Skip to Content
বাংলাদেশের জল ও জ্বালানি

Price:

400.00 ৳


চেঙ্গিস খান : সব মানুষের সম্রাট
চেঙ্গিস খান : সব মানুষের সম্রাট
325.00 ৳
325.00 ৳
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের খোঁজে কুড়িগ্রাম
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের খোঁজে কুড়িগ্রাম
325.00 ৳
325.00 ৳

বাংলাদেশের জল ও জ্বালানি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/26525/image_1920?unique=531b500

400.00 ৳ 400.0 BDT 400.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

আমাদের প্রশ্ন ছিলো এটিই, তিস্তার জল যাচ্ছে কোথায়? আনন্দবাজার পত্রিকা লিখেছে, সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিঙ সিকিমের পক্ষে মমতার অবস্থানের প্রশংসা করেছেন। তাতো তিনি করবেনই, কারণ তিস্তার পানি তো তিনিই আটকে রাখছেন। কল্যাণ রুদ্র বিগত ৬ সেপ্টেম্বর কলকাতাতে বলেন, গজলডোবা ব্যারেজের কাছে তিস্তার ন্যূনতম প্রবাহ হলো ৩৫০০ থেকে ৪০০০ কিউসেক (twocircles.net)। কল্যাণ রুদ্র আরও বলেন, সিকিমে প্রস্তাবিত ২৩টি 'Low Flow' dams নির্মিত হলে পানি আরও কম পাওয়া যাবে। রাস্তবে ১৯৮২ সালে গজলডোবা ব্যারেজ চালু করার আগে থেকেই সেচের জন্য তিস্তা নদী থেকে পানি উত্তোলন করায় এবং সিকিমে নির্মিত পর্যটন ও জলবিদ্যুৎ জলাধারগুলিতে পানি আটকে রাখায় প্রবাহ কমতে থাকে। তিস্তা অববাহিকায় ৫টি নির্মিত, ৪টি নির্মীয়মান ও ৩১টি প্রস্তাবিত ড্যাম প্রকল্প আছে (sandrp.in)। মমতা সিকিমের পক্ষে বলতে গিয়ে সত্য তুলে ধরেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, গজলডোবা ব্যারেজের কাছে আসা ৩৫০০ থেকে ৪০০০ কিউসেক পানি কোথায় যাচ্ছে ? কারণ ভাটিতে দোয়ানীর কাছে আমরা মাত্র ১০০০ থেকে ৪০০ কিউসেক পানি পাচ্ছি। এর উত্তর পেতে আমাদেরকে তেতুলিয়া থেকে বাংলাবান্ধা সড়কে যেতে হবে, যার পাশ দিয়ে মহানন্দা নদী প্রবাহিত । আমরা দেখবো তিস্তার পানি এই নদী দিয়ে সরিয়ে ভারত নিয়ে যাচ্ছে বিহারের মেচী নদীতে, সেখান থেকে ফুলহার নদের মাধ্যমে ফারাক্কার উজানে। ভারত মেচী নদীতে একটি ব্যারেজ নির্মাণ করছে, যার ফলে উত্তরবঙ্গ ও বিহারে তার আন্তঃ নদী সংযোগ পরিকল্পনা সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।”

Title

বাংলাদেশের জল ও জ্বালানি

Publisher

Samhati Prokashan

Number of Pages

230

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Research
  • First Published

    JAN 2012

    আমাদের প্রশ্ন ছিলো এটিই, তিস্তার জল যাচ্ছে কোথায়? আনন্দবাজার পত্রিকা লিখেছে, সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিঙ সিকিমের পক্ষে মমতার অবস্থানের প্রশংসা করেছেন। তাতো তিনি করবেনই, কারণ তিস্তার পানি তো তিনিই আটকে রাখছেন। কল্যাণ রুদ্র বিগত ৬ সেপ্টেম্বর কলকাতাতে বলেন, গজলডোবা ব্যারেজের কাছে তিস্তার ন্যূনতম প্রবাহ হলো ৩৫০০ থেকে ৪০০০ কিউসেক (twocircles.net)। কল্যাণ রুদ্র আরও বলেন, সিকিমে প্রস্তাবিত ২৩টি 'Low Flow' dams নির্মিত হলে পানি আরও কম পাওয়া যাবে। রাস্তবে ১৯৮২ সালে গজলডোবা ব্যারেজ চালু করার আগে থেকেই সেচের জন্য তিস্তা নদী থেকে পানি উত্তোলন করায় এবং সিকিমে নির্মিত পর্যটন ও জলবিদ্যুৎ জলাধারগুলিতে পানি আটকে রাখায় প্রবাহ কমতে থাকে। তিস্তা অববাহিকায় ৫টি নির্মিত, ৪টি নির্মীয়মান ও ৩১টি প্রস্তাবিত ড্যাম প্রকল্প আছে (sandrp.in)। মমতা সিকিমের পক্ষে বলতে গিয়ে সত্য তুলে ধরেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, গজলডোবা ব্যারেজের কাছে আসা ৩৫০০ থেকে ৪০০০ কিউসেক পানি কোথায় যাচ্ছে ? কারণ ভাটিতে দোয়ানীর কাছে আমরা মাত্র ১০০০ থেকে ৪০০ কিউসেক পানি পাচ্ছি। এর উত্তর পেতে আমাদেরকে তেতুলিয়া থেকে বাংলাবান্ধা সড়কে যেতে হবে, যার পাশ দিয়ে মহানন্দা নদী প্রবাহিত । আমরা দেখবো তিস্তার পানি এই নদী দিয়ে সরিয়ে ভারত নিয়ে যাচ্ছে বিহারের মেচী নদীতে, সেখান থেকে ফুলহার নদের মাধ্যমে ফারাক্কার উজানে। ভারত মেচী নদীতে একটি ব্যারেজ নির্মাণ করছে, যার ফলে উত্তরবঙ্গ ও বিহারে তার আন্তঃ নদী সংযোগ পরিকল্পনা সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।”
    No Specifications