Skip to Content
রাজবংশী

Price:

1,000.00 ৳


Atomic Habits by James Clear
Atomic Habits by James Clear
1,798.00 ৳
1,798.00 ৳
Hercule Poirot : The Complete Short Stories
Hercule Poirot : The Complete Short Stories
2,100.00 ৳
2,100.00 ৳

রাজবংশী

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/3247/image_1920?unique=03c029b

1,000.00 ৳ 1000.0 BDT 1,000.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ভারতবর্ষে যে সকল আদিবাসী তাদের প্রাচীন লোকবিশ্বাস তথা লোকজধর্ম থেকে বহিরাগত আর্য-বর্ণহিন্দু ব্রাহ্মণ্যবাদীদের আর্থিক স্বার্থ, চাপ, প্রভাব-প্রতিপত্তি ও প্রলোভনের কারণে হিন্দুত্ব গ্রহণে বাধ্য হয় তাদের মধ্যে অনার্য আদি অস্ট্রিক ও অনার্য কিরাত জাতিভুক্ত মঙ্গেলপ্রতিম জাতিসমূহও রয়েছে। হিন্দুত্ব গ্রহণকারী রাজবংশীরা ভোট-ব্রহ্ম শাখার বোড়ো (Bodol জনগোষ্ঠীর মহামঙ্গোলীয় রক্তধারার মানবভূক্ত মিশ্রজাতি। কেননা, তাদের মধ্যে অস্ট্রিক জাতির মিশ্রণও কম হলেও ঘটেছে। হিন্দুত্বে ধর্মান্তরিত হলেও রাজবংশীরা তাদের প্রাচীন প্রাগার্য কালের পূজা-পার্বণ, আচার-আচরণ সংস্কার-প্রথা অনেকাংশেই পরিত্যাগ করেনি। বরং বর্ণহিন্দু-আর্যরা রাজবংশীদের নানা লোকজধর্মকে হিন্দুধর্মের অন্তর্ভুক্ত করে নিয়েছে । বাংলাদেশের সামান্য সংখ্যক রাজবংশী যাদের আবাস বৃহত্তর রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ ও যশোহর অঞ্চলে। আর বৃহৎ জনসংখ্যার [ এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষের অধিক) রাজবংশীর বাস ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, আসাম রাজ্যের কামরূপ, গোয়ালপাড়া ও ধুবড়ী এবং মেঘালয় রাজ্য ছাড়াও পশ্চিম বিহার অঞ্চলে। এছাড়াও নেপালের ঝাঁপা জেলায়ও তাদের বসবাস রয়েছে। ইতিহাসের নানা বয়ান ও তথ্য-উপাত্তের বিশ্লেষণের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, সুদূর অতীত এবং নিকট অতীতেও রাজবংশী জাতির অস্তিত্বের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। মূলত এরা কোচ জাতিরই শাখা নৃগোষ্ঠী । কিন্তু রাজবংশীরা এই মতের বিরুদ্ধাচরণ করে নিজেদের রাজার অনুগামী আলাদা জাতি হিসেবে বর্ণ হিন্দুর উচ্চবর্ণের ক্ষত্রিয় বলে পরিচয় প্রদানে উৎসাহী । আর এই ক্ষত্রিয়ত্বের দাবীতে তারা আন্দোলন-সংগ্রামসহ উচ্চ আদালতে মামলা-মোকদ্দমা পর্যন্ত করেছে। তৎসত্ত্বেও তাদের পূজা-পার্বণ, পোশাক-পরিচ্ছদ, ভাষা-সংস্কৃতি ও জীবনাচার কোচদের থেকে ভিন্ন নয়— বরং অভিন্নই বটে! রাজবংশীরা ধর্মে শিব-উপাসক ও বৈষ্ণব। তা ছাড়াও তাদের রয়েছে নিজস্ব আদিম পূজা-পার্বণ। যেমন: বৃষ্টি কামনার ছাঁদম দেও পূজা - যা রাজবংশী নারীরা রাতে ধানের ক্ষেতে উলঙ্গ হয়ে নৃত্য ও লোকসঙ্গীত পরিবেশন করে। তেমনি রয়েছে সুবচনী পূজা, ষষ্ঠী পূজা, ধর্মঠাকুরের পূজা, কার্তিক পূজা, গাইটে পূজা, হ্যাঁচড়া-প্যাচড়া পূজা, চড়ক পূজা, ত্রিনাথের পূজা, সাইটোল পূজা, কালী, শীতলা, লক্ষ্মী ও মনসার পূজা। আর এ সকলই প্রাগার্য-পূর্ব অনার্যদের প্রাচীন লোকজপূজা। তা ছাড়াও রাজবংশীদের মাঝে রয়েছে নানা ব্রতানুষ্ঠান ও স্ত্রী আচার। যেমন : সাধভক্ষণ ও রজঃসক্রান্তিসহ নানা আচার-প্রথা এবং অনক্ষর সমাজের সংস্কার ও বৈশিষ্ট্য । রাজবংশীদের ভাষা কামরূপী বা কামতাপুরী। আদি রংপুরী ভাষারও প্রাধান্য এই ভাষায় বহমান । যা বোড়ো ভাষার সঙ্গে বাংলা, সংস্কৃত, প্রাকৃত ও মাগধী ভাষার সংমিশ্রিত রূপও বলা যায়। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ভাষার প্রভাবও লক্ষণীয়। শিক্ষা-দীক্ষায় বাংলাদেশে পিছিয়ে থাকলেও ভারতে তারা নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এগিয়ে যাচ্ছে। আদিবাসী মণিপুরী ও ত্রিপুরীদের মতো রাজবংশীদের লোকসাহিত্য, লোকসঙ্গীত ও লোকনৃত্য সমৃদ্ধ সংস্কৃতি। বিশেষত তাদের ভাওয়াইয়া গান বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। যেমন পিরিত নামের ফুল ফুটলো মুই সুন্দরী মনের হাউসে পাটানি পিন্দিয়া/ সোনার জীবন পার করি/সাধুর লাগি নদীর পাড়ত ঘর বান্দিয়া। এই গ্রন্থে রাজবংশীদের জাতি পরিচয়, নৃতাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট, ধর্ম ও পূজা-পার্বণ, ভাষা-সংস্কৃতি, তাদের গোত্র পরিচয়, পরিবার গঠন, বিবাহ প্রথা এবং জীবনাচার আলোচিত হয়েছে। বাংলাদেশে ক্ষুদ্র হলেও ভারতের এই বৃহৎ জনগোষ্ঠীর উপর রচিত এই গ্রন্থ উৎসাহী পাঠকদের ভালো লাগবে বলে আশা করা যায়।

