Skip to Content
ধর্মের নান্দনিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ

Price:

264.00 ৳


দ্য বিএফজি ( রোয়াল্ড ডাহল)
দ্য বিএফজি ( রোয়াল্ড ডাহল)
304.00 ৳
380.00 ৳ (20% OFF)
নজরুল : এ লিভিং লিংক
নজরুল : এ লিভিং লিংক
288.00 ৳
360.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

ধর্মের নান্দনিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/24932/image_1920?unique=1fbb903

264.00 ৳ 264.0 BDT 330.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

মোহাম্মদ হারু-উর-রশিদের জন্ম ১৯৩৯ সালের ২৮শে ডিসেম্বর আসামের তিনসুকিয়া শহরে। পিতা : রহিম উদ্দিন আহমদ, মাতা : সালমা খাতুন। পৈতৃক নিবাস : ব্রাক্ষণবাড়িয়া। ব্রাক্ষণবাড়িয়ার অন্নদা মডেল হাইস্কুল থেকে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৫৭ সালে আইএ পাস করেন ব্রাক্ষণবাড়িয়া কলেজ থেকে মেধাতালিকায় পঞ্চম স্থান অধিকার করে। ১৯৬০ সালে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স সমেত বিএ পাস করেন, ১৯৬১ সালে এমএÑ দুই-ই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ১৯৬৪ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন ইংরেজি সাহিত্যে। ১৯৬৬ সালে ট্রাইপস পরীক্ষায় অনার্সসহ উত্তীর্ণ হন। ১৯৭০ সালে ওই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যাপনা বৃত্তিতেই জীবন কাটিয়েছেন। সরকারি বিভিন্ন কলেজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন পাঁচ বছর। বর্তমানে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে প্রফেসর হিসেবে কর্মরত। একই সঙ্গে তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতি। মাঝে দু’বছর (১৯৯৯-২০০০) তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি ছিলেন। প্রফেসর মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ ১৯৭৬ সালে মার্কিন সরকারের বৃত্তি লাভ করে হাওয়াই-এর ইস্ট ওয়েস্ট সেন্টারে ইংরেজি শিক্ষা ও ভাষাবিজ্ঞানে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালে ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর্স প্রোগ্রামে আমেরিকায় যান এবং সেখানকার কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসন সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করেন। ১৯৮৪ সালে প্রফেসর মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ ফ্রান্সের নান্তে আন্তর্জাতিক ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি সার্ভিসের সাধারণ সভায় সভাপতি নির্বাচিত হন। দুই বছর এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তাঁর আগে উপমহাদেশের বিখ্যাত দু’জন ব্যক্তি এই পদ অলংকৃত করেনÑ ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জাকির হোসেন আর পাকিস্তানের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী আই. এইচ. কোরেশী।

