Skip to Content
শ্রেষ্ঠ রাঁধুনি পুরস্কার

Price:

160.00 ৳


শ্রেষ্ঠ প্রেমের বাণী
শ্রেষ্ঠ প্রেমের বাণী
120.00 ৳
150.00 ৳ (20% OFF)
শ্রেষ্ঠ রুশ গল্প
শ্রেষ্ঠ রুশ গল্প
140.00 ৳
175.00 ৳ (20% OFF)

শ্রেষ্ঠ রাঁধুনি পুরস্কার

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/39034/image_1920?unique=e22244d

160.00 ৳ 160.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

শ্রেষ্ঠ রাঁধুনি প্রতিযোগিতা বাঙালির সংস্কৃতি-চর্চায় নতুন হলেও ইদানীং ঘটা করে পালন করা হয়। গল্পের ‘আমাদের টিভি’ সেই ধারাবাহিকতায় নতুনত্ব নিয়ে হাজির হয়েছে। ঈদের দিন তারা আয়োজন করেছে দেশব্যাপী লাইভ শ্রেষ্ঠ রাঁধুনি পুরস্কার। বিত্তহীন কবিয়াল হাসান আলীর মেয়ে রুকু তার রন্ধনশৈলীর ভরসায় সেই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। কিন্তু প্রতিযোগিতাকালীন বিশেষজ্ঞদের লাইভ প্রোগ্রামে নির্দেশিত মসলাপাতি দূরে থাক, খাসির রানের মাংসটুকুও জোগাড় করতে পারে না— তার বাবা যে এবার কোরবানিই দিতে পারেনি। ধনীদের দান করা মাংসের ভাগা আর অকিঞ্চিৎ মসলা দিয়ে কথিত মাংসের রান্না শেষ করে রুকু। ‘আমাদের টিভি’ কর্তৃক রুকুর জন্য প্রেরিত লাইভ মেন্টর মৃদুল ও রুকু ঘটনাপরম্পরায় অন্য এক সম্পর্কে জড়ায়। তারা স্বপ্ন দেখতে থাকে, বিচারকেরা মসলাপাতি বা মাংসের শ্রেষ্ঠত্ব নয়, রাঁধুনির হৃদয় ও মনের শ্রেষ্ঠত্বই বিচার করবে। কিন্তু তা যথারীতি কোনোদিন হয়ে ওঠে না। রুকু জীবন দিয়ে প্রমাণ করে, আমরা যাকে আমাদের সংস্কৃতি বলি, তা আসলে আমাদের নয়— রাজনীতি ও ধর্মনীতির মতো, তা বহু আগেই এক বিশেষ শ্রেণির অধিকারে চলে গেছে। উপন্যাসের পরতে পরতে রুকুর করুণ জীবন ও জীবনাবসানে বিধৃত হয়েছে কীভাবে ‘আমাদের’ সবকিছু ‘তাহাদের’ হয়ে গেছে। উপন্যাসের হতভাগিনী চরিত্র রুকুর আর্জি: আপনি যদি মধ্যবিত্ত বা নিম্নবিত্ত বা বিত্তহীন হয়ে থাকেন, উপন্যাস পাঠে রুকুর জীবন এবং জীবনের পরিণতি দেখতে পারেন, দেখে কাঁদতেও পারেন, কিন্তু এলিট শ্রেণির জন্য এ উপন্যাসে প্রবেশ নিষিদ্ধ।

