Skip to Content
রবীন্দ্র চিন্তায় দারিদ্র ও প্রগতি

Price:

100.00 ৳


আঙ্গুলিনি (শিশু সাহিত্য)
আঙ্গুলিনি (শিশু সাহিত্য)
120.00 ৳
120.00 ৳
The Evidence Act, 1872
The Evidence Act, 1872
90.00 ৳
90.00 ৳

রবীন্দ্র চিন্তায় দারিদ্র ও প্রগতি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/44252/image_1920?unique=7910a04

100.00 ৳ 100.0 BDT 100.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

কালবদলের এ-ক্রান্তিকালে আমাদের নিজস্ব বুদ্ধিবৃত্তিক জমিনে দাঁড়িয়ে বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার সময় এসেছে। বাইরে থেকে আসা পরিবর্তনের ঝাপটা আমরা চাইলে বন্ধ হবে না। বাইরের শক্তিকে শুধু দোষারোপ না করে নয়া এ-সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য আমাদের সামাজিক ও মানসিক প্রস্তুতি নিতে হবে। শুধু বস্তুগত দারিদ্র্য নয় আমাদের মানসিক দারিদ্র্যও তীব্র। পরের কাছ থেকে ভিক্ষা নিয়ে এ-দৈন্য দূর করা যাবে না। সে কারণেই আমাদের আত্মশক্তির ওপর ভরসা না করে উপায় নেই। আমরা একই সঙ্গে বাঙালি এবং বিশ্বনাগরিক। নিজস্ব সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে মাথাউঁচু করে আমরা প্রগতির পথে হাঁটতে চাই। ঘরে-বাইরে আমাদের এ আত্মমর্যাদাশীল তৎপরতার মাধ্যমেই কেবল বাংলাদেশকে উন্নত করতে পারব। অন্ধকার থেকে আলোর পথের এ-অভিযাত্রায় রবীন্দ্রনাথকে আমাদের নিত্যসঙ্গী হিসেবে পেতে পারি। শিল্প-সাহিত্যের নানা প্রাঙ্গণে বিচরণ করেও রবীন্দ্রনাথ বঞ্চিত মানুষের মুক্তির কথা সর্বক্ষণ ভেবেছেন। তাদের দারিদ্র্যের বহুমাত্রিকতা নানা লেখায় ও ভাষণে ফুটিয়ে তুলেছেন। পাশাপাশি সমবায় কৃষিউন্নয়ন, স্থানীয় সমাজ উদযোগ, প্রযুক্তি, শিক্ষা, পরিবেশ, নারীর উন্নয়নসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক মুক্তির নানা উপায় নিয়ে ভেবেছেন। শুধু ভেবেছেন বললে ভুল হবে, সুযোগ পেলেই এসব ভাবনার বাস্তব রূপায়ণেরও চেষ্টা করেছেন। নিজের ছেলে রথীন্দ্রনাথকে পর্যন্ত কৃষি উন্নয়ন বিষয়ে বাইরে থেকে প্রশিক্ষিত করে এনেছেন।

Atiur Rahman

আতিউর রহমান খ্যাতনামা বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ। মে ১, ২০০৯ সালে তিনি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০১৬ সালের মার্চে সাইবার হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর ১৫ মার্চ তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। অর্থনীতির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লেখার কারণে তিনি বেশ পরিচিত। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই তার লেখা অসংখ্য বই রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।২০০১ সালে, তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। এছাড়াও বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ এ একজন সিনিয়র গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।মানবিক উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক তিনি ইন্দিরা গান্ধী স্বর্ণ স্মারক, ২০১১ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।[৭] এছাড়াও, ড. রহমান বাংলাদেশের আর্থিক খাতের উন্নয়নের অসামান্য অবদান রাখায় শেলটেক পুরস্কার, ২০১০-এ ভূষিত হয়েছিলেন। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য ফিলিপাইনের দাতব্য প্রতিষ্ঠান 'গুসি পিস প্রাইজ ফাউন্ডেশন 'যে গুসি শান্তি পুরস্কার-২০১৪' ঘোষণা করে। এখানে তাকে 'পুওরম্যান ইকোনোমিস্ট' খেতাবে ভূষিত করা হয়।

Title

রবীন্দ্র চিন্তায় দারিদ্র ও প্রগতি

Author

Atiur Rahman

Publisher

Utso Prokashan

Number of Pages

75

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Essays
  • Rabindranath
  • First Published

    FEB 2004

    কালবদলের এ-ক্রান্তিকালে আমাদের নিজস্ব বুদ্ধিবৃত্তিক জমিনে দাঁড়িয়ে বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার সময় এসেছে। বাইরে থেকে আসা পরিবর্তনের ঝাপটা আমরা চাইলে বন্ধ হবে না। বাইরের শক্তিকে শুধু দোষারোপ না করে নয়া এ-সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য আমাদের সামাজিক ও মানসিক প্রস্তুতি নিতে হবে। শুধু বস্তুগত দারিদ্র্য নয় আমাদের মানসিক দারিদ্র্যও তীব্র। পরের কাছ থেকে ভিক্ষা নিয়ে এ-দৈন্য দূর করা যাবে না। সে কারণেই আমাদের আত্মশক্তির ওপর ভরসা না করে উপায় নেই। আমরা একই সঙ্গে বাঙালি এবং বিশ্বনাগরিক। নিজস্ব সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে মাথাউঁচু করে আমরা প্রগতির পথে হাঁটতে চাই। ঘরে-বাইরে আমাদের এ আত্মমর্যাদাশীল তৎপরতার মাধ্যমেই কেবল বাংলাদেশকে উন্নত করতে পারব। অন্ধকার থেকে আলোর পথের এ-অভিযাত্রায় রবীন্দ্রনাথকে আমাদের নিত্যসঙ্গী হিসেবে পেতে পারি। শিল্প-সাহিত্যের নানা প্রাঙ্গণে বিচরণ করেও রবীন্দ্রনাথ বঞ্চিত মানুষের মুক্তির কথা সর্বক্ষণ ভেবেছেন। তাদের দারিদ্র্যের বহুমাত্রিকতা নানা লেখায় ও ভাষণে ফুটিয়ে তুলেছেন। পাশাপাশি সমবায় কৃষিউন্নয়ন, স্থানীয় সমাজ উদযোগ, প্রযুক্তি, শিক্ষা, পরিবেশ, নারীর উন্নয়নসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক মুক্তির নানা উপায় নিয়ে ভেবেছেন। শুধু ভেবেছেন বললে ভুল হবে, সুযোগ পেলেই এসব ভাবনার বাস্তব রূপায়ণেরও চেষ্টা করেছেন। নিজের ছেলে রথীন্দ্রনাথকে পর্যন্ত কৃষি উন্নয়ন বিষয়ে বাইরে থেকে প্রশিক্ষিত করে এনেছেন।
    No Specifications