Skip to Content
ইনার ইঞ্জিনিয়ারিং

Price:

570.00 ৳


Nani A. Palkhivala : A Life
Nani A. Palkhivala : A Life
1,200.00 ৳
1,200.00 ৳
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
700.00 ৳
700.00 ৳

ইনার ইঞ্জিনিয়ারিং

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/11990/image_1920?unique=a7f63ea

570.00 ৳ 570.0 BDT 570.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

মানবতার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর পুষ্টি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদি সমস্যা সমাধানের প্রয়োজনীয় উপকরণ, সামর্থ্য ও প্রযুক্তি আমাদের কাছে রয়েছে। আজ আমাদের যে আরাম, স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধা রয়েছে তা আগের কোনো প্রজন্ম কখনো পায়নি। তবুও আমরা ইতিহাসের সবচেয়ে আনন্দময় বা ভালোবাসায় পূর্ণ প্রজন্ম বলে দাবি করতে পারি না। নানাভাবে এই প্রজন্ম সবচেয়ে বিকারগ্রস্ত বা অসন্তুষ্ট প্রজন্মে পরিণত হয়েছে। কারণ আমরা বাইরের জগতের যত্ন নিয়েছি, নিজের অন্তরের যত্ন করিনি। আমরা যেভাবে চাই পৃথিবীকে সেভাবেই তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু আমারা কি তেমন হতে পেরেছি, যেমন আমরা চাই? আমরা প্রত্যেকেই স্বাস্থ্য, সুখ, শান্তি ও আনন্দ চাই। পৃথিবীকে আনন্দে পরিপূর্ণ করতে অনেক কিছুর প্রয়োজন হলেও একটি মানুষের অন্তরকে আনন্দে পরিপূর্ণ করতে তেমন কোনো কিছুর প্রয়োজন হয় না। প্রত্যেক মানুষ চাইলেই নিজেকে আনন্দে পরিপূর্ণ রাখতে পারে। কিন্তু এই সহজ ব্যাপারটি ঘটছে না। কারণ আমরা কখনো আমাদের অন্তরের দিকে নজর দেইনি। আমরা যেভাবে চাই সেভাবে নিজেকে তৈরী করা বা নিজের শরীর, মন ও ভিতরের কেমিস্ট্রিকে তৈরি করার নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে। এই পদ্ধতির দিকে মনোযোগ দিয়ে আমরা যেভাবে চাই সেভাবে নিজেকে তৈরি করা হল ইনার ইঞ্জিনিয়ারিং। এটি কোনো ধর্ম নয়, এটি কোনো শিক্ষা দান নয়, এটি কোনো দর্শন নয়, এটি একটি প্রযুক্তি। পৃথিবীতে আজ শক্তিশালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অসাধারণ উপাদান রয়েছে। কিন্তু যদি এই ধরনের শক্তিশালী যন্ত্রপাতি পরিচালনা করার ক্ষমতা, সহানুভূতি, অন্তর্ভুক্তি, ভারসাম্য ও পরিপক্কতার গভীর বোধ না থাকে, তবে আমরা বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়ের কবলে পড়তে পারি। আমাদের বাহ্যিক সুখের নিষ্ঠুর অভীষ্ট বস্তু ইতোমধ্যে পৃথিবীকে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে নিয়ে এসেছে। বিপুল সংখ্যক মানুষ সবসময় উদ্বেগ ও হতাশার মধ্যে বাস করে। এখন তাদের জীবনে আনন্দ একটি বিরল ব্যাপার। কেউ কেউ তাদের ব্যর্থতার জন্য কষ্টভোগ করছে। কিন্তু হাস্যকরভাবে, অনেকে তাদের সাফল্যের পরিণতির জন্য কষ্টভোগ করছে। কেউ কেউ তাদের সীমাবদ্ধতার জন্য কষ্টভোগ করছে এবং অনেকে তাদের স্বাধীনতার জন্য কষ্টভোগ করছে। মানুষ আজ তার চেতনা হারিয়ে সঠিক পথে নেই। মানুষ যদি নিজেদের সুখের পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা বন্ধ করত, অন্যান্য সকল সমাধান হাতের কাছে পেত। মানুষের আনন্দ, দুর্দশা, ভালোবাসা, অন্তর্বেদনা, সুখ, সত্য, মিথ্যা সবই মানুষের নিজের হাতে। নিজেকে রূপান্তর করা ছাড়া বিশ্বকে রূপান্তর করা সম্ভব না।

