Skip to Content
অন্ধকার ও আলো দেখার গল্প

Price:

350.00 ৳


The Power of Positive Thinking
The Power of Positive Thinking
405.00 ৳
405.00 ৳
আমাদের নাতিপোতা গ্রামের ইতিহাস
আমাদের নাতিপোতা গ্রামের ইতিহাস
350.00 ৳
350.00 ৳

অন্ধকার ও আলো দেখার গল্প

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/332/image_1920?unique=24e835f

350.00 ৳ 350.0 BDT 350.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Ondhokar O alo dekhar galpo

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

১৯৭৪ সালে বিচিত্রায় সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের প্রথম গল্প বেরিয়েছিল, ‘বিশাল মৃত্যু’। ওই গল্পের অপ্রচলিত শৈলী, অপ্রথাগত ভাষা এবং কাহিনীবর্ণনা পাঠকদের আকর্ষণ করেছিল। সমালোচনাও হয়েছিল, এর “ধ্বংসাত্মক প্রবণতার” জন্য। তারপর বহুদিন তিনি গল্পই লেখেননি। ১৯৮৯ সালে বিচিন্তার ঈদ সংখ্যায় একটি গল্প লিখে তিনি পুনরায় ফিকশনের রাস্তায় আসেন। সেই গল্পটিতে আভাস ছিল, তিনি একটি স্বতন্ত্র ধারা নির্মাণ করছেন। আজ তিনটি গল্পগ্রন্থের পর সহজেই বলা যায়, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম একটি একান্ত নিজস্ব স্টাইল সৃষ্টি করেছেন, যাতে বাস্তব এবং অবাস্তবের, স্থিতি এবং অস্থিরতার, সচেতন বোধ এবং বিভ্রমের একটি আশ্চর্য মিশ্রণ ঘটতে থাকে প্রতিমুহুর্তে; নিশ্চিহ্ন হয় লঘু গুরু বিভাজন। গল্পকার হয়ে দাঁড়ান এক সংবেদনশীল story-teller, যিনি পাঠককে হাত ধরে তার গল্পের ভুবনে নিয়ে যান, এবং পাঠকেরা হয়ে যায় তার গল্পের অনিবার্য অংশ।

Title

অন্ধকার ও আলো দেখার গল্প

Number of Pages

171

Category

  • Short Story
  • First Published

    2001, Feb 1, 2013

    ১৯৭৪ সালে বিচিত্রায় সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের প্রথম গল্প বেরিয়েছিল, ‘বিশাল মৃত্যু’। ওই গল্পের অপ্রচলিত শৈলী, অপ্রথাগত ভাষা এবং কাহিনীবর্ণনা পাঠকদের আকর্ষণ করেছিল। সমালোচনাও হয়েছিল, এর “ধ্বংসাত্মক প্রবণতার” জন্য। তারপর বহুদিন তিনি গল্পই লেখেননি। ১৯৮৯ সালে বিচিন্তার ঈদ সংখ্যায় একটি গল্প লিখে তিনি পুনরায় ফিকশনের রাস্তায় আসেন। সেই গল্পটিতে আভাস ছিল, তিনি একটি স্বতন্ত্র ধারা নির্মাণ করছেন। আজ তিনটি গল্পগ্রন্থের পর সহজেই বলা যায়, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম একটি একান্ত নিজস্ব স্টাইল সৃষ্টি করেছেন, যাতে বাস্তব এবং অবাস্তবের, স্থিতি এবং অস্থিরতার, সচেতন বোধ এবং বিভ্রমের একটি আশ্চর্য মিশ্রণ ঘটতে থাকে প্রতিমুহুর্তে; নিশ্চিহ্ন হয় লঘু গুরু বিভাজন। গল্পকার হয়ে দাঁড়ান এক সংবেদনশীল story-teller, যিনি পাঠককে হাত ধরে তার গল্পের ভুবনে নিয়ে যান, এবং পাঠকেরা হয়ে যায় তার গল্পের অনিবার্য অংশ।
    No Specifications