Skip to Content
শেষের কবিতা (পাঠক সমাবেশ চিরায়ত সাহিত্য)

Price:

195.00 ৳


নুরুলদিনের সারাজীবন
নুরুলদিনের সারাজীবন
175.00 ৳
175.00 ৳
English Grammar 1 (Shishu Sahitya)
English Grammar 1 (Shishu Sahitya)
160.00 ৳
160.00 ৳

শেষের কবিতা (পাঠক সমাবেশ চিরায়ত সাহিত্য)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/38957/image_1920?unique=a7f63ea

195.00 ৳ 195.0 BDT 195.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

‘শেষের কবিতা’—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এক অনবদ্য সৃষ্টি। নাম শুনে কবিতা মনে হলেও 'শেষের কবিতা' একটি উপন্যাস। তবে বই জুড়ে আছে সুন্দর সব কবিতা । ১৯২৮ সালে উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বিলেতফেরত ব্যারিস্টার অমিত রায় এবং শিলং পাহাড়ে বসবাসরত গভার্নেস লাবণ্য—এই দুজনকে নিয়েই ‘শেষের কবিতা। অমিত নিজেকে পরিচয় দেয় বুদ্ধিমান ও রোমান্টিক বলে। ইংরেজি সাহিত্যে তার অনেক জ্ঞান। সময় ও অবস্থান বুঝে অমিত তার এই জ্ঞানের জাহির প্রায়ই করে। তর্কে তাকে কেউ হারাতে পারে না। অন্যদিকে লাবণ্য স্নিগ্ধ ও সুন্দর—একইসাথে বাস্তববাদী। শিলং পাহাড়ে বেড়াতে এসে অমিত দেখা পায় লাবণ্যের। প্রেম হয় দুজনের মধ্যে। এরই মাঝে কেতকী এসে হাজির হয় অমিত ও লাবণ্যের সামনে। লাবণ্যের বুঝতে বাকি থাকে না যে, অমিতের সঙ্গে প্রাত্যহিক সাংসারিক জীবনের যে হিসাব-নিকাশ তা কখনো কষতে পারবে না সে । অমিত যেন একদম অন্য জগতের মানুষ। অমিতও তা জানে । অপরের সামনে সে যেমনই হোক কিন্তু নিজেকে সে ধোঁকা দিতে পারে না। গল্প এগোয়। আমরা আরও ভালোভাবে জানি অমিতকে। কেতকীকে। সেইসাথে পাহাড়ের ঝরনার মতো স্নিগ্ধ সুন্দর লাবণ্যকে। আমরা আশা করি 'শেষের কবিতা' উপন্যাসের পাঠক সমাবেশ সংস্করণ পাঠকমহল সাদরে গ্রহণ করবেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একাধারে ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্পকার, চিত্রশিল্পী, সংগীতস্রষ্টা, অভিনেতা, কন্ঠশিল্পী, কবি, সমাজ-সংস্কারক এবং দার্শনিক। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য প্রথম বাঙালি হিসেবে ১৯১৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার লাভ করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে তৎকালীন ব্রিটিশ-শাসিত ভারতে কলকাতার ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিমনা জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশব থেকেই তিনি লেখালেখিতে মনোনিবেশ করেন। ভানুসিংহ ঠাকুর ছিল তাঁর ছদ্মনাম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বই মানেই এক মোহের মাঝে আটকে যাওয়া, যে মোহ পাঠককে জীবনের নানা রঙের সাথে পরিচিত করিয়ে দেয় নানা ঢঙে, নানা ছন্দে, নানা সুর ও বর্ণে। তাঁর ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাট্যগ্রন্থ, ১৩টি উপন্যাস, ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর কিছুদিন পরই আলোর মুখ দেখে। কাবুলিওয়ালা, হৈমন্তী, পোস্টমাস্টারসহ মোট ৯৫টি গল্প স্থান পেয়েছে তাঁর ‘গল্পগুচ্ছ’ গ্রন্থে। অন্যদিকে ‘গীতবিতান’ গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে ১,৯১৫টি গান। উপন্যাস, কবিতা, সঙ্গীত, ছোটগল্প, গীতিনাট্য, প্রবন্ধ, ভ্রমণকাহিনীসহ সাহিত্যের সকল শাখাই যেন ধারণ করে আছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বই সমূহ। তিনি একাধারে নাট্যকার ও নাট্যাভিনেতা দুই-ই ছিলেন। কোনো প্রথাগত শিক্ষা ছাড়া তিনি চিত্রাংকনও করতেন। তৎকালীন সমাজ-সংস্কারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এই গুণী ব্যক্তিত্ব। বিশ্বের বিভিন্ন ভাষাতেই অনূদিত হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বই সমগ্র। তাঁর যাবতীয় রচনা ‘রবীন্দ্র রচনাবলী’ নামে ত্রিশ খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট জোড়াসাঁকোর বাড়িতেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুর পর এতদিন পেরিয়ে গেলেও তাঁর সাহিত্যকর্ম আজও স্বমহিমায় ভাস্বর। আজও আমাদের বাঙালি জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে বিশ্বকবির সাহিত্যকর্ম।

Title

শেষের কবিতা (পাঠক সমাবেশ চিরায়ত সাহিত্য)

Author

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

Publisher

Pathak Shamabesh

Number of Pages

158

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Stories
  • Rabindranath
  • First Published

    FEB 2024

    ‘শেষের কবিতা’—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এক অনবদ্য সৃষ্টি। নাম শুনে কবিতা মনে হলেও 'শেষের কবিতা' একটি উপন্যাস। তবে বই জুড়ে আছে সুন্দর সব কবিতা । ১৯২৮ সালে উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বিলেতফেরত ব্যারিস্টার অমিত রায় এবং শিলং পাহাড়ে বসবাসরত গভার্নেস লাবণ্য—এই দুজনকে নিয়েই ‘শেষের কবিতা। অমিত নিজেকে পরিচয় দেয় বুদ্ধিমান ও রোমান্টিক বলে। ইংরেজি সাহিত্যে তার অনেক জ্ঞান। সময় ও অবস্থান বুঝে অমিত তার এই জ্ঞানের জাহির প্রায়ই করে। তর্কে তাকে কেউ হারাতে পারে না। অন্যদিকে লাবণ্য স্নিগ্ধ ও সুন্দর—একইসাথে বাস্তববাদী। শিলং পাহাড়ে বেড়াতে এসে অমিত দেখা পায় লাবণ্যের। প্রেম হয় দুজনের মধ্যে। এরই মাঝে কেতকী এসে হাজির হয় অমিত ও লাবণ্যের সামনে। লাবণ্যের বুঝতে বাকি থাকে না যে, অমিতের সঙ্গে প্রাত্যহিক সাংসারিক জীবনের যে হিসাব-নিকাশ তা কখনো কষতে পারবে না সে । অমিত যেন একদম অন্য জগতের মানুষ। অমিতও তা জানে । অপরের সামনে সে যেমনই হোক কিন্তু নিজেকে সে ধোঁকা দিতে পারে না। গল্প এগোয়। আমরা আরও ভালোভাবে জানি অমিতকে। কেতকীকে। সেইসাথে পাহাড়ের ঝরনার মতো স্নিগ্ধ সুন্দর লাবণ্যকে। আমরা আশা করি 'শেষের কবিতা' উপন্যাসের পাঠক সমাবেশ সংস্করণ পাঠকমহল সাদরে গ্রহণ করবেন।
    No Specifications