Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)
Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)
International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.
3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable
Multiple Payment Methods
Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available.
বর্তমানে পুরাে বাংলাদেশ জুড়েই পূজার আয়ােজন চলে মহা সমারােহে। পম্ভত হয় হাজার হাজার পূজামণ্ডপ। এসকল মণ্ডপে শুধু হিন্দু ধর্মাবলম্বীরাই ভিড় করে না। বরং বহু মুসলমানও যায় পূজা দেখতে। কেউবা আনন্দ উপভােগ করতে , কেউবা আবার স্বার্থ উদ্ধার করতে। অথচ কয়েক বছর আগেও দৃশ্যপট এমন ছিল না।এদেশের হিন্দুগণ তাদের এই ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছেন বহু বছর থেকেই। তখন তা সীমিত থাকত ঢাকেশ্বরী মন্দীর ও নির্দিষ্ট কিছু মন্দীর – মণ্ডপ পর্যন্ত। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের একান্ত ধর্মীয় বিষয় বলে মুসলমানরা সেখানে যেত না। কিন্তু বিগত কয়েক বছর থেকে যেভাবে পূজা উদ্যাপন হচ্ছে এবং সর্বপ্রকারের মিডিয়ায় যেভাবে এর প্রচার – প্রচারণা হচ্ছে তা সম্পূর্ণই ভিন্ন। এখন পূজার সময় মনে হয় না , এটি এদেশের ১০ভাগ – ১২ভাগ নাগরিকের একটি উৎসব। বরং সবকিছু দেখে মনে হয় এ যেন হিন্দু – প্রধান একটি দেশ।সে যাই হােক ।
পূজা যাদের , তারা সেটা নিরাপদে আর আনন্দেই পালন করুক। এ সমস্ত পূজামণ্ডপে গিয়ে কিংবা পূজাকেন্দ্রিক কোনাে উৎসবে উপস্থিত হয়ে কেউ কেউ বিভিন্ন নীতিবাক্য ও উপদেশও উচ্চারণ করে থাকেন। সংখ্যালঘুরা যেন এদেশে বুক বুলিয়ে চলতে পারে , তারা যেন তাদের সবঅধিকার নিজেরাই আদায় করে নেয় সেসব কথাও বলা হয় । বলা হয় তাদেরকে দেয়া বিভিন্ন সুযােগ – সুবিধার কথা এবং তাদের পাশে যে এ দেশের নেতারা সজাগ ও সক্রিয় আছেন সে কথাগুলােও তারা বলেন। এরই সঙ্গে সম্প্রতি তারা আরেকটি কথাও বলতে শুরু করেছেন । সেটি হচ্ছে , ধর্ম সম্প্রদায়ের, উৎসব সবার।কেউ কেউ বলেছেন , “ধর্ম যাদের , উৎসব সকলের ।” সম্ভবত তাদের এ বক্তব্যকে কেন্দ্রকরেই বর্তমান ব্যাপকহারে পােস্টারিং চলছে “ ধর্ম যার যার উৎসব সবার ” “ ধর্ম সম্প্রদায়ের উৎসব সকলের ” “ ধর্ম ব্যক্তির উৎসব সবার” ইত্যাদি শ্লোগান । আর এই কথার চাদরে মুখ লুকিয়ে নিজেদের পূজায় যাওয়ার বৈধতা খুঁজে বেড়ান আমদের কিছু তথাকথিত মুসলিম ভাই ও বােনেরা।বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি এই বিষয়েরই একটি পর্যালোচনা।
বর্তমানে পুরাে বাংলাদেশ জুড়েই পূজার আয়ােজন চলে মহা সমারােহে। পম্ভত হয় হাজার হাজার পূজামণ্ডপ। এসকল মণ্ডপে শুধু হিন্দু ধর্মাবলম্বীরাই ভিড় করে না। বরং বহু মুসলমানও যায় পূজা দেখতে। কেউবা আনন্দ উপভােগ করতে , কেউবা আবার স্বার্থ উদ্ধার করতে। অথচ কয়েক বছর আগেও দৃশ্যপট এমন ছিল না।এদেশের হিন্দুগণ তাদের এই ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছেন বহু বছর থেকেই। তখন তা সীমিত থাকত ঢাকেশ্বরী মন্দীর ও নির্দিষ্ট কিছু মন্দীর – মণ্ডপ পর্যন্ত। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের একান্ত ধর্মীয় বিষয় বলে মুসলমানরা সেখানে যেত না। কিন্তু বিগত কয়েক বছর থেকে যেভাবে পূজা উদ্যাপন হচ্ছে এবং সর্বপ্রকারের মিডিয়ায় যেভাবে এর প্রচার – প্রচারণা হচ্ছে তা সম্পূর্ণই ভিন্ন। এখন পূজার সময় মনে হয় না , এটি এদেশের ১০ভাগ – ১২ভাগ নাগরিকের একটি উৎসব। বরং সবকিছু দেখে মনে হয় এ যেন হিন্দু – প্রধান একটি দেশ।সে যাই হােক ।
পূজা যাদের , তারা সেটা নিরাপদে আর আনন্দেই পালন করুক। এ সমস্ত পূজামণ্ডপে গিয়ে কিংবা পূজাকেন্দ্রিক কোনাে উৎসবে উপস্থিত হয়ে কেউ কেউ বিভিন্ন নীতিবাক্য ও উপদেশও উচ্চারণ করে থাকেন। সংখ্যালঘুরা যেন এদেশে বুক বুলিয়ে চলতে পারে , তারা যেন তাদের সবঅধিকার নিজেরাই আদায় করে নেয় সেসব কথাও বলা হয় । বলা হয় তাদেরকে দেয়া বিভিন্ন সুযােগ – সুবিধার কথা এবং তাদের পাশে যে এ দেশের নেতারা সজাগ ও সক্রিয় আছেন সে কথাগুলােও তারা বলেন। এরই সঙ্গে সম্প্রতি তারা আরেকটি কথাও বলতে শুরু করেছেন । সেটি হচ্ছে , ধর্ম সম্প্রদায়ের, উৎসব সবার।কেউ কেউ বলেছেন , “ধর্ম যাদের , উৎসব সকলের ।” সম্ভবত তাদের এ বক্তব্যকে কেন্দ্রকরেই বর্তমান ব্যাপকহারে পােস্টারিং চলছে “ ধর্ম যার যার উৎসব সবার ” “ ধর্ম সম্প্রদায়ের উৎসব সকলের ” “ ধর্ম ব্যক্তির উৎসব সবার” ইত্যাদি শ্লোগান । আর এই কথার চাদরে মুখ লুকিয়ে নিজেদের পূজায় যাওয়ার বৈধতা খুঁজে বেড়ান আমদের কিছু তথাকথিত মুসলিম ভাই ও বােনেরা।বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি এই বিষয়েরই একটি পর্যালোচনা।
No Specifications