Title

ইনার ইঞ্জিনিয়ারিং

Number of Pages

260

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Yoga
  • Meditation
  • First Published

    OCT 2020

    মানবতার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর পুষ্টি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদি সমস্যা সমাধানের প্রয়োজনীয় উপকরণ, সামর্থ্য ও প্রযুক্তি আমাদের কাছে রয়েছে। আজ আমাদের যে আরাম, স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধা রয়েছে তা আগের কোনো প্রজন্ম কখনো পায়নি। তবুও আমরা ইতিহাসের সবচেয়ে আনন্দময় বা ভালোবাসায় পূর্ণ প্রজন্ম বলে দাবি করতে পারি না। নানাভাবে এই প্রজন্ম সবচেয়ে বিকারগ্রস্ত বা অসন্তুষ্ট প্রজন্মে পরিণত হয়েছে। কারণ আমরা বাইরের জগতের যত্ন নিয়েছি, নিজের অন্তরের যত্ন করিনি। আমরা যেভাবে চাই পৃথিবীকে সেভাবেই তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু আমারা কি তেমন হতে পেরেছি, যেমন আমরা চাই? আমরা প্রত্যেকেই স্বাস্থ্য, সুখ, শান্তি ও আনন্দ চাই। পৃথিবীকে আনন্দে পরিপূর্ণ করতে অনেক কিছুর প্রয়োজন হলেও একটি মানুষের অন্তরকে আনন্দে পরিপূর্ণ করতে তেমন কোনো কিছুর প্রয়োজন হয় না। প্রত্যেক মানুষ চাইলেই নিজেকে আনন্দে পরিপূর্ণ রাখতে পারে। কিন্তু এই সহজ ব্যাপারটি ঘটছে না। কারণ আমরা কখনো আমাদের অন্তরের দিকে নজর দেইনি। আমরা যেভাবে চাই সেভাবে নিজেকে তৈরী করা বা নিজের শরীর, মন ও ভিতরের কেমিস্ট্রিকে তৈরি করার নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে। এই পদ্ধতির দিকে মনোযোগ দিয়ে আমরা যেভাবে চাই সেভাবে নিজেকে তৈরি করা হল ইনার ইঞ্জিনিয়ারিং। এটি কোনো ধর্ম নয়, এটি কোনো শিক্ষা দান নয়, এটি কোনো দর্শন নয়, এটি একটি প্রযুক্তি। পৃথিবীতে আজ শক্তিশালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অসাধারণ উপাদান রয়েছে। কিন্তু যদি এই ধরনের শক্তিশালী যন্ত্রপাতি পরিচালনা করার ক্ষমতা, সহানুভূতি, অন্তর্ভুক্তি, ভারসাম্য ও পরিপক্কতার গভীর বোধ না থাকে, তবে আমরা বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়ের কবলে পড়তে পারি। আমাদের বাহ্যিক সুখের নিষ্ঠুর অভীষ্ট বস্তু ইতোমধ্যে পৃথিবীকে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে নিয়ে এসেছে। বিপুল সংখ্যক মানুষ সবসময় উদ্বেগ ও হতাশার মধ্যে বাস করে। এখন তাদের জীবনে আনন্দ একটি বিরল ব্যাপার। কেউ কেউ তাদের ব্যর্থতার জন্য কষ্টভোগ করছে। কিন্তু হাস্যকরভাবে, অনেকে তাদের সাফল্যের পরিণতির জন্য কষ্টভোগ করছে। কেউ কেউ তাদের সীমাবদ্ধতার জন্য কষ্টভোগ করছে এবং অনেকে তাদের স্বাধীনতার জন্য কষ্টভোগ করছে। মানুষ আজ তার চেতনা হারিয়ে সঠিক পথে নেই। মানুষ যদি নিজেদের সুখের পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা বন্ধ করত, অন্যান্য সকল সমাধান হাতের কাছে পেত। মানুষের আনন্দ, দুর্দশা, ভালোবাসা, অন্তর্বেদনা, সুখ, সত্য, মিথ্যা সবই মানুষের নিজের হাতে। নিজেকে রূপান্তর করা ছাড়া বিশ্বকে রূপান্তর করা সম্ভব না।
    No Specifications