Skip to Content
জরুরি কিছু লেখা

Price:

750.00 ৳


Nani A. Palkhivala : A Life
Nani A. Palkhivala : A Life
1,200.00 ৳
1,200.00 ৳
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
ব্ঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা : হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
700.00 ৳
700.00 ৳

জরুরি কিছু লেখা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/13092/image_1920?unique=2938bb7

750.00 ৳ 750.0 BDT 750.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

তাজির অপরাজেয় জীবনের মতন তাঁর বােণীও কালজয়ী। স্বাধীনতা আন্দোলনের সমসময়ে এবং যুদ্ধের প্রাক্কালে যে-বজ্রনির্ঘোষ ধ্বনিত হয়েছিল তার কণ্ঠে ও লেখনীতে, তার এক সুনির্বাচিত সংকলন এই গ্রন্থ। হয়তাে বহু। পঠিত, তবু সূর্যের মতাে দীপ্যমান এইসব রচনা। চিরপ্রাসঙ্গিক। পরাধীন জন্মভূমি ও দুর্ভাগ্যপীড়িত দেশবাসীদের সম্পর্কে আজীবন সুভাষচন্দ্র ভেবেছেন, তাদের মুক্তির জন্যে স্বপ্ন দেখেছেন। সেই স্বপ্ন সার্থক করে তুলতে নিজের জীবন বিপন্ন হবে জেনেও চলে গেছেন দেশান্তরে, রণাঙ্গনে। হতাশা ও ব্যর্থতার মধ্যেও তিনি বিশ্বাস করতেন, দুর্গম পথের শেষে বিজয়লক্ষ্মী অপেক্ষা করছেন। বরমাল্য হাতে। নানা বয়সে, নানা পর্বে লেখা তার বিভিন্ন রচনা এবং অভিভাষণের মধ্যে দিয়ে নেতাজির সেই জীবনব্যাপী সাধনার সম্যক পরিচয় আমরা পেয়েছি। এই সংকলন সেই পরিচয়টিকে আর একবার মূর্ত করে তুলল। আবার একইসঙ্গে জন্মশতবর্ষে দেশনায়ক মহাপ্রাণকে স্মরণ করার প্রয়াসে এই গ্রন্থ এক বিনম্র আয়ােজন। বলা যায়, এ গঙ্গাজলে গঙ্গাপূজা। তবু এই পূজা আমাদের জীবনে আজও জরুরি। সমান প্রাসঙ্গিক।

