Skip to Content
বাংলাদেশে প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষা : উদ্যোগ, বাস্তবতা ও পথনির্দেশনা

Price:

450.00 ৳


জয়ন্তী মৌচাক
জয়ন্তী মৌচাক
500.00 ৳
500.00 ৳
Selected Poems (Joy Goswami)
Selected Poems (Joy Goswami)
700.00 ৳
700.00 ৳

বাংলাদেশে প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষা : উদ্যোগ, বাস্তবতা ও পথনির্দেশনা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/14638/image_1920?unique=f476e7e

450.00 ৳ 450.0 BDT 450.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ব্রিটিশ আমলের কথা না হয় বাদই দেয়া গেল, পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ আমলেও শিক্ষাসংক্রান্ত কোনো আইনে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার কথা নেই । অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে যে শিশুশ্রেণি চালু ছিল, তা-ও চলছিল কোনো রকমে-বিদ্যালয়ের প্রতি শিশুদের আগ্রহ বাড়ানোর নিমিত্তে । প্রাক-শৈশব শিক্ষার কোনো দর্শন সেখানে প্রতিফলিত হতে দেখা যায় নি । শিশুশ্রেণির জন্য শিক্ষাক্রম, শিখনসামগ্রী, সুনির্দিষ্ট শিক্ষক, শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সবকিছুর অনুপস্থিতি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি তৎকালীন দৃষ্টিভঙ্গিরই পরিচয় বহন করে । সেই অর্থে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে, যা ২০১৩ সাল পর্যন্ত চলে । আনুষ্ঠানিকভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে এটি চালু হয় ২০১৪ সাল থেকে। সরকারিভাবে এ শিক্ষা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় নবতর সংযোজন । ... “...দশকের পর দশক ধরে শিক্ষা কমিটি ও কমিশনের প্রাক-শৈশব ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাসংক্রান্ত সুপারিশমালা উপেক্ষা করা হয়েছে, যা কোনোভাবেই দেশের জন্য ভালো ফল বয়ে আনে নি । যদি পাকিস্তান বা বাংলাদেশ আমলের শুরু থেকেও এ বিষয়ে কিছুটা তৎপরতা শুরু করা যেত, তাহলে হয়তো এক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো থাকতো । উল্লেখ করা যেতে পারে, ব্রিটিশ আমলে স্যার জন সার্জেন্টের নেতৃত্বাধীন কমিটি ১৯৪৪ সালে যে প্রতিবেদন প্রণয়ন করে, তাতেও নার্সারি বিদ্যালয় খোলা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সঙ্গে নার্সারি শ্রেণি যুক্ত করা, মাতৃভাষায় ও বিনামূল্যে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল ।..

Title

বাংলাদেশে প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষা : উদ্যোগ, বাস্তবতা ও পথনির্দেশনা

Publisher

Samhati Prokashan

Number of Pages

201

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Analysis
  • Education
  • First Published

    FEB 2018

    ব্রিটিশ আমলের কথা না হয় বাদই দেয়া গেল, পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ আমলেও শিক্ষাসংক্রান্ত কোনো আইনে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার কথা নেই । অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে যে শিশুশ্রেণি চালু ছিল, তা-ও চলছিল কোনো রকমে-বিদ্যালয়ের প্রতি শিশুদের আগ্রহ বাড়ানোর নিমিত্তে । প্রাক-শৈশব শিক্ষার কোনো দর্শন সেখানে প্রতিফলিত হতে দেখা যায় নি । শিশুশ্রেণির জন্য শিক্ষাক্রম, শিখনসামগ্রী, সুনির্দিষ্ট শিক্ষক, শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সবকিছুর অনুপস্থিতি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি তৎকালীন দৃষ্টিভঙ্গিরই পরিচয় বহন করে । সেই অর্থে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে, যা ২০১৩ সাল পর্যন্ত চলে । আনুষ্ঠানিকভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে এটি চালু হয় ২০১৪ সাল থেকে। সরকারিভাবে এ শিক্ষা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় নবতর সংযোজন । ... “...দশকের পর দশক ধরে শিক্ষা কমিটি ও কমিশনের প্রাক-শৈশব ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাসংক্রান্ত সুপারিশমালা উপেক্ষা করা হয়েছে, যা কোনোভাবেই দেশের জন্য ভালো ফল বয়ে আনে নি । যদি পাকিস্তান বা বাংলাদেশ আমলের শুরু থেকেও এ বিষয়ে কিছুটা তৎপরতা শুরু করা যেত, তাহলে হয়তো এক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো থাকতো । উল্লেখ করা যেতে পারে, ব্রিটিশ আমলে স্যার জন সার্জেন্টের নেতৃত্বাধীন কমিটি ১৯৪৪ সালে যে প্রতিবেদন প্রণয়ন করে, তাতেও নার্সারি বিদ্যালয় খোলা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সঙ্গে নার্সারি শ্রেণি যুক্ত করা, মাতৃভাষায় ও বিনামূল্যে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল ।..
    No Specifications