Skip to Content
ভারতীয় মধ্যযুগে সাধনার ধারা (অবসর)

Price:

200.00 ৳


নক্সী কাঁথার মাঠ
নক্সী কাঁথার মাঠ
250.00 ৳
250.00 ৳
শাহনামার কবি ফেরদৌসী
শাহনামার কবি ফেরদৌসী
175.00 ৳
175.00 ৳

ভারতীয় মধ্যযুগে সাধনার ধারা (অবসর)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/37254/image_1920?unique=2938bb7

200.00 ৳ 200.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ক্ষিতিমোহন সেন রচিত ‘ভারতীয় মধ্যযুগে সাধনার ধারা’(১৯৩০) গ্রন্থের ভূমিকা রবীন্দ্রনাথ সাগ্রহে লিখেছিলেন। তিনি ভারতের ইতিহাসের দুটি ধারার কথা বলেছেন। একটি রাষ্ট্রীয় ইতিহাস, অন্যটি সাধনার ইতিহাস। এই দ্বিতীয় ধারাটি হল ভারতবর্ষের ‘স্বকীয় সাধনা’। এই সাধনার মন্থনের ওপরে ক্ষিতিমোহন জোর দিয়েছেন। আর মন্থন-জাত অমৃতের স্বাদ স্বল্প-পরিসর গ্রন্থটিতে পাঠক অনায়াসে পেয়ে যায়। ভারতের পরম সম্পদ তার ধর্ম। নানা সম্প্রদায়, নানা শাস্ত্র, নানা আচারে ভেদ থাকে। কিন্তু সবকিছু ছাড়িয়ে ধর্মের ভিতরকার ঐক্য সব মানুষকে ধরে রাখে, মহা মিলনের ক্ষেত্রে পৌঁছে দেয়। ভারতীয় মধ্যযুগের সাধনার ধারা নিষ্কাশন করে ক্ষিতিমোহন আমাদের এই বিষয়টিই জানিয়েছেন। সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় আগ্রাসন, আঘাত-প্রত্যাঘাত, বিরুদ্ধ শক্তির উত্থান ইত্যাদির মধ্য দিয়েও শেষ পর্যন্ত বিবিধ ধর্মাচরণের ঐক্য-গীতিই শোনা যায়। গুরু রামানন্দ হিন্দু-মুসলমান জাতি-নির্বিশেষে ধর্মীয় ঐক্যের বাণী শোনালেন। নবযুগের সূচনা হল। শাসককুলের তাড়নায় ধর্মান্তরের ঘটনা সত্ত্বেও ধর্মীয় সাধনার মূল সুর হারিয়ে যায়নি কখনও। ‘ভারতীয় মধ্যযুগে সাধনার ধারা’ গ্রন্থটিতে ক্ষিতিমোহন নানা ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কথা বলেছেন। রামানুজ, বিষ্ণুস্বামী, নিম্বার্ক, চৈতন্য, শঙ্কর দেব, সুরদাস, রাধাবল্লভী, মীরা বাঈ, তুকারাম, নামদেব, রাম দাস, তুলসী দাস প্রভৃতি সাধক সম্প্রদায় ও তাঁদের ধর্মাচরণের বিবরণ দিয়েছেন। আবার স্মৃতি শাস্ত্র, তন্ত্র, ভাগবত ধর্ম, শৈবধর্ম প্রভৃতির আলোচনাও তিনি করেছেন। ক্ষিতিমোহনের গ্রন্থটি ভারতীয় সাধককুলের জীবনী-কোষও বটে। নিমাইচন্দ্র পাল

Title

ভারতীয় মধ্যযুগে সাধনার ধারা (অবসর)

Publisher

Abosar Prokashona Sangstha

Number of Pages

92

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Spirituality
  • First Published

    FEB 2021

    ক্ষিতিমোহন সেন রচিত ‘ভারতীয় মধ্যযুগে সাধনার ধারা’(১৯৩০) গ্রন্থের ভূমিকা রবীন্দ্রনাথ সাগ্রহে লিখেছিলেন। তিনি ভারতের ইতিহাসের দুটি ধারার কথা বলেছেন। একটি রাষ্ট্রীয় ইতিহাস, অন্যটি সাধনার ইতিহাস। এই দ্বিতীয় ধারাটি হল ভারতবর্ষের ‘স্বকীয় সাধনা’। এই সাধনার মন্থনের ওপরে ক্ষিতিমোহন জোর দিয়েছেন। আর মন্থন-জাত অমৃতের স্বাদ স্বল্প-পরিসর গ্রন্থটিতে পাঠক অনায়াসে পেয়ে যায়। ভারতের পরম সম্পদ তার ধর্ম। নানা সম্প্রদায়, নানা শাস্ত্র, নানা আচারে ভেদ থাকে। কিন্তু সবকিছু ছাড়িয়ে ধর্মের ভিতরকার ঐক্য সব মানুষকে ধরে রাখে, মহা মিলনের ক্ষেত্রে পৌঁছে দেয়। ভারতীয় মধ্যযুগের সাধনার ধারা নিষ্কাশন করে ক্ষিতিমোহন আমাদের এই বিষয়টিই জানিয়েছেন। সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় আগ্রাসন, আঘাত-প্রত্যাঘাত, বিরুদ্ধ শক্তির উত্থান ইত্যাদির মধ্য দিয়েও শেষ পর্যন্ত বিবিধ ধর্মাচরণের ঐক্য-গীতিই শোনা যায়। গুরু রামানন্দ হিন্দু-মুসলমান জাতি-নির্বিশেষে ধর্মীয় ঐক্যের বাণী শোনালেন। নবযুগের সূচনা হল। শাসককুলের তাড়নায় ধর্মান্তরের ঘটনা সত্ত্বেও ধর্মীয় সাধনার মূল সুর হারিয়ে যায়নি কখনও। ‘ভারতীয় মধ্যযুগে সাধনার ধারা’ গ্রন্থটিতে ক্ষিতিমোহন নানা ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কথা বলেছেন। রামানুজ, বিষ্ণুস্বামী, নিম্বার্ক, চৈতন্য, শঙ্কর দেব, সুরদাস, রাধাবল্লভী, মীরা বাঈ, তুকারাম, নামদেব, রাম দাস, তুলসী দাস প্রভৃতি সাধক সম্প্রদায় ও তাঁদের ধর্মাচরণের বিবরণ দিয়েছেন। আবার স্মৃতি শাস্ত্র, তন্ত্র, ভাগবত ধর্ম, শৈবধর্ম প্রভৃতির আলোচনাও তিনি করেছেন। ক্ষিতিমোহনের গ্রন্থটি ভারতীয় সাধককুলের জীবনী-কোষও বটে। নিমাইচন্দ্র পাল
    No Specifications