Skip to Content
সিমলা মানালির পথে

Price:

400.00 ৳


বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা (অন্বেষা)
বঙ্গবন্ধুর জীবনকথা (অন্বেষা)
270.00 ৳
270.00 ৳
The Mad Scientists Daughter
The Mad Scientists Daughter
400.00 ৳
400.00 ৳

সিমলা মানালির পথে

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/29107/image_1920?unique=41498b2

400.00 ৳ 400.0 BDT 400.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ভারতবর্ষে তখন ইংরেজ শাসন। গ্রীষ্মকালে ভারতের সমতলভূমি তেতে ওঠে গরমে, মুক্তি পেতে ইংরেজরা ছুটে যান উত্তরের পাহাড়ে। এভাবেই গড়ে ওঠে সিমলা, মুসৌরি, মারি, দেরাদুন, দার্জিলিং প্রভৃতি হিল স্টেশন। সিমলার পত্তন ঘটে ইংরেজদের হাতেই ১৮৩০ সালে। এর আবহাওয়ায় তারা খুঁজে পায় ব্রিটিশ মেজাজ। পাকিস্তানের মারি থেকে। ব্রিটিশরা তাদের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী সরিয়ে আনে সিমলায়। হিমের আলয় যেমন হিমালয়, তেমনি মনুর আলয় মানালি। মহাভারতে উল্লেখ আছে দেবতা মনু একদিন স্নানের জলে একটি ছােটোমাছ ভেসে বেড়াতে দেখেন। মাছটি তাকে একটি দিন বাঁচিয়ে রাখতে অনুরােধ জানায়। মনু মাছটির প্রতি সদয় হন। ঐ একটি দিনের ভেতর মাছটি বড়াে হতে হতে ক্রমশ এত বড়াে হয়ে ওঠে যে সেটিকে সমুদ্রের বিপুল জলে ছেড়ে দিতে হয়। নুহের প্লাবনের মতাে সেই মহাপ্লাবন শেষে জেগে ওঠে পৃথিবী! সিমলা থেকে মানালির দূরত্ব ২৬৫ কিলােমিটার। এর পুরােটাই পাহাড় অঞ্চলের পথ হলেও পাহাড়ি-পথ নয়। বাস কখনও পাহাড়ের সরু কোমর বেয়ে কঠিন কাঁখে চড়ে, কখনও পিঠ বেয়ে নেমে আসে উপত্যকার সমতল বুকে। হিমালয়ের ছড়ানাে সাম্রাজ্যের এক অঙ্গরাজ্য এ অঞ্চল। মানালির কছাকাছি যেতেই চোখে পড়ল বরফঢাকা পর্বত। এ এক অন্য ভারত! ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে বিমানপথে দিল্লি, সেখান থেকে সড়কপথে প্রথমে চণ্ডিগড়, পরে সিমলা ও মানালি। চণ্ডিগড়ে আতিথ্য দেন পাঞ্জাবি কবি লিলি স্বরন। ফিরতি পথে দেখা হয় আইআইটি দিল্লির দুই অধ্যাপক লিপিকা দে ও শান্তনু চৌধুরীর সঙ্গে। এ গ্রন্থ সেই শৈলরাজ্যে ভ্রমণের বৃত্তান্ত!

Title

সিমলা মানালির পথে

Publisher

Banglaprakash (a concern of Omicon Group)

Number of Pages

200

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Travelogue
  • First Published

    FEB 2020

    ভারতবর্ষে তখন ইংরেজ শাসন। গ্রীষ্মকালে ভারতের সমতলভূমি তেতে ওঠে গরমে, মুক্তি পেতে ইংরেজরা ছুটে যান উত্তরের পাহাড়ে। এভাবেই গড়ে ওঠে সিমলা, মুসৌরি, মারি, দেরাদুন, দার্জিলিং প্রভৃতি হিল স্টেশন। সিমলার পত্তন ঘটে ইংরেজদের হাতেই ১৮৩০ সালে। এর আবহাওয়ায় তারা খুঁজে পায় ব্রিটিশ মেজাজ। পাকিস্তানের মারি থেকে। ব্রিটিশরা তাদের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী সরিয়ে আনে সিমলায়। হিমের আলয় যেমন হিমালয়, তেমনি মনুর আলয় মানালি। মহাভারতে উল্লেখ আছে দেবতা মনু একদিন স্নানের জলে একটি ছােটোমাছ ভেসে বেড়াতে দেখেন। মাছটি তাকে একটি দিন বাঁচিয়ে রাখতে অনুরােধ জানায়। মনু মাছটির প্রতি সদয় হন। ঐ একটি দিনের ভেতর মাছটি বড়াে হতে হতে ক্রমশ এত বড়াে হয়ে ওঠে যে সেটিকে সমুদ্রের বিপুল জলে ছেড়ে দিতে হয়। নুহের প্লাবনের মতাে সেই মহাপ্লাবন শেষে জেগে ওঠে পৃথিবী! সিমলা থেকে মানালির দূরত্ব ২৬৫ কিলােমিটার। এর পুরােটাই পাহাড় অঞ্চলের পথ হলেও পাহাড়ি-পথ নয়। বাস কখনও পাহাড়ের সরু কোমর বেয়ে কঠিন কাঁখে চড়ে, কখনও পিঠ বেয়ে নেমে আসে উপত্যকার সমতল বুকে। হিমালয়ের ছড়ানাে সাম্রাজ্যের এক অঙ্গরাজ্য এ অঞ্চল। মানালির কছাকাছি যেতেই চোখে পড়ল বরফঢাকা পর্বত। এ এক অন্য ভারত! ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে বিমানপথে দিল্লি, সেখান থেকে সড়কপথে প্রথমে চণ্ডিগড়, পরে সিমলা ও মানালি। চণ্ডিগড়ে আতিথ্য দেন পাঞ্জাবি কবি লিলি স্বরন। ফিরতি পথে দেখা হয় আইআইটি দিল্লির দুই অধ্যাপক লিপিকা দে ও শান্তনু চৌধুরীর সঙ্গে। এ গ্রন্থ সেই শৈলরাজ্যে ভ্রমণের বৃত্তান্ত!
    No Specifications