Faiz Towhidul Islam

ফয়েজ তৌহিদুল ইসলাম সিঙ্গাপুর প্রবাসী বাঙালি লেখক বললে তার পরিচয় পরিষ্কার হয় না। ইতােপূর্বে তার ঠিকানা ছিল মার্কিন মুলুকে, তারও আগে লন্ডনে, আরও স্পষ্ট করে বললে, ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে তার স্থায়ী ঠিকানা একটাই বাংলা বাংলাদেশ–বাংলাভাষা। কারণ যেখানেই গেছেন বাংলা ভাষা আর সংস্কৃতির প্রসারে লিখে চলেছেন অবিরাম। ফয়েজ তৌহিদুল ইসলাম লাইভ সাইন্স, ডিপ্লোম্যাসি, ভাষাবিজ্ঞান ও সুফী তত্ত্বের মতাে বিষয়ের বােদ্ধা পাঠক, লেখক ও গবেষক। উদ্দাম, ফেনীলােচ্ছল গদ্যে তিনি জটিল মনস্তাত্ত্বিক, সামাজিক ও ধর্মীয় বিষয় উপস্থাপনে পারদর্শী। বিভিন্ন ভাষার ওপর তাঁর দক্ষতা ও ব্যাপক কূটনৈতিক অভিজ্ঞতা সংবেদনশীল বিষয়কে অবিতর্কিতভাবে উপস্থাপনে। তাকে মুনসিয়ানা দান করেছে। পিতা-মাতা উভয়েই সাধক ঘরানার হওয়ায় ছােটবেলা থেকেই গুপ্তবিদ্যা, তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব ও সৃষ্টিতত্ত্বের ওপর ব্যাপক অধ্যয়ন ও অনুধ্যানের সুযােগ পান। তাঁর চিন্তা ও লেখায় এসবের প্রভাব সুদূরপ্রসারী। | পড়াশোনা ও চাকরি সূত্রে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বিশেষত আমেরিকা ও ইউরােপে ব্যাপক ভ্রমণের অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ তিনি। এসব অভিজ্ঞতা ও অভিজ্ঞান তাকে কাব্যময় গদ্যের এক মননশীল লেখকে পরিণত করেছে। ‘ইহকালে এইসব হয়’, ‘সড়ক নম্বর আনন্দ, বাড়ি নম্বর বেদনা', ‘মুনিয়া মারা গেছে’, ‘পিতা’, ‘Mantra of Immorality' ইত্যাদি দেশে দেশে প্রকাশিত তার বহুল সমাদৃত উপন্যাস। | ‘রবির দ্বিতীয় বিয়ের ইংরেজি পান্ডুলিপির জন্য তিনি International Tagore Award পুরস্কারে সম্মানিত। বিখ্যাত প্রযােজক Jeremy Chua-এর তত্বাবধানে বইটির চলচ্চিত্রায়ন হচ্ছে।

Title

শ্রেষ্ঠ রাঁধুনি পুরস্কার

Author

Faiz Towhidul Islam

Publisher

Agamee Prakashani

Number of Pages

70

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    FEB 2024

    শ্রেষ্ঠ রাঁধুনি প্রতিযোগিতা বাঙালির সংস্কৃতি-চর্চায় নতুন হলেও ইদানীং ঘটা করে পালন করা হয়। গল্পের ‘আমাদের টিভি’ সেই ধারাবাহিকতায় নতুনত্ব নিয়ে হাজির হয়েছে। ঈদের দিন তারা আয়োজন করেছে দেশব্যাপী লাইভ শ্রেষ্ঠ রাঁধুনি পুরস্কার। বিত্তহীন কবিয়াল হাসান আলীর মেয়ে রুকু তার রন্ধনশৈলীর ভরসায় সেই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। কিন্তু প্রতিযোগিতাকালীন বিশেষজ্ঞদের লাইভ প্রোগ্রামে নির্দেশিত মসলাপাতি দূরে থাক, খাসির রানের মাংসটুকুও জোগাড় করতে পারে না— তার বাবা যে এবার কোরবানিই দিতে পারেনি। ধনীদের দান করা মাংসের ভাগা আর অকিঞ্চিৎ মসলা দিয়ে কথিত মাংসের রান্না শেষ করে রুকু। ‘আমাদের টিভি’ কর্তৃক রুকুর জন্য প্রেরিত লাইভ মেন্টর মৃদুল ও রুকু ঘটনাপরম্পরায় অন্য এক সম্পর্কে জড়ায়। তারা স্বপ্ন দেখতে থাকে, বিচারকেরা মসলাপাতি বা মাংসের শ্রেষ্ঠত্ব নয়, রাঁধুনির হৃদয় ও মনের শ্রেষ্ঠত্বই বিচার করবে। কিন্তু তা যথারীতি কোনোদিন হয়ে ওঠে না। রুকু জীবন দিয়ে প্রমাণ করে, আমরা যাকে আমাদের সংস্কৃতি বলি, তা আসলে আমাদের নয়— রাজনীতি ও ধর্মনীতির মতো, তা বহু আগেই এক বিশেষ শ্রেণির অধিকারে চলে গেছে। উপন্যাসের পরতে পরতে রুকুর করুণ জীবন ও জীবনাবসানে বিধৃত হয়েছে কীভাবে ‘আমাদের’ সবকিছু ‘তাহাদের’ হয়ে গেছে। উপন্যাসের হতভাগিনী চরিত্র রুকুর আর্জি: আপনি যদি মধ্যবিত্ত বা নিম্নবিত্ত বা বিত্তহীন হয়ে থাকেন, উপন্যাস পাঠে রুকুর জীবন এবং জীবনের পরিণতি দেখতে পারেন, দেখে কাঁদতেও পারেন, কিন্তু এলিট শ্রেণির জন্য এ উপন্যাসে প্রবেশ নিষিদ্ধ।
    No Specifications