ড. মুস্তাফা মজিদ

ড. মুস্তাফা মজিদ কবি ও গবেষক মুস্তাফা মজিদ এর রয়েছে ১০টি কাব্যগ্রন্থ। যথাক্রমে- ‘মেঘবতী সুবর্ণভূমি, “তােকে নিয়ে প্রেম প্রেম খেলা, কুসুমিত পঞ্চদশী’, ‘পুষ্পপত্রে নীলকণ্ঠ’, ‘জনযুদ্ধের কনভয়, ‘সাকিন সুবিদখালী’, ‘স্বাতীর কাছে চিঠি’, Diary of a Nepalese Guerrillas সম্পাদিত কবিতাসমগ্র ঃ মাও সেতুঙ এবং নিবেদিত কবিতা সংকলন ‘প্রাণিত রবীন্দ্রনাথ’ । এই কবি কবিতা লেখার পাশাপাশি বাংলাদেশে বসবাসরত। মঙ্গোলীয় ক্ষুদ্র নৃগােষ্ঠীর মানুষদের নিয়ে গবেষণার সঙ্গে সঙ্গে লােক প্রশাসন ও আমলাতন্ত্র নিয়েও গবেষণা করে আসছেন। বাংলাদেশের রাখাইন জাতিসত্তার আর্থ-সামাজিক ও প্রশাসনিক সমীক্ষা নিয়ে অভিসন্দর্ভ রচনার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ ডি ডিগ্রী অর্জন করেন। যা বাংলাদেশের রাখাইন’ শিরােনামে বাংলা ভাষায় বাংলা। একাডেমী এবং The Rakhaines শিরােনামে ইংরেজি ভাষায়। ঢাকার মাওলা ব্রাদার্স থেকে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় । ড. মুস্তাফা মজিদের এ পর্যন্ত রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থ সংখ্যা। ৪০ উর্ধ্ব। তার উল্লেখযােগ্য গ্রন্থের মধ্যে ত্রিপুরা জাতি। পরিচয়’, ‘পটুয়াখালীর রাখাইন উপজাতি', আদিবাসী রাখাইন’, ‘মারমা জাতিসত্তা' বাংলাদেশে মঙ্গোলীয়। আদিবাসী’, ‘গারাে জাতিসত্তহজং জাতিসত্তা’, আদিবাসী সংস্কৃতি (১ম ও ২য় খণ্ড), রূপান্তরের দেশকাল’, ‘সমকালের আত্মকথন’, ‘লােক প্রশাসনের তাত্ত্বিক প্রসঙ্গ’, ‘বাংলাদেশের আমলাতন্ত্র', 'রাজনীতিতে সামরিক আমলাতন্ত্র’, ‘নেতৃত্বের স্বরূপ’, বাংলাদেশে বঙ্কিমচন্দ্র’, ‘মুক্ত ও মুগ্ধদৃষ্টির রবীন্দ্র বিতর্ক’ । আর ছােটদের জন্য রচিত ও সম্পাদিত গল্প গ্রন্থ। ‘দীপুর স্বপ্নের অরণি’, ‘জীবন থেকে’ ও ‘ছােটদের ৭টি মঞ্চ নাটক’ এবং জীবনী গ্রন্থ ‘রূপকথার নায়ক হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসন’ ও ‘বঙ্গবীর ওসমানী। মার্কসীয় মুক্ত চিন্তার যৌক্তিক দৃষ্টবাদে অবিচল মুস্তাফা মজিদ কৈশােরে উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান এবং একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে। অংশগ্রহণসহ কৈশাের থেকেই নানা সাংস্কৃতিক আন্দোলনে। জড়িত । বাংলা একাডেমীর জীবন সদস্য, জাতীয় কবিতা পরিষদ, ছায়ানট, ঢাকা থিয়েটার ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। এছাড়াও তিনি সত্তর ও আশির দশকে শিশু-কিশাের। সংগঠন গড়া ও নাট্য আন্দোলনে সম্পৃক্ত ছিলেন । পেশায় প্রথমে সাংবাদিকতা এবং পরে ১৯৮৪ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত আছেন। বর্তমানে মহাব্যবস্থাপক ড. মুস্তাফা মজিদ ১৯৫৫ সালের ১৪ই এপ্রিল পটুয়াখালী জেলার সুবিদখালীতে জন্মগ্রহণ করেন । ভ্রমণ করেছেন ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, সুইডেন, জার্মানী, বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ড।

Title

রাজবংশী

Author

ড. মুস্তাফা মজিদ

Publisher

Journeyman Books

Number of Pages

392

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • History
  • Culture
  • Society
  • First Published

