেই সংযোগ হয় না। চার বছর পর অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে কলকাতায় বন্ধুসম একজন টেলিফোন নাম্বার দেখে বললেন ভূল নাম্বার এবং ২ সংখ্যাটি শুরুতে যোগ করতে হবে। টেলিফোনে শেষ পর্যন্ত যোগাযোগ স্থাপন করলাম এবং সল্টলেকে অবস্থিত ওঁনার গৃহে পদার্পন হলো আমাদের দুজনের। সুকুমার বিচ্ছতা এবং স্নেহময় নির্মল হাসিতে স্নাত হলাম আমরা। মূল্যবান চারটি বছর হারিয়েছি নিজের অমার্জনীয় বুদ্ধিহীনতার কারণে। দীর্ঘ সময় বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক প্রশ্ন করলেন। উত্তর দেবার চেষ্টা করেছি সাধ্যমত । বাংলাদেশের প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসা আমাদের আপ্লুত করেছিল। বিমুগ্ধ চিত্তে একসময় বিদায় নিলাম । বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করেছি বইটিতে।
আমার কথা না লিখে আমাদের কথা লেখার বিশেষ কারণ রয়েছে। এই বইয়ে বর্ণিত প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে নাদিরা আজাদ শতভাগ সম্পৃক্ত ছিলো। এতো পুরোনো ঘটনাবলি রোমন্থন করা খুব সহজ ছিলোনা। দুজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যতটুকু মনে করতে পেরেছি ততটুকুর লিখিত বিবরণ প্রকাশ করবার চেষ্টা করেছি যদিও স্মৃতির অতলে এখনো রয়েছে অগণ্য দীপ্তিমান মুহূর্তগুলি ।
প্রথমেই পরম শ্রদ্ধেয় সোমনাথ হোর এঁর সঙ্গে আমরা ১৯৯২ সনের ১৫ এপ্রিল দেখা করি । প্রথম দর্শনেই সুস্মিত মৃদু হাসি দিয়ে মনে হলো বরণ করে নিলেন আমাদের। হৃদয়ে অনুভূত হলো আত্মজনসম উষ্ণতা। সুযোগ হয়েছিল অসংখ্যবার ওঁনার সাহচর্যে আসার। দুইটি অমূল্য ব্রোঞ্জ উপহার দিয়েছিলেন এবং সেগুলো সম্পর্কে বইটিতে লেখা হয়েছে। পুণ্যাত্মা সোমনাথ হোর এঁর সান্নিধ্যে সমৃদ্ধ হয়েছি বিপুলভাবে যেটি কিছুটা বিধৃত করা হয়েছে বইটির শুরুর লেখাটিতে।
দ্বিতীয় লেখাটি শ্রদ্ধেয় গণেশ হালুইকে নিয়ে। কলেজ অফ আর্ট এন্ড ক্রাফট্, কলকাতা থেকে ওনার টেলিফোন নাম্বার নিয়ে ফোন করি কিন্তু কিছুতেই সংযোগ হয় না। চার বছর পর অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে কলকাতায় বন্ধুসম একজন টেলিফোন নাম্বার দেখে বললেন ভূল নাম্বার এবং ২ সংখ্যাটি শুরুতে যোগ করতে হবে। টেলিফোনে শেষ পর্যন্ত যোগাযোগ স্থাপন করলাম এবং সল্টলেকে অবস্থিত ওঁনার গৃহে পদার্পন হলো আমাদের দুজনের। সুকুমার বিচ্ছতা এবং স্নেহময় নির্মল হাসিতে স্নাত হলাম আমরা। মূল্যবান চারটি বছর হারিয়েছি নিজের অমার্জনীয় বুদ্ধিহীনতার কারণে। দীর্ঘ সময় বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক প্রশ্ন করলেন। উত্তর দেবার চেষ্টা করেছি সাধ্যমত । বাংলাদেশের প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসা আমাদের আপ্লুত করেছিল। বিমুগ্ধ চিত্তে একসময় বিদায় নিলাম । বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করেছি বইটিতে।
No Specifications