Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)
Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)
International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.
3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable
Multiple Payment Methods
Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available.
জ্ঞানতাপস ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত বাঙ্গালা ব্যাকরণ বাংলা ভাষার প্রথম পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ বলে সমাদৃত। ১৯৩৬ সালে প্রথম সংস্করণের পর ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত গ্রন্থটির ত্রয়ােদশ সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বর মাসে গ্রন্থকার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৩ জুলাই ১৯৬৯ তারিখে (২৭ আষাঢ় ১৩৭৬) ইন্তেকাল করেন। ইটির আর কোনাে সংস্করণ প্রকাশিত হয়নি।
উল্লেখ্য যে আচার্য সুনীতি কুমারের ভাষা প্রকাশ বাঙালা ব্যাকরণ গ্রন্থটি প্রকাশিত হওয়ার তিন বৎসরাধিকাল পূর্বে শহীদুল্লাহ্ রচিত বাঙ্গালা ব্যাকরণ বাংলা ভাষার করণের অভাব মিটিয়েছিল। এ গ্রন্থ প্রণয়নে গ্রন্থকারকে উৎসাহিত এবং সাহায্য করেছিলেন ড. সুশীল কুমার দে, আচার্য সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়, কবিবর মােহিত = ল মজুমদার, কালিদাস রায়, কবি শেখর, অধ্যাপক গুরুপ্রসাদ ভট্টাচার্য, চিন্তাহরণ বর্তী এবং চারুচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। শহীদুল্লাহ রচিত বাঙ্গালা ব্যাকরণ-এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে অধ্যাপক আবদুল হাই বলেন, ব্যাকরণ যে-কোনাে ভাষার বিজ্ঞানভিত্তিক বর্ণনা বিধায় তাতে (১) ধ্বনিতত্ত্ব, ২) রূপতত্ত্ব, (৩) বাক্যরীতি এবং (৪) বাগার্থ (শব্দ বিজ্ঞান) এ চারিটি প্রধান ভাগ। খাে যায়। শহীদুল্লাহ্ সাহেবের বাংলা ব্যাকরণটি এ-আদর্শ থেকে লিখিত ব’লে এতে উপক্রমণিকা অংশ বাদ দিয়ে ধ্বনি প্রকরণ, শব্দ প্রকরণ (রূপতত্ত্ব), বাক্য প্রকরণ এবং ইন্দ ও অলঙ্কার প্রকরণ ইত্যাদি বিভাগ দেখতে পাই। প্রতিটি বিভাগেই বাংলা ভাষার বর্ণনার ব্যাপারে তাঁর একটি সূক্ষ্ম অন্তর্দৃষ্টির পরিচয় বিধৃত। প্রথম বাঙালি মুসলমানের লেখা বলে নয়, বাঙালিদের মধ্যে যাঁরা যথার্থ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ লিখতে প্রয়াস সেছেন তাদের ব্যাকরণগুলাের পক্ষে শহীদুল্লাহ্ সাহেবের বাংলা ব্যাকরণটি বাংলা। বর্ণনার ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
জ্ঞানতাপস ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত বাঙ্গালা ব্যাকরণ বাংলা ভাষার প্রথম পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ বলে সমাদৃত। ১৯৩৬ সালে প্রথম সংস্করণের পর ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত গ্রন্থটির ত্রয়ােদশ সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বর মাসে গ্রন্থকার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৩ জুলাই ১৯৬৯ তারিখে (২৭ আষাঢ় ১৩৭৬) ইন্তেকাল করেন। ইটির আর কোনাে সংস্করণ প্রকাশিত হয়নি।
উল্লেখ্য যে আচার্য সুনীতি কুমারের ভাষা প্রকাশ বাঙালা ব্যাকরণ গ্রন্থটি প্রকাশিত হওয়ার তিন বৎসরাধিকাল পূর্বে শহীদুল্লাহ্ রচিত বাঙ্গালা ব্যাকরণ বাংলা ভাষার করণের অভাব মিটিয়েছিল। এ গ্রন্থ প্রণয়নে গ্রন্থকারকে উৎসাহিত এবং সাহায্য করেছিলেন ড. সুশীল কুমার দে, আচার্য সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়, কবিবর মােহিত = ল মজুমদার, কালিদাস রায়, কবি শেখর, অধ্যাপক গুরুপ্রসাদ ভট্টাচার্য, চিন্তাহরণ বর্তী এবং চারুচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। শহীদুল্লাহ রচিত বাঙ্গালা ব্যাকরণ-এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে অধ্যাপক আবদুল হাই বলেন, ব্যাকরণ যে-কোনাে ভাষার বিজ্ঞানভিত্তিক বর্ণনা বিধায় তাতে (১) ধ্বনিতত্ত্ব, ২) রূপতত্ত্ব, (৩) বাক্যরীতি এবং (৪) বাগার্থ (শব্দ বিজ্ঞান) এ চারিটি প্রধান ভাগ। খাে যায়। শহীদুল্লাহ্ সাহেবের বাংলা ব্যাকরণটি এ-আদর্শ থেকে লিখিত ব’লে এতে উপক্রমণিকা অংশ বাদ দিয়ে ধ্বনি প্রকরণ, শব্দ প্রকরণ (রূপতত্ত্ব), বাক্য প্রকরণ এবং ইন্দ ও অলঙ্কার প্রকরণ ইত্যাদি বিভাগ দেখতে পাই। প্রতিটি বিভাগেই বাংলা ভাষার বর্ণনার ব্যাপারে তাঁর একটি সূক্ষ্ম অন্তর্দৃষ্টির পরিচয় বিধৃত। প্রথম বাঙালি মুসলমানের লেখা বলে নয়, বাঙালিদের মধ্যে যাঁরা যথার্থ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ লিখতে প্রয়াস সেছেন তাদের ব্যাকরণগুলাের পক্ষে শহীদুল্লাহ্ সাহেবের বাংলা ব্যাকরণটি বাংলা। বর্ণনার ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
No Specifications