বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনার ভাষণ (২০০১-২০০৬)

জাতীয় সংসদে বিরােধী দলীয় নেতা হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন জনদরদী এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। সংসদে এবং সংসদের বাইরে জনসভা, সেমিনার ও আন্তঃতিক ফোরামে তার এতগুলাে বিশ্লেষন করলে আমরা প্রধানত ; ঔান দেশপ্রেম, সাহসীনকাহা, জনগনের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং গভীর রাজনৈতিক সচেতনতার পৰিচয় পাই। তিনি সত্য কথাটি সুস্পষ্টভাবে দৃঢ়তার সঙ্গে উচ্চাৰণ নেন এবং বার বার বলে থাকেন। কেননা তার বিরােধী শক্তির মিথ্যা উচ্চারণ, ইতিহাস বিকৃতি ও সরকার পরিচালনায় ব্যর্থতা সম্পর্কে কঠিন কথাটি এদেশে একমাত্র তিনিই উচ্চকণ্ঠে বলার সাহস দেখিয়েছেন বিএনপিজামাত জোট সরকারের দুর্নীতি, দূর্বত্তান, দলীয়ক, জঙ্গীবাদ এশঙ্ক-আশয়, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং সবার পরিজনায় ব্যর্থতা এবং সংসদকে অকার্যকর প্রেমে পাঁচ বছর (২০০১-২০০৬) মনে শুধু হতাশা ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠে প্রথম থেকেই প্রতিবাদ করে আসছেন শেখ হাসিনা। আক্টোবৰী ২০০১ সালের নির্বাচনকে স্কুল কারচুপি নির্বাচন হিসেবেও তিনি অভিহিত করেছেন। তিনি আত্নও বলেন বিএনপি-জামাত জোট ইলেণ্ডন ইঞ্জিনিয়ারিং এর সভূষন্ত্রের সঙ্গে একতরফা সহযোগিতা করেছিল তৎকালিন রাষ্ট্রপতি সাবেক বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপালো লতিঃ রহমান এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার আল না । অর্থ ও অস্ত্রের নির্বাচনকে তাদের পক্ষে নিয়ে গিয়ে মগনের ভােটের রায় কেড়ে নেয়া হয়। শেখ হাসিমা এখন থেকেই তাদের ভােট চোর' আষায়িত করে