Skip to Content
গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (অনু মাহমুদ)

Price:

490.00 ৳


Nani A. Palkhivala : A Life
Nani A. Palkhivala : A Life
1,200.00 ৳
1,200.00 ৳
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
700.00 ৳
700.00 ৳

গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (অনু মাহমুদ)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/12730/image_1920?unique=0fec06c

490.00 ৳ 490.0 BDT 490.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

‘রূপাের চামচ মুখে নিয়ে তার জন্ম, সেই হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দী ১৯২০ সালে লন্ডন থেকে দেশে ফেরার পর থেকে জীবনের শেষ মুহর্ত পর্যন্ত দেশ ও দেশবাসীকে যে কত ভালােবেসেছিলেন আর সেই ভালােবাসার প্রতিদানে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে গণবিরােধী প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের হাতে মাঝে মাঝে তাকে যে কত বিড়ম্বনা সহ্য করতে হয়েছে, সে এক পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। প্রতিপক্ষের শাসন ও ষড়যন্ত্রের ফলে জীবনের ওপর দিয়ে তার বহু বিপর্যয় রয়ে গেছে সত্য, কিন্তু সব বিপর্যয় ছাপিয়ে প্রতি পর্যায়েই ফুটে উঠেছে। সােহরাওয়াদরি মানবদরদী, অকুতােভয় এক মােহনীয়। মূর্তি রাজনীতি যা দেশসেবায় ইতিহাসে সে মূর্তি বিরল। ১৯২০ সালে স্বদেশের মাটিতে পদার্পনের পর থেকেই সােহরাওয়াদরি রাজনৈতিক জীবনের শুরু। আইনজীবী হিসেবে বারে যােগদানের পাশাপাশি ঐ সময় থেকেই তিনি আত্মনিয়ােগ করেন মানবতার সেবায়। তাই দেখা যায়, তরুণ ব্যারিষ্টার হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দী ওপরতলার মানুষের সান্নিধ্যের চেয়ে সমাজের অবহেলিত, উপেক্ষিত মানুষের সান্নিধ্যকেই বেশী পছন্দ করেছেন সেদিনের সােহরাওয়াদকে যারা দেখেছেন। তারা তাঁকে যতটা না দেখেছেন তার চেম্বারে- তার চেয়ে বেশী দেখেছেন শ্রমিকদের মহলে, কলকাতায় অলিতে-গলিতে নােংরা পরিবেশে যা শহরের নির্জন কোনও কোনে নিঃস্ব-নিঃসম্বল মানুষের মাঝে, তাদের মঙ্গলা-মঙ্গলের প্রশ্নে আলাপ-আলােচনায় মশগুল থাকতে।। রাজনৈতিক জীবনের শুরুতে সােহরাওয়াদকে যে ভঙ্গীতে চিন্তা করতে দেখা যেত, পরবর্তী জীবনেও দেশবাসীর ভাগ্যচিন্তায় সেই একই ভঙ্গীতে তাকে চিন্তায় মশগুল দেখা গিয়েছে। বৈঠকী আলােচনায় সারা কক্ষ যখন সরগরম, সােহরাওয়ার্দীকে তার মধ্যেও তার চিন্তার অবসর করে নিতে দেখা গিয়েছে। সেদিন সমাজের নীচতলায় মানুষকে কেন্দ্র করে তার যে রাজনৈতিক জীবনের শুরু, বস্তুতঃ তাকে মূলধন করে পর বছরই সােহরাওয়ার্দী ঝাপিয়ে পড়েন রাজনীতির বহত্তর অঙ্গনে। ১৯২১ সালে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে সেদিন পার্লামেন্টারী ক্ষেত্রে তার যে জয়যাত্রা শুরু হয়, বলা বাহুল্য, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সে জয়যাত্রা তার অব্যাহত থাকে জীবনের কোন নির্বাচনে তাকে পরাজয় বরণ করতে হয়নি। হয়নি এজন্য যে, দেশবাসীকে তিনি যেমন ভালােবেসে ছিলেন, দেশবাসীও তাকে ততােধিক ভালােবেসেছিলেন।

