Skip to Content
বাঙলা ভাগ হল : হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা ও দেশ-বিভাগ ১৯৩২-১৯৪৭

Price:

500.00 ৳


জয়ন্তী মৌচাক
জয়ন্তী মৌচাক
500.00 ৳
500.00 ৳
Selected Poems (Joy Goswami)
Selected Poems (Joy Goswami)
700.00 ৳
700.00 ৳

বাঙলা ভাগ হল : হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা ও দেশ-বিভাগ ১৯৩২-১৯৪৭

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/14464/image_1920?unique=8178005

500.00 ৳ 500.0 BDT 500.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ভারত বিভাগ সম্পর্কে আগের গবেষণাগুলি বিষয়টিকে সর্বভারতীয় স্তরে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঘটনা হিসেবে দেখেছে অথবা বিষয়টিকে ভারতীয় সংখ্যালঘু মুসলমানদের বিচ্ছিন্নতার রাজনীতির উত্থান হিসেবে মূল্যায়ন করেছে। বর্তমান গবেষণাটিতে ১৯৪৬-৪৭ সালের ঘটনাবলীকে পুনর্মূল্যায়ন করা হয়েছে, যেখানে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রদেশ বাঙলা বিভাগের দাবির পেছনে রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বিশেষভাবে সামনে উঠে এসেছে এবং হিন্দু সাম্প্রদায়িকতার উত্থানকে চিহ্নিত করা হয়েছে। চমকপ্রদ বিভিন্ন তথ্যের প্রকাশ ঘটিয়ে লেখিকা এখানে দেখিয়েছেন যে, বাঙলার হিন্দু সমাজের একটি বৃহৎ ও ক্ষমতাধর অংশ তাদের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টায় বাঙলা বিভাগকেই একমাত্র উপায় হিসেবে বিবেচনা করেছে। এতে এই ছবিটি স্পষ্ট হয়েছে যে, স্তরে স্তরে বিভক্ত ও পরস্পর বিচ্ছিন্ন একটি সমাজ কেমন করে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের মূল স্রোত থেকে বেরিয়ে এসেছে এবং ক্রমাগতভাবে ক্ষুদ্র ও সংকীর্ণ বিষয়াদিতে নিজেদের নিমগ্ন করেছে। বাঙলার ইতিহাস সম্পর্কে মৌলিক ও সুচিন্তিত ব্যাখ্যা দিয়ে জয়া চ্যাটার্জী নতুন প্রজন্মের সেই সব গবেষকের অন্যতম হয়ে উঠেছেন যাঁরা ঘটনার প্রকৃত বিষয় উদ্‌ঘাটন করতে আরো বিস্তৃত পরিসরে তথ্যসূত্র জড়ো করে সে-সবের পর্যালোচনা করতে উদ্যোগী হয়েছেন এবং পূর্ববর্তী ইতিহাসবিদদের চিরাচরিত ধারণা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছেন।

Joya Chatterji

জয়া চ্যাটার্জি (পি এইচ ডি) বেশ কিছুদিন কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিনিটি কলেজ অ উল্‌ফসন কলেজে যথাক্রমে ফেলো ও সিনিয়র রিসার্চ ফেলো হিসেবে যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে তিনি লণ্ডন স্কুল অব ইকনমিক্‌সে আন্তর্জাতিক ইতিহাস বিষয়ে লেকচারররূপে কর্মরত। ১৯৯৪ সালে ইংরেজিতে রচিত বেঙ্গল ডিভাইডেড গবেষণা গ্রন্থতি ছাড়াও তিনি ১৯৪৭ সালের বাঙলা বিভাগের উপর প্রচুর গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। বর্তমানে বাঙলা বিভাগের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য ও পরিণতি নিয়ে একটি মনোগ্রাফ রচনায় প্রবৃত্ত আছেন। পূর্ববঙ্গের শরণার্থীদের বিষয়ে তাঁর গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে ম্যাকআর্থার ফাউন্ডেশন অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে।

Title

বাঙলা ভাগ হল : হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা ও দেশ-বিভাগ ১৯৩২-১৯৪৭

Author

Joya Chatterji

Publisher

THE UNIVERSITY PRESS LTD.

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Partition
  • Politics
  • History
  • ভারত বিভাগ সম্পর্কে আগের গবেষণাগুলি বিষয়টিকে সর্বভারতীয় স্তরে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঘটনা হিসেবে দেখেছে অথবা বিষয়টিকে ভারতীয় সংখ্যালঘু মুসলমানদের বিচ্ছিন্নতার রাজনীতির উত্থান হিসেবে মূল্যায়ন করেছে। বর্তমান গবেষণাটিতে ১৯৪৬-৪৭ সালের ঘটনাবলীকে পুনর্মূল্যায়ন করা হয়েছে, যেখানে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রদেশ বাঙলা বিভাগের দাবির পেছনে রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বিশেষভাবে সামনে উঠে এসেছে এবং হিন্দু সাম্প্রদায়িকতার উত্থানকে চিহ্নিত করা হয়েছে। চমকপ্রদ বিভিন্ন তথ্যের প্রকাশ ঘটিয়ে লেখিকা এখানে দেখিয়েছেন যে, বাঙলার হিন্দু সমাজের একটি বৃহৎ ও ক্ষমতাধর অংশ তাদের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টায় বাঙলা বিভাগকেই একমাত্র উপায় হিসেবে বিবেচনা করেছে। এতে এই ছবিটি স্পষ্ট হয়েছে যে, স্তরে স্তরে বিভক্ত ও পরস্পর বিচ্ছিন্ন একটি সমাজ কেমন করে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের মূল স্রোত থেকে বেরিয়ে এসেছে এবং ক্রমাগতভাবে ক্ষুদ্র ও সংকীর্ণ বিষয়াদিতে নিজেদের নিমগ্ন করেছে। বাঙলার ইতিহাস সম্পর্কে মৌলিক ও সুচিন্তিত ব্যাখ্যা দিয়ে জয়া চ্যাটার্জী নতুন প্রজন্মের সেই সব গবেষকের অন্যতম হয়ে উঠেছেন যাঁরা ঘটনার প্রকৃত বিষয় উদ্‌ঘাটন করতে আরো বিস্তৃত পরিসরে তথ্যসূত্র জড়ো করে সে-সবের পর্যালোচনা করতে উদ্যোগী হয়েছেন এবং পূর্ববর্তী ইতিহাসবিদদের চিরাচরিত ধারণা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছেন।
    No Specifications