Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)
Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)
International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.
3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable
Multiple Payment Methods
Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available.
সেঞ্চুরিয়ান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২১-এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্র্ষ উদাযাপন বছরেও দশ টাকার প্যাকেজে সিঙ্গারা, সমুসা, আলুর চপ ও চা খাওয়ার পর যারা বিশ্ববিদ্যালয়কে হেয় করার চেষ্টা করেন তাদের সিঙ্গারা-হারামি সমুসা-হারামি তো বলাই যায়। অনিয়মিত ছাত্র হলেও গ্রন্থকারের কয়েকটি সার্টিফিকেট এই বিশ্ববিদ্যালইয়েরই, তার পক্ষে চপ-হারামি বা চা-হারামি হওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় দিনের আনন্দ স্মৃতি নিয়েই লিখেছেন।
মূলত কুড়ির দশক থেকে পঞ্চাশের দশক পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা ছাত্র কিংবা শিক্ষক, কিংবা ছাত্র ও শিক্ষক উভয়ই ছিলেন তাদের ক’জনের স্মৃতির টুকরো এই বইতে তুলে আনা হয়েছে। পঞ্চাশে শুরু করলেও কেউ কেউ ষাটের শুরুতে শেষ করেছেন। গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মুতির মাধ্যমে তখনকার সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং খানিকটা রাজনৈতিক চিত্র তুলে ধরা। স্মৃতিচিত্রের বাইরে দুটো রচনা বাংলার সংসদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে প্রশ্নোত্তর এবং বাংলার সংসদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বির্তক উপস্থাপন করা হয়েছে। এটি গবেষণাগ্রন্থ নয়; টীকা পাদটীকা, পার্শ্বটীকা এবং অসংখ্য সূত্র ভারাক্রান্ত রচনা এটি নয়। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অবলীলায় পাঠের স্মুতি পাঠককে মুগ্ধ করে রাখবে।
জীবিত ও মানসিকভাবে সুস্থ মানুষের স্মৃতিই ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ উপাদান, কখনো তা স্বীকৃত দলিলের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। এই গ্রন্থটি মূলত স্মৃতিভিত্তিক ইতিহাস।
আন্দালিব রাশদীর পাঠক জানেন, তাঁর উপন্যাস হাতে নিলে যেমন শেষ না করে উঠা যায় না নন-ফিকশনের বেলাতেও ঠিক তাই।
সেঞ্চুরিয়ান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২১-এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্র্ষ উদাযাপন বছরেও দশ টাকার প্যাকেজে সিঙ্গারা, সমুসা, আলুর চপ ও চা খাওয়ার পর যারা বিশ্ববিদ্যালয়কে হেয় করার চেষ্টা করেন তাদের সিঙ্গারা-হারামি সমুসা-হারামি তো বলাই যায়। অনিয়মিত ছাত্র হলেও গ্রন্থকারের কয়েকটি সার্টিফিকেট এই বিশ্ববিদ্যালইয়েরই, তার পক্ষে চপ-হারামি বা চা-হারামি হওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় দিনের আনন্দ স্মৃতি নিয়েই লিখেছেন।
মূলত কুড়ির দশক থেকে পঞ্চাশের দশক পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা ছাত্র কিংবা শিক্ষক, কিংবা ছাত্র ও শিক্ষক উভয়ই ছিলেন তাদের ক’জনের স্মৃতির টুকরো এই বইতে তুলে আনা হয়েছে। পঞ্চাশে শুরু করলেও কেউ কেউ ষাটের শুরুতে শেষ করেছেন। গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মুতির মাধ্যমে তখনকার সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং খানিকটা রাজনৈতিক চিত্র তুলে ধরা। স্মৃতিচিত্রের বাইরে দুটো রচনা বাংলার সংসদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে প্রশ্নোত্তর এবং বাংলার সংসদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বির্তক উপস্থাপন করা হয়েছে। এটি গবেষণাগ্রন্থ নয়; টীকা পাদটীকা, পার্শ্বটীকা এবং অসংখ্য সূত্র ভারাক্রান্ত রচনা এটি নয়। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অবলীলায় পাঠের স্মুতি পাঠককে মুগ্ধ করে রাখবে।
জীবিত ও মানসিকভাবে সুস্থ মানুষের স্মৃতিই ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ উপাদান, কখনো তা স্বীকৃত দলিলের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। এই গ্রন্থটি মূলত স্মৃতিভিত্তিক ইতিহাস।
আন্দালিব রাশদীর পাঠক জানেন, তাঁর উপন্যাস হাতে নিলে যেমন শেষ না করে উঠা যায় না নন-ফিকশনের বেলাতেও ঠিক তাই।
No Specifications