Title

গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (অনু মাহমুদ)

Publisher

Akash Prokashan

Number of Pages

372

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Democracy
  • First Published

    FEB 2008

    ‘রূপাের চামচ মুখে নিয়ে তার জন্ম, সেই হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দী ১৯২০ সালে লন্ডন থেকে দেশে ফেরার পর থেকে জীবনের শেষ মুহর্ত পর্যন্ত দেশ ও দেশবাসীকে যে কত ভালােবেসেছিলেন আর সেই ভালােবাসার প্রতিদানে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে গণবিরােধী প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের হাতে মাঝে মাঝে তাকে যে কত বিড়ম্বনা সহ্য করতে হয়েছে, সে এক পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। প্রতিপক্ষের শাসন ও ষড়যন্ত্রের ফলে জীবনের ওপর দিয়ে তার বহু বিপর্যয় রয়ে গেছে সত্য, কিন্তু সব বিপর্যয় ছাপিয়ে প্রতি পর্যায়েই ফুটে উঠেছে। সােহরাওয়াদরি মানবদরদী, অকুতােভয় এক মােহনীয়। মূর্তি রাজনীতি যা দেশসেবায় ইতিহাসে সে মূর্তি বিরল। ১৯২০ সালে স্বদেশের মাটিতে পদার্পনের পর থেকেই সােহরাওয়াদরি রাজনৈতিক জীবনের শুরু। আইনজীবী হিসেবে বারে যােগদানের পাশাপাশি ঐ সময় থেকেই তিনি আত্মনিয়ােগ করেন মানবতার সেবায়। তাই দেখা যায়, তরুণ ব্যারিষ্টার হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দী ওপরতলার মানুষের সান্নিধ্যের চেয়ে সমাজের অবহেলিত, উপেক্ষিত মানুষের সান্নিধ্যকেই বেশী পছন্দ করেছেন সেদিনের সােহরাওয়াদকে যারা দেখেছেন। তারা তাঁকে যতটা না দেখেছেন তার চেম্বারে- তার চেয়ে বেশী দেখেছেন শ্রমিকদের মহলে, কলকাতায় অলিতে-গলিতে নােংরা পরিবেশে যা শহরের নির্জন কোনও কোনে নিঃস্ব-নিঃসম্বল মানুষের মাঝে, তাদের মঙ্গলা-মঙ্গলের প্রশ্নে আলাপ-আলােচনায় মশগুল থাকতে।। রাজনৈতিক জীবনের শুরুতে সােহরাওয়াদকে যে ভঙ্গীতে চিন্তা করতে দেখা যেত, পরবর্তী জীবনেও দেশবাসীর ভাগ্যচিন্তায় সেই একই ভঙ্গীতে তাকে চিন্তায় মশগুল দেখা গিয়েছে। বৈঠকী আলােচনায় সারা কক্ষ যখন সরগরম, সােহরাওয়ার্দীকে তার মধ্যেও তার চিন্তার অবসর করে নিতে দেখা গিয়েছে। সেদিন সমাজের নীচতলায় মানুষকে কেন্দ্র করে তার যে রাজনৈতিক জীবনের শুরু, বস্তুতঃ তাকে মূলধন করে পর বছরই সােহরাওয়ার্দী ঝাপিয়ে পড়েন রাজনীতির বহত্তর অঙ্গনে। ১৯২১ সালে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে সেদিন পার্লামেন্টারী ক্ষেত্রে তার যে জয়যাত্রা শুরু হয়, বলা বাহুল্য, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সে জয়যাত্রা তার অব্যাহত থাকে জীবনের কোন নির্বাচনে তাকে পরাজয় বরণ করতে হয়নি। হয়নি এজন্য যে, দেশবাসীকে তিনি যেমন ভালােবেসে ছিলেন, দেশবাসীও তাকে ততােধিক ভালােবেসেছিলেন।
    No Specifications