Skip to Content
বাংলার এক মধ্যবিত্তের আত্মকাহিনী

Price:

750.00 ৳


জয়ন্তী মৌচাক
জয়ন্তী মৌচাক
500.00 ৳
500.00 ৳
Selected Poems (Joy Goswami)
Selected Poems (Joy Goswami)
700.00 ৳
700.00 ৳

বাংলার এক মধ্যবিত্তের আত্মকাহিনী

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/14762/image_1920?unique=41498b2

750.00 ৳ 750.0 BDT 750.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

কামরুদ্দীন আহমদ তার বাংলার এক মধ্যবিত্তের আত্মকাহিনী বইটিতে ১৯৫৩ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত প্রায় এক দশকের স্মৃতিচারণা করেছেন। এ দেশের তথা বিশ্বরাজনীতির ইতিহাসে এই সময়টি নানা কারণেই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই কালপর্বেই পূর্ব বাংলায় সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা গঠিত হয়। পাকিস্তানে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের ব্যাপারটিও এ সময়ই ঘটে। যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন প্রস্তুতি ও প্রচারণায় কামরুদ্দীন আহমদের গুরুতপূর্ণ ভূমিকা ছিল। ফন্ট মন্ত্রিসভা গঠন ও সরকারের পরবর্তী ভাঙাগড়া, পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় রাজনীতি ও সেখানে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, চক্রান্ত ইত্যাদির তিনি ছিলেন একজন প্রত্যক্ষদর্শী। কলকাতায় ও রেঙ্গুনে কুটনৈতিক দায়িত্ব পালনের সূত্রে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের টানাপােড়েন এবং সমকালীন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নানা ঘটনাপ্রবাহেরও তিনি ছিলেন একজন সাক্ষী। সােহরাওয়ার্দীর প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসেবে জাতিসংঘ অধিবেশনে তিনি যােগ দিয়েছিলেন। কর্মসূত্রে দেশ-বিদেশের অনেক বিশিষ্ট ও বিখ্যাত মানুষের সংস্পর্শে এসেছিলেন তিনি। এসব অভিজ্ঞতার কথা অত্যন্ত সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক ভঙ্গিতে লেখক এ বইয়ে তুলে ধরেছেন। বইটিতে এমন। অনেক তথ্য আছে, যা সচরাচর অন্যত্র পাওয়া যায় না। সাধারণ পাঠকের কৌতূহল মেটানাের পাশাপাশি বইটি গবেষক ও পণ্ডিতদেরও কাজে লাগবে।

কামরুদ্দিন আহমেদ

কামরুদ্দিন আহমেদ (জন্ম: ৮ সেপ্টেম্বর ১৯১২ - মৃত্যু: ১৭ ডিসেম্বর ১৯৮২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী আইনজীবী, রাজনীতিক, কূটনীতিক। লেখক হিসেবেও তিনি সমধিক উল্লেখযোগ্য খ্যাতি অর্জন করেন ঢাকার আরমানিটোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করে পরবর্তীতে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশ নেন এবং অবসর গ্রহণের পর ১৯৬২ সালে আইন পেশায় যোগ দেন। তিনি অখণ্ড পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত এবং ডেপুটি হাইকমিশনার হয়ে ১৯৫৭ সাল থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত কলকাতায় এবং ১৯৫৮ সাল থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত বার্মায় দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি ছিলেন। তিনি মুসলিম লীগের সমর্থক হিসেবে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। কিন্তু তিনি মুসলিম লীগের কর্মকান্ডের কারণে মুসলিম লীগ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৪৭ সালে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হলে তিনি এর গুরুত্ব পূর্ণ সদস্য ছিলেন। ভারত বিভিক্তের পর ১৯৫৪ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগে যোগ দেন এবং ১৯৫৫ সালে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মনোনীত হন। তিনি পরবর্তীতে কূটনীতিকে পেশা গ্রহণ করে রাজনীতি ত্যাগ করেন। ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশনেরও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি একাত্তর সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক গ্রেপ্তার হন এবং যুদ্ধের অবধি অবধি কারাগারে বন্দী ছিলেন।

Title

বাংলার এক মধ্যবিত্তের আত্মকাহিনী

Author

কামরুদ্দিন আহমেদ

Publisher

Prothoma Prakashan

Number of Pages

456

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Autobiography
  • First Published

    AUG 2021

    কামরুদ্দীন আহমদ তার বাংলার এক মধ্যবিত্তের আত্মকাহিনী বইটিতে ১৯৫৩ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত প্রায় এক দশকের স্মৃতিচারণা করেছেন। এ দেশের তথা বিশ্বরাজনীতির ইতিহাসে এই সময়টি নানা কারণেই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই কালপর্বেই পূর্ব বাংলায় সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা গঠিত হয়। পাকিস্তানে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের ব্যাপারটিও এ সময়ই ঘটে। যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন প্রস্তুতি ও প্রচারণায় কামরুদ্দীন আহমদের গুরুতপূর্ণ ভূমিকা ছিল। ফন্ট মন্ত্রিসভা গঠন ও সরকারের পরবর্তী ভাঙাগড়া, পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় রাজনীতি ও সেখানে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, চক্রান্ত ইত্যাদির তিনি ছিলেন একজন প্রত্যক্ষদর্শী। কলকাতায় ও রেঙ্গুনে কুটনৈতিক দায়িত্ব পালনের সূত্রে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের টানাপােড়েন এবং সমকালীন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নানা ঘটনাপ্রবাহেরও তিনি ছিলেন একজন সাক্ষী। সােহরাওয়ার্দীর প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসেবে জাতিসংঘ অধিবেশনে তিনি যােগ দিয়েছিলেন। কর্মসূত্রে দেশ-বিদেশের অনেক বিশিষ্ট ও বিখ্যাত মানুষের সংস্পর্শে এসেছিলেন তিনি। এসব অভিজ্ঞতার কথা অত্যন্ত সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক ভঙ্গিতে লেখক এ বইয়ে তুলে ধরেছেন। বইটিতে এমন। অনেক তথ্য আছে, যা সচরাচর অন্যত্র পাওয়া যায় না। সাধারণ পাঠকের কৌতূহল মেটানাের পাশাপাশি বইটি গবেষক ও পণ্ডিতদেরও কাজে লাগবে।
    No Specifications