সুভাষ চন্দ্র বসু

সুভাষচন্দ্র বসু এই শব্দ সম্পর্কেউচ্চারণ (সাহায্য·তথ্য) (২৩ জানুয়ারি ১৮৯৭ - ?) ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক চিরস্মরণীয় কিংবদন্তি নেতা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে তিনি হলেন এক উজ্জ্বল ও মহান চরিত্র যিনি এই সংগ্রামে নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি নেতাজি নামে সমধিক পরিচিত। ২০২১ সালে ভারত সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তার জন্মবার্ষিকীকে জাতীয় পরাক্রম দিবস বলে ঘোষনা করেন। সুভাষচন্দ্র পরপর দুইবার ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু গান্ধীর সঙ্গে আদর্শগত সংঘাত, কংগ্রেসের বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ নীতির প্রকাশ্য সমালোচনা[টীকা এবং বিরুদ্ধ-মত প্রকাশ করার জন্য তাকে পদত্যাগ করতে হয়। সুভাষচন্দ্র মনে করতেন, মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর অহিংসা এবং সত্যাগ্রহের নীতি ভারতের স্বাধীনতা আনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়। এই কারণে তিনি সশস্ত্র সংগ্রামের পথ বেছে নিয়েছিলেন। সুভাষচন্দ্র ফরওয়ার্ড ব্লক নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন এবং[১২] ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের পূর্ণ ও সত্বর স্বাধীনতার দাবি জানাতে থাকেন। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তাঁকে এগারো বার কারারুদ্ধ করে। তার বিখ্যাত উক্তি "তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো।" দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঘোষিত হওয়ার পরেও তার মতাদর্শের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি; বরং এই যুদ্ধকে ব্রিটিশদের দুর্বলতার সুবিধা আদায়ের একটি সুযোগ হিসেবে দেখেন। যুদ্ধের সূচনালগ্নে তিনি লুকিয়ে ভারত ত্যাগ করে সোভিয়েত ইউনিয়ন, জার্মানি ও জাপান ভ্রমণ করেন ভারতে ব্রিটিশদের আক্রমণ করার জন্য সহযোগিতা লাভের উদ্দেশ্যে। জাপানিদের সহযোগিতায় তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ পুনর্গঠন করেন এবং পরে তিনি নেতৃত্ব প্রদান করেন। এই বাহিনীর সৈনিকেরা ছিলেন মূলত ভারতীয় যুদ্ধবন্দি এবং ব্রিটিশ মালয়, সিঙ্গাপুরসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলে কর্মরত মজুর। জাপানের আর্থিক, রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক সহায়তায় তিনি নির্বাসিত আজাদ হিন্দ সরকার প্রতিষ্ঠা করেন এবং আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্বদান করে ব্রিটিশ মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে ইম্ফল ও ব্রহ্মদেশে (বর্তমান মায়ানমার) যুদ্ধ পরিচালনা করেন। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে নাৎসি ও অন্যান্য যুদ্ধবাদী শক্তিগুলির সঙ্গে মিত্রতা স্থাপনের জন্য কোনো কোনো ঐতিহাসিক ও রাজনীতিবিদ সুভাষচন্দ্রের সমালোচনা করেছেন; এমনকি কেউ কেউ তাকে নাৎসি মতাদর্শের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন বলে অভিযুক্ত করেছেন। তবে ভারতে অন্যান্যরা তার ইস্তাহারকে রিয়েলপোলিটিক (নৈতিক বা আদর্শভিত্তিক রাজনীতির বদলে ব্যবহারিক রাজনীতি)-এর নিদর্শন বলে উল্লেখ করে তার পথপ্রদর্শক সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবাদর্শের প্রতি সহানুভূতি পোষণ করেছেন। উল্লেখ্য, কংগ্রেস কমিটি যেখানে ভারতের অধিরাজ্য মর্যাদা বা ডোমিনিয়ন স্ট্যাটাসের পক্ষে মত প্রদান করে, সেখানে সুভাষচন্দ্রই প্রথম ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে মত দেন। জওহরলাল নেহরুসহ অন্যান্য যুবনেতারা তাকে সমর্থন করেন। শেষ পর্যন্ত জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহাসিক লাহোর অধিবেশনে কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ মতবাদ গ্রহণে বাধ্য হয়। ভগৎ সিংয়ের ফাঁসি ও তার জীবন রক্ষায় কংগ্রেস নেতাদের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ[টীকা সুভাষচন্দ্র গান্ধী-আরউইন চুক্তি বিরোধী আন্দোলন[টীকা শুরু করেন। তাকে কারারুদ্ধ করে ভারত থেকে নির্বাসিত করা হয়। নিষেধাজ্ঞা ভেঙে তিনি ভারতে ফিরে এলে আবার তাকে কারারুদ্ধ করা হয়।

Title

জরুরি কিছু লেখা

Author

সুভাষ চন্দ্র বসু

Publisher

Ananda Publishers Private Limited (kolkata)

Number of Pages

236

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Memoir
  • First Published

    MAR 2021

    তাজির অপরাজেয় জীবনের মতন তাঁর বােণীও কালজয়ী। স্বাধীনতা আন্দোলনের সমসময়ে এবং যুদ্ধের প্রাক্কালে যে-বজ্রনির্ঘোষ ধ্বনিত হয়েছিল তার কণ্ঠে ও লেখনীতে, তার এক সুনির্বাচিত সংকলন এই গ্রন্থ। হয়তাে বহু। পঠিত, তবু সূর্যের মতাে দীপ্যমান এইসব রচনা। চিরপ্রাসঙ্গিক। পরাধীন জন্মভূমি ও দুর্ভাগ্যপীড়িত দেশবাসীদের সম্পর্কে আজীবন সুভাষচন্দ্র ভেবেছেন, তাদের মুক্তির জন্যে স্বপ্ন দেখেছেন। সেই স্বপ্ন সার্থক করে তুলতে নিজের জীবন বিপন্ন হবে জেনেও চলে গেছেন দেশান্তরে, রণাঙ্গনে। হতাশা ও ব্যর্থতার মধ্যেও তিনি বিশ্বাস করতেন, দুর্গম পথের শেষে বিজয়লক্ষ্মী অপেক্ষা করছেন। বরমাল্য হাতে। নানা বয়সে, নানা পর্বে লেখা তার বিভিন্ন রচনা এবং অভিভাষণের মধ্যে দিয়ে নেতাজির সেই জীবনব্যাপী সাধনার সম্যক পরিচয় আমরা পেয়েছি। এই সংকলন সেই পরিচয়টিকে আর একবার মূর্ত করে তুলল। আবার একইসঙ্গে জন্মশতবর্ষে দেশনায়ক মহাপ্রাণকে স্মরণ করার প্রয়াসে এই গ্রন্থ এক বিনম্র আয়ােজন। বলা যায়, এ গঙ্গাজলে গঙ্গাপূজা। তবু এই পূজা আমাদের জীবনে আজও জরুরি। সমান প্রাসঙ্গিক।
    No Specifications