Skip to Content
পদ্মানদীর মাঝি

Price:

146.25 ৳


The Power of Positive Thinking
The Power of Positive Thinking
405.00 ৳
405.00 ৳

পদ্মানদীর মাঝি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/511/image_1920?unique=824f4f9

146.25 ৳ 146.25 BDT 146.25 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

Terms and Conditions
Multiple Payment Methods:
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available

7 Days Happy Return Change of mind is not applicable

Delivery Charge
Inside Dhaka City Tk. 50
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ‘পদ্মানদীর মাঝি’ কালজয়ী এক উপন্যাস। ১৯৩৬ সালে উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। পদ্মার তীরবর্তী গ্রাম ‘কেতুপুর’ আর পার্শ্ববর্তী গ্রামের জেলে ও মাঝিদের জীবন-আখ্যান, তাদের নিত্যজীবন; সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি এই উপন্যাসের বিষয়বস্তু। প্রকৃতির সঙ্গে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম; অসহায়ত্ব ও দারিদ্র্য তাদের নিত্যসঙ্গী। ‘পদ্মানদীর মাঝি’ যেন জেলে-মাঝিদের জীবনের এক স্পষ্ট ও স্বচ্ছ চিত্র। উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা যায় কুবের মাঝিকে। সাংসারিক টানাপোড়েন, হতাশা ও দুঃখ-বেদনায় জর্জরিত কুবের পদ্মা নদীর একজন মাঝি। কুবেরের চরিত্রের মধ্য দিয়ে আমরা দেখতে পাই পদ্মার মাঝিদের চাওয়া-পাওয়া খুব বেশি কিছু না। দু’বেলা পেটভরে খেয়ে-পরে বেঁচে থাকাটাই তাদের কাছে পরম পাওয়া। হোসেন মিয়া―কেতুপুর গ্রামের এক রহস্যময় ব্যক্তিত্ব; জেলেপাড়ার সকলের মনে হোসেন মিয়াকে নিয়ে ভীতি কাজ করলেও বিপদ-আপদে হোসেন মিয়াই যেন তাদের একমাত্র আশ্রয়। হোসেন মিয়া একটি দ্বীপ কিনেছেন। নাম ময়নাদ্বীপ। তার একমাত্র আশা ময়নাদ্বীপে একদিন বসতি হবে। এছাড়াও উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্রের মধ্যে রয়েছে কপিলা, কুবেরের চিরপঙ্গু স্ত্রী মালা, গণেশ, ধনঞ্জয় এবং রাসু। ‘পদ্মানদীর মাঝি’―পদ্মার তীরবর্তী জেলেপাড়ার প্রতিটি মানুষের বেঁচে থাকার সংগ্রামের এক অনবদ্য জীবনগাথা। আমরা আশা করি, ‘পদ্মানদীর মাঝি’র পাঠক সমাবেশ সংস্করণ সকল পাঠকের কাছে সমাদৃত হবে।

Title

পদ্মানদীর মাঝি

Category

  • Bangla Classic
  • First Published

    2024-02-01

    মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ‘পদ্মানদীর মাঝি’ কালজয়ী এক উপন্যাস। ১৯৩৬ সালে উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। পদ্মার তীরবর্তী গ্রাম ‘কেতুপুর’ আর পার্শ্ববর্তী গ্রামের জেলে ও মাঝিদের জীবন-আখ্যান, তাদের নিত্যজীবন; সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি এই উপন্যাসের বিষয়বস্তু। প্রকৃতির সঙ্গে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম; অসহায়ত্ব ও দারিদ্র্য তাদের নিত্যসঙ্গী। ‘পদ্মানদীর মাঝি’ যেন জেলে-মাঝিদের জীবনের এক স্পষ্ট ও স্বচ্ছ চিত্র। উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা যায় কুবের মাঝিকে। সাংসারিক টানাপোড়েন, হতাশা ও দুঃখ-বেদনায় জর্জরিত কুবের পদ্মা নদীর একজন মাঝি। কুবেরের চরিত্রের মধ্য দিয়ে আমরা দেখতে পাই পদ্মার মাঝিদের চাওয়া-পাওয়া খুব বেশি কিছু না। দু’বেলা পেটভরে খেয়ে-পরে বেঁচে থাকাটাই তাদের কাছে পরম পাওয়া। হোসেন মিয়া―কেতুপুর গ্রামের এক রহস্যময় ব্যক্তিত্ব; জেলেপাড়ার সকলের মনে হোসেন মিয়াকে নিয়ে ভীতি কাজ করলেও বিপদ-আপদে হোসেন মিয়াই যেন তাদের একমাত্র আশ্রয়। হোসেন মিয়া একটি দ্বীপ কিনেছেন। নাম ময়নাদ্বীপ। তার একমাত্র আশা ময়নাদ্বীপে একদিন বসতি হবে। এছাড়াও উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্রের মধ্যে রয়েছে কপিলা, কুবেরের চিরপঙ্গু স্ত্রী মালা, গণেশ, ধনঞ্জয় এবং রাসু। ‘পদ্মানদীর মাঝি’―পদ্মার তীরবর্তী জেলেপাড়ার প্রতিটি মানুষের বেঁচে থাকার সংগ্রামের এক অনবদ্য জীবনগাথা। আমরা আশা করি, ‘পদ্মানদীর মাঝি’র পাঠক সমাবেশ সংস্করণ সকল পাঠকের কাছে সমাদৃত হবে।
    No Specifications