    JUN 2023

    ভারতবর্ষে যে সকল আদিবাসী তাদের প্রাচীন লোকবিশ্বাস তথা লোকজধর্ম থেকে বহিরাগত আর্য-বর্ণহিন্দু ব্রাহ্মণ্যবাদীদের আর্থিক স্বার্থ, চাপ, প্রভাব-প্রতিপত্তি ও প্রলোভনের কারণে হিন্দুত্ব গ্রহণে বাধ্য হয় তাদের মধ্যে অনার্য আদি অস্ট্রিক ও অনার্য কিরাত জাতিভুক্ত মঙ্গেলপ্রতিম জাতিসমূহও রয়েছে। হিন্দুত্ব গ্রহণকারী রাজবংশীরা ভোট-ব্রহ্ম শাখার বোড়ো (Bodol জনগোষ্ঠীর মহামঙ্গোলীয় রক্তধারার মানবভূক্ত মিশ্রজাতি। কেননা, তাদের মধ্যে অস্ট্রিক জাতির মিশ্রণও কম হলেও ঘটেছে। হিন্দুত্বে ধর্মান্তরিত হলেও রাজবংশীরা তাদের প্রাচীন প্রাগার্য কালের পূজা-পার্বণ, আচার-আচরণ সংস্কার-প্রথা অনেকাংশেই পরিত্যাগ করেনি। বরং বর্ণহিন্দু-আর্যরা রাজবংশীদের নানা লোকজধর্মকে হিন্দুধর্মের অন্তর্ভুক্ত করে নিয়েছে । বাংলাদেশের সামান্য সংখ্যক রাজবংশী যাদের আবাস বৃহত্তর রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ ও যশোহর অঞ্চলে। আর বৃহৎ জনসংখ্যার [ এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষের অধিক) রাজবংশীর বাস ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুর দুয়ার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, আসাম রাজ্যের কামরূপ, গোয়ালপাড়া ও ধুবড়ী এবং মেঘালয় রাজ্য ছাড়াও পশ্চিম বিহার অঞ্চলে। এছাড়াও নেপালের ঝাঁপা জেলায়ও তাদের বসবাস রয়েছে। ইতিহাসের নানা বয়ান ও তথ্য-উপাত্তের বিশ্লেষণের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, সুদূর অতীত এবং নিকট অতীতেও রাজবংশী জাতির অস্তিত্বের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। মূলত এরা কোচ জাতিরই শাখা নৃগোষ্ঠী । কিন্তু রাজবংশীরা এই মতের বিরুদ্ধাচরণ করে নিজেদের রাজার অনুগামী আলাদা জাতি হিসেবে বর্ণ হিন্দুর উচ্চবর্ণের ক্ষত্রিয় বলে পরিচয় প্রদানে উৎসাহী । আর এই ক্ষত্রিয়ত্বের দাবীতে তারা আন্দোলন-সংগ্রামসহ উচ্চ আদালতে মামলা-মোকদ্দমা পর্যন্ত করেছে। তৎসত্ত্বেও তাদের পূজা-পার্বণ, পোশাক-পরিচ্ছদ, ভাষা-সংস্কৃতি ও জীবনাচার কোচদের থেকে ভিন্ন নয়— বরং অভিন্নই বটে! রাজবংশীরা ধর্মে শিব-উপাসক ও বৈষ্ণব। তা ছাড়াও তাদের রয়েছে নিজস্ব আদিম পূজা-পার্বণ। যেমন: বৃষ্টি কামনার ছাঁদম দেও পূজা - যা রাজবংশী নারীরা রাতে ধানের ক্ষেতে উলঙ্গ হয়ে নৃত্য ও লোকসঙ্গীত পরিবেশন করে। তেমনি রয়েছে সুবচনী পূজা, ষষ্ঠী পূজা, ধর্মঠাকুরের পূজা, কার্তিক পূজা, গাইটে পূজা, হ্যাঁচড়া-প্যাচড়া পূজা, চড়ক পূজা, ত্রিনাথের পূজা, সাইটোল পূজা, কালী, শীতলা, লক্ষ্মী ও মনসার পূজা। আর এ সকলই প্রাগার্য-পূর্ব অনার্যদের প্রাচীন লোকজপূজা। তা ছাড়াও রাজবংশীদের মাঝে রয়েছে নানা ব্রতানুষ্ঠান ও স্ত্রী আচার। যেমন : সাধভক্ষণ ও রজঃসক্রান্তিসহ নানা আচার-প্রথা এবং অনক্ষর সমাজের সংস্কার ও বৈশিষ্ট্য । রাজবংশীদের ভাষা কামরূপী বা কামতাপুরী। আদি রংপুরী ভাষারও প্রাধান্য এই ভাষায় বহমান । যা বোড়ো ভাষার সঙ্গে বাংলা, সংস্কৃত, প্রাকৃত ও মাগধী ভাষার সংমিশ্রিত রূপও বলা যায়। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ভাষার প্রভাবও লক্ষণীয়। শিক্ষা-দীক্ষায় বাংলাদেশে পিছিয়ে থাকলেও ভারতে তারা নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এগিয়ে যাচ্ছে। আদিবাসী মণিপুরী ও ত্রিপুরীদের মতো রাজবংশীদের লোকসাহিত্য, লোকসঙ্গীত ও লোকনৃত্য সমৃদ্ধ সংস্কৃতি। বিশেষত তাদের ভাওয়াইয়া গান বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। যেমন পিরিত নামের ফুল ফুটলো মুই সুন্দরী মনের হাউসে পাটানি পিন্দিয়া/ সোনার জীবন পার করি/সাধুর লাগি নদীর পাড়ত ঘর বান্দিয়া। এই গ্রন্থে রাজবংশীদের জাতি পরিচয়, নৃতাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট, ধর্ম ও পূজা-পার্বণ, ভাষা-সংস্কৃতি, তাদের গোত্র পরিচয়, পরিবার গঠন, বিবাহ প্রথা এবং জীবনাচার আলোচিত হয়েছে। বাংলাদেশে ক্ষুদ্র হলেও ভারতের এই বৃহৎ জনগোষ্ঠীর উপর রচিত এই গ্রন্থ উৎসাহী পাঠকদের ভালো লাগবে বলে আশা করা যায়।
    No Specifications