Skip to Content
আমার জীবননীতি আমার রাজনীতি

Price:

400.00 ৳


Fearless Freedom (Penguin)
Fearless Freedom (Penguin)
600.00 ৳
600.00 ৳
ছায়াছবির ছায়াপথে
ছায়াছবির ছায়াপথে
400.00 ৳
400.00 ৳

আমার জীবননীতি আমার রাজনীতি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/22023/image_1920?unique=4e49fd8

400.00 ৳ 400.0 BDT 400.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

মোঃ আবদুল হামিদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান ও বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর। তিনি ১৯৪৪ সালের ১লা জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার কামালপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা হাজি মোঃ তায়েব উদ্দিন এবং মাতা তমিজা খাতুন। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলার নিকলী জিসি হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, গুরুদয়াল কলেজ থেকে আইএ ও বিএ ডিগ্রি এবং ঢাকার সেন্ট্রাল ল' কলেজ থেকে এলএলবি ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীসময়ে তিনি আইন পেশায় নিয়োজিত হন। তাঁর রাজনৈতিক জীবনের শুরু ১৯৫৯ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে। ১৯৬১ সালে ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬২-৬৩ সালে গুরুদয়াল কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ১৯৬৫-৬৬ সালে গুরুদয়াল কলেজ ছাত্রসংসদের সহ-সভাপতি এবং ১৯৬৬-৬৭ সালে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদানের কারণে ১৯৬২ ও ১৯৬৮ সালে তিনি কারাবরণ করেন। ১৯৬৯ সালের শেষ পর্যায়ে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। একাত্তরের মার্চের উত্তাল দিনগুলোতে তিনি কিশোরগঞ্জে স্বাধীনতার পক্ষে জনমত গঠনের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ২৬শে মার্চ সকালেই স্বাধীনতার ঘোষণা টেলিগ্রামের মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়ে সর্বাত্মক মুক্তিসংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ থেকে আগতদের জন্য তিনি ইয়ুথ রিসিপশান ক্যাম্প চালু করেন এবং এর চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। মেঘালয়ে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও শরণার্থীদের ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে গঠিত জোনাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল-এর তিনি অন্যতম সদস্য ছিলেন। তিনি ভারতের মেঘালয়ে রিক্রুটিং ক্যাম্পের চেয়ারম্যান থাকাকালীন সুনামগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা নিয়ে গঠিত বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (মুজিব বাহিনী)-এর সাব-সেক্টরের কমান্ডারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৭৬-৭৮ সালে সামরিক ও বিএনপি সরকারের আমলে কারারুদ্ধ হন। তিনি ১৯৭৮ থেকে ২০০৯ সালের ২৪শে জানুয়ারি পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ৫ বার কিশোরগঞ্জ আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

মোঃ আবদুল হামিদ (প্রেসিডেন্ট)

আব্দুল হামিদ (জন্ম: ১ জানুয়ারি, ১৯৪৪) হলেন একজন বাংলাদেশী প্রবীণ রাজনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের ২১তম রাষ্ট্রপতি (ব্যক্তি হিসেবে ১৭তম)। দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি ২১তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সালে। তিনি সপ্তম জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার হিসেবে ১৪ জুলাই, ১৯৯৬ সাল থেকে ১০ জুলাই, ২০০১ সাল পর্যন্ত এবং ১২ জুলাই, ২০০১ সাল থেকে ৮ অক্টোবর, ২০০১ সাল পর্যন্ত স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন। নবম জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসাবে ২৫ জানুয়ারি, ২০০৯ সাল থেকে ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ সাল পর্যন্তও দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতাজনিত কারণে তার মৃত্যুর ৬ দিন পূর্বেই ১৪ মার্চ, ২০১৩ তারিখে তিনি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে আসীন ছিলেন। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় তাকে ২০১৩ সালে স্বাধীনতা দিবস পদকে ভূষিত করা হয়। আব্দুল হামিদকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়। জনাব আবদুল হামিদ ২০১৮ সালের ৭ই ফেব্রুয়ারি ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় মেয়াদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন এবং ২৪শে এপ্রিল ২১তম (পুনঃ নির্বাচিত) রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।

Title

আমার জীবননীতি আমার রাজনীতি

Author

মোঃ আবদুল হামিদ (প্রেসিডেন্ট)

Publisher

Bangla Academy

Number of Pages

244

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Autobiography
  • First Published

    MAR 2023

    মোঃ আবদুল হামিদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান ও বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর। তিনি ১৯৪৪ সালের ১লা জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার কামালপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা হাজি মোঃ তায়েব উদ্দিন এবং মাতা তমিজা খাতুন। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলার নিকলী জিসি হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, গুরুদয়াল কলেজ থেকে আইএ ও বিএ ডিগ্রি এবং ঢাকার সেন্ট্রাল ল' কলেজ থেকে এলএলবি ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীসময়ে তিনি আইন পেশায় নিয়োজিত হন। তাঁর রাজনৈতিক জীবনের শুরু ১৯৫৯ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে। ১৯৬১ সালে ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬২-৬৩ সালে গুরুদয়াল কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ১৯৬৫-৬৬ সালে গুরুদয়াল কলেজ ছাত্রসংসদের সহ-সভাপতি এবং ১৯৬৬-৬৭ সালে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদানের কারণে ১৯৬২ ও ১৯৬৮ সালে তিনি কারাবরণ করেন। ১৯৬৯ সালের শেষ পর্যায়ে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। একাত্তরের মার্চের উত্তাল দিনগুলোতে তিনি কিশোরগঞ্জে স্বাধীনতার পক্ষে জনমত গঠনের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ২৬শে মার্চ সকালেই স্বাধীনতার ঘোষণা টেলিগ্রামের মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়ে সর্বাত্মক মুক্তিসংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ থেকে আগতদের জন্য তিনি ইয়ুথ রিসিপশান ক্যাম্প চালু করেন এবং এর চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। মেঘালয়ে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও শরণার্থীদের ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে গঠিত জোনাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল-এর তিনি অন্যতম সদস্য ছিলেন। তিনি ভারতের মেঘালয়ে রিক্রুটিং ক্যাম্পের চেয়ারম্যান থাকাকালীন সুনামগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা নিয়ে গঠিত বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (মুজিব বাহিনী)-এর সাব-সেক্টরের কমান্ডারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৭৬-৭৮ সালে সামরিক ও বিএনপি সরকারের আমলে কারারুদ্ধ হন। তিনি ১৯৭৮ থেকে ২০০৯ সালের ২৪শে জানুয়ারি পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ৫ বার কিশোরগঞ্জ আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
    No Specifications