Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)
Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)
International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.
3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable
Multiple Payment Methods
Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available.
ব্রিটিশ আমলের কথা না হয় বাদই দেয়া গেল, পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ আমলেও শিক্ষাসংক্রান্ত কোনো আইনে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার কথা নেই । অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে যে শিশুশ্রেণি চালু ছিল, তা-ও চলছিল কোনো রকমে-বিদ্যালয়ের প্রতি শিশুদের আগ্রহ বাড়ানোর নিমিত্তে । প্রাক-শৈশব শিক্ষার কোনো দর্শন সেখানে প্রতিফলিত হতে দেখা যায় নি । শিশুশ্রেণির জন্য শিক্ষাক্রম, শিখনসামগ্রী,
সুনির্দিষ্ট শিক্ষক, শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সবকিছুর অনুপস্থিতি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি তৎকালীন দৃষ্টিভঙ্গিরই পরিচয় বহন করে । সেই অর্থে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে, যা ২০১৩ সাল পর্যন্ত চলে । আনুষ্ঠানিকভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে এটি
চালু হয় ২০১৪ সাল থেকে। সরকারিভাবে এ শিক্ষা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায়
নবতর সংযোজন । ...
“...দশকের পর দশক ধরে শিক্ষা কমিটি ও কমিশনের প্রাক-শৈশব ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাসংক্রান্ত সুপারিশমালা উপেক্ষা করা হয়েছে, যা কোনোভাবেই দেশের জন্য ভালো ফল বয়ে আনে নি । যদি পাকিস্তান বা বাংলাদেশ আমলের শুরু থেকেও এ বিষয়ে কিছুটা তৎপরতা শুরু করা যেত, তাহলে হয়তো এক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো থাকতো । উল্লেখ করা যেতে পারে, ব্রিটিশ আমলে স্যার জন সার্জেন্টের নেতৃত্বাধীন কমিটি ১৯৪৪ সালে যে প্রতিবেদন প্রণয়ন করে, তাতেও নার্সারি বিদ্যালয় খোলা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সঙ্গে নার্সারি শ্রেণি যুক্ত করা, মাতৃভাষায় ও বিনামূল্যে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল ।..
ব্রিটিশ আমলের কথা না হয় বাদই দেয়া গেল, পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ আমলেও শিক্ষাসংক্রান্ত কোনো আইনে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার কথা নেই । অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে যে শিশুশ্রেণি চালু ছিল, তা-ও চলছিল কোনো রকমে-বিদ্যালয়ের প্রতি শিশুদের আগ্রহ বাড়ানোর নিমিত্তে । প্রাক-শৈশব শিক্ষার কোনো দর্শন সেখানে প্রতিফলিত হতে দেখা যায় নি । শিশুশ্রেণির জন্য শিক্ষাক্রম, শিখনসামগ্রী,
সুনির্দিষ্ট শিক্ষক, শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সবকিছুর অনুপস্থিতি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি তৎকালীন দৃষ্টিভঙ্গিরই পরিচয় বহন করে । সেই অর্থে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে, যা ২০১৩ সাল পর্যন্ত চলে । আনুষ্ঠানিকভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে এটি
চালু হয় ২০১৪ সাল থেকে। সরকারিভাবে এ শিক্ষা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায়
নবতর সংযোজন । ...
“...দশকের পর দশক ধরে শিক্ষা কমিটি ও কমিশনের প্রাক-শৈশব ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাসংক্রান্ত সুপারিশমালা উপেক্ষা করা হয়েছে, যা কোনোভাবেই দেশের জন্য ভালো ফল বয়ে আনে নি । যদি পাকিস্তান বা বাংলাদেশ আমলের শুরু থেকেও এ বিষয়ে কিছুটা তৎপরতা শুরু করা যেত, তাহলে হয়তো এক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো থাকতো । উল্লেখ করা যেতে পারে, ব্রিটিশ আমলে স্যার জন সার্জেন্টের নেতৃত্বাধীন কমিটি ১৯৪৪ সালে যে প্রতিবেদন প্রণয়ন করে, তাতেও নার্সারি বিদ্যালয় খোলা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সঙ্গে নার্সারি শ্রেণি যুক্ত করা, মাতৃভাষায় ও বিনামূল্যে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল ।..
No Specifications