Skip to Content
সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে

Price:

120.00 ৳


সফলতার উপকরণ
সফলতার উপকরণ
112.00 ৳
140.00 ৳ (20% OFF)
সব চরিত্র হাসির
সব চরিত্র হাসির
104.00 ৳
130.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/39112/image_1920?unique=0c89e89

120.00 ৳ 120.0 BDT 150.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

জুলাে চিতাবাঘ-এর বিমানবিকতার পর অনেক বেশি মানবিক হয়ে উঠেছে সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে-এর কবিতাগুলাে। সমাজ ও চারপাশের অশুভকে আমি ভুলি নি, যদিও কখনাে শ্লোগানে মেতে উঠি নি, এবং শুভর জন্যে আমার কামনা অন্তহীন থেকেছে সব। সময়ই। সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’ কবিতাটির কথাই ধরা যাক;-সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাচ্ছে বলে আমি উল্লসিত হয়ে উঠি নি, বরং এক ট্র্যাজিক হাহাকারে ভরে উঠেছি এবং রয়েছে আমার তীব্র প্রেম-হৃদয়ের ও শরীরের, যা কবিতা পরস্পরায় বয়ে চলেছে। প্রেমে যেমন কোমল হয়ে উঠেছি, কামে যেমন প্রজ্জ্বলিত হয়েছি, তেমনি সমাজরাষ্ট্রকে দেখে ক্ষুব্ধ হয়েছি। আমি কখনােই ভুলিনি ভাষার কথা, ভুল ভাষায় আমি কবিতা লিখি নি, ভাষাকে পরিসুত করতে চেয়েছি। কবিতার পর কবিতায়। কবিতাগুলােতে প্রবল হয়ে উঠেছে বক্রাঘাত। আমি শুরু থেকেই ছিলাম খাপ-না-খাওয়া মানুষ, এ-বইয়ের কবিতাগুলােতে প্রবলভাবে হয়ে উঠেছি খাপ-না-খাওয়া কবি, যদিও রােম্যান্টিক কবিতা থেকে আমি বাস করেছি অনেক দূরে।

Humayun Azad

হুমায়ুন আজাদ (২৮ এপ্রিল ১৯৪৭ - ১২ আগস্ট ২০০৪ খ্রিস্টাব্দ; ১৪ বৈশাখ ১৩৫৪ - ২৬ শ্রাবণ ১৪১১ বঙ্গাব্দ) একজন বাংলাদেশি কবি, ঔপন্যাসিক, ভাষাবিজ্ঞানী, সমালোচক, রাজনীতিক ভাষ্যকার, কিশোরসাহিত্যিক, গবেষক, এবং অধ্যাপক ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম প্রথাবিরোধী এবং বহুমাত্রিক লেখক যিনি ধর্ম, মৌলবাদ, প্রতিষ্ঠান ও সংস্কারবিরোধিতা, যৌনতা, নারীবাদ ও রাজনীতি বিষয়ে তার বক্তব্যের জন্য ১৯৮০-এর দশক থেকে পাঠকগোষ্ঠীর দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। হুমায়ুন আজাদের ৭টি কাব্যগ্রন্থ, ১২টি উপন্যাস ও ২২টি সমালোচনা গ্রন্থ, ৭টি ভাষাবিজ্ঞানবিষয়ক, ৮টি কিশোরসাহিত্য ও অন্যান্য প্রবন্ধসংকলন মিলিয়ে ৬০টিরও অধিক গ্রন্থ তার জীবদ্দশায় এবং মৃত্যু পরবর্তী সময়ে প্রকাশিত হয়। ১৯৯২ সালে তার নারীবাদী গবেষণা-সংকলনমূলক গ্রন্থ নারী প্রকাশের পর বিতর্কের সৃষ্টি করে এবং ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সাড়ে চার বছর ধরে বইটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ছিল। এটি তার বহুল আলোচিত গবেষণামূলক কাজ হিসাবেও স্বীকৃত। এছাড়াও তার পাক সার জমিন সাদ বাদ উপন্যাসটি পাঠকমহলে বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। তার রচিত প্রবচন সংকলন ১৯৯২ সালে হুমায়ুন আজাদের প্রবচনগুচ্ছ নামে প্রকাশিত হয়। তাকে ১৯৮৬ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার এবং ২০১২ সালে সামগ্রিক সাহিত্যকর্ম এবং ভাষাবিজ্ঞানেবিশেষ অবদানের জন্য মরণোত্তর একুশে পদক প্রদান করা হয় ২০০৩ সালে তার রচিত কিশোরসাহিত্য ফুলের গন্ধে ঘুম আসেনা (১৯৮৫) এবং আব্বুকে মনে পড়ে (১৯৯২) জাপানি ভাষায় অনূদিত হয়েছিলো হুমায়ুন আজাদ প্রথাগত ধ্যানধারা সচেতনভাবে পরিহার করতেন। তার সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য পল্লীপ্রেম, নর-নারীরপ্রেম, প্রগতিবাদিতা ও ধর্মনিরপেক্ষতা, সামরিক শাসন ও একনায়কতন্ত্রের বিরোধিতা এবং নারীবাদের জন্য পরিচিত। তার ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিশ্বাস এবং ব্যক্তিগত অভীষ্ট তার সাহিত্যকে প্রভাবান্বিত করেছিল। কথাসাহিত্য ও প্রবন্ধের মাধ্যমে তিনি সমাজ, রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে মতামত প্রকাশ করেছিলেন। পাক সার জমিন সাদ বাদ উপন্যাসে মৌলবাদীদের সমালোচনা করার কারণে ২০০৪ সালে তিনি হামলার শিকার হন

Title

সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে

Author

Humayun Azad

Publisher

Agamee Prakashani

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Poems
  •  Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    জুলাে চিতাবাঘ-এর বিমানবিকতার পর অনেক বেশি মানবিক হয়ে উঠেছে সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে-এর কবিতাগুলাে। সমাজ ও চারপাশের অশুভকে আমি ভুলি নি, যদিও কখনাে শ্লোগানে মেতে উঠি নি, এবং শুভর জন্যে আমার কামনা অন্তহীন থেকেছে সব। সময়ই। সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’ কবিতাটির কথাই ধরা যাক;-সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাচ্ছে বলে আমি উল্লসিত হয়ে উঠি নি, বরং এক ট্র্যাজিক হাহাকারে ভরে উঠেছি এবং রয়েছে আমার তীব্র প্রেম-হৃদয়ের ও শরীরের, যা কবিতা পরস্পরায় বয়ে চলেছে। প্রেমে যেমন কোমল হয়ে উঠেছি, কামে যেমন প্রজ্জ্বলিত হয়েছি, তেমনি সমাজরাষ্ট্রকে দেখে ক্ষুব্ধ হয়েছি। আমি কখনােই ভুলিনি ভাষার কথা, ভুল ভাষায় আমি কবিতা লিখি নি, ভাষাকে পরিসুত করতে চেয়েছি। কবিতার পর কবিতায়। কবিতাগুলােতে প্রবল হয়ে উঠেছে বক্রাঘাত। আমি শুরু থেকেই ছিলাম খাপ-না-খাওয়া মানুষ, এ-বইয়ের কবিতাগুলােতে প্রবলভাবে হয়ে উঠেছি খাপ-না-খাওয়া কবি, যদিও রােম্যান্টিক কবিতা থেকে আমি বাস করেছি অনেক দূরে।
    No Specifications