Mohammad Harun Ur Rashid

মোহাম্মদ হারুন উর রশীদ ২৮শে ডিসেম্বর ১৯৩৯ সালে তিন সুকিয়া, আসামে। পড়াশুনা: স্নাতক সম্মান (ইংরেজি): ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬০): স্নাতকোত্তর (ইংরেজ): ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬১); স্নাতক সম্মান (ইংরেজি): কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য (১৯৬৬); স্নাতকোত্তর (ইংরেজি): কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য (১৯৭০)। অধ্যাপনা করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিভাগে। বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক পদে বৃত ছিলেন ১৯৯১- ১৯৯৫ সালে। প্রকাশিত গ্রন্থ: প্রবন্ধ-গবেষণা: শেক্সপীয়র ও বাংলা কবিতা; সমালোচনা (১৯৮৫); শব্দের শিল্পরূপ ও অন্যান্য প্রবন্ধ (১৯৮৫); হাজার বছরের স্বপ্ন বাংলা একাডেমী (১৯৯৪); সত্যের প্রকাশ (১৯৯৪)। অনুবাদ: ভাষা চিন্তায় ও কর্মে (১৯৬৯); মাছি; তিনটি ফরাসী প্রবন্ধ (১৯৮৪); হাসান বয়াতীর সুখ-দু:খ; A Few Youths in the Moon/ suphqnh: Three Poets: A Choice of Contemporary Verse From Bangladesh (১৯৮৬); এখলাসউদ্দীন আহমদের প্রবন্ধ ও পত্রাবলী; রবীন্দ্রনাথ;A Choice of Verse on Human Rights: বাংলা একাডেমী; সহজ বাংলা অভিধান (যৌথ, ১৯৯৫)। ভ্রমণকাহিনী: হাওয়াই থেকে লিখছি। অন্যান্য: ভ্রূণের মা মানুষের আল্লাহ ও অন্যান্য সংলাপ: ইচ্ছাহীন ঘরে ইচ্ছার বসবাস এবং অন্যান্য সংলাপ; সংলাপ সমগ্র: কোআন হাদিস ও সুফীতত্ত্বের ভূমিকা। বাংলা একাডেমি এর মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ প্রশাসক হিসেবে তার কর্মজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সাগ্রহের সাথে তিনি মহান উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হন, যা ছিল একটি বড় কর্মযজ্ঞ এরপূর্বে তিনি তার যোগ্যতার পরিচয় দেন কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় হলের প্রভোস্ট হিসেবে যার মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ রহমান হল (১৯৮০-১৯৮২),শাহাজালাল হল (১৯৮৩-১৯৮৫) এবং জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এম এইচ হল (১৯৯০-১৯৯১)। সৃজনশীল কাজের জন্যে জাতীয়ভাবে বাংলা একাডেমি একটি বিশাল ক্ষেত্র। তিনি একাডেমির গবেষণায় গুরুত্ব আরোপ করেন, বিশেষ করে অভিধানে, যার জন্য প্রয়োজন হয় সম্পাদনা কর্ম ও বিশেষজ্ঞ জ্ঞান। তিনি বাংলা একাডেমিতে দায়িত্ব প্রাপ্ত অবস্থায় ইংরেজি থেকে বাংলা অভিধান বের করেন যা সবচেয়ে বেশি বিক্রিত গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়।বরেণ্য শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরি এর প্রচ্ছদ তৈরি করেছিলেন এবং সব ডিকশনারিতে একই ডিজাইন ব্যবহার করার ফলে তা একধরনের ব্রান্ডিং এ পরিনত হয়। তার সময়ে তিনি তিনটি অভিধান প্রকাশ করেন।তিনি বিশিষ্ট বাক্তি যেমন ডঃ মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, কায়কোবাদ, ফররুখ আহমেদ এবং কাজী নজরুল ইসলাম এর জীবনী প্রকাশ করেন। এই সময়ে বাংলা একাডেমিকে ভারতের আনন্দ সাহিত্য পুরস্কার দেয়া হয় যা একাডেমির কাউন্সিল গ্রহণ করতে সবিনয় অপারগতা প্রকাশ করে। বাংলা একাডেমি এই সময়ে দুটো নতুন হাইডেলবার্গ প্রিন্টিং মেশিন ক্রয় করে এবং এই সময়ে প্রেসে নিয়োজিত কর্মচারীদের সরকারি পেনশনের আওতায় আনার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তার দায়িত্বকালে তরুনদের জন্য একটি নতুন কার্যক্রম 'তরুন লেখক প্রকল্প' শুরু হয়।

Title

ধর্মের নান্দনিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ

Author

Mohammad Harun Ur Rashid

Publisher

Adorn Publication

Number of Pages

176

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Philosophy
  • First Published

    MAR 2014

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    মোহাম্মদ হারু-উর-রশিদের জন্ম ১৯৩৯ সালের ২৮শে ডিসেম্বর আসামের তিনসুকিয়া শহরে। পিতা : রহিম উদ্দিন আহমদ, মাতা : সালমা খাতুন। পৈতৃক নিবাস : ব্রাক্ষণবাড়িয়া। ব্রাক্ষণবাড়িয়ার অন্নদা মডেল হাইস্কুল থেকে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৫৭ সালে আইএ পাস করেন ব্রাক্ষণবাড়িয়া কলেজ থেকে মেধাতালিকায় পঞ্চম স্থান অধিকার করে। ১৯৬০ সালে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স সমেত বিএ পাস করেন, ১৯৬১ সালে এমএÑ দুই-ই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ১৯৬৪ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন ইংরেজি সাহিত্যে। ১৯৬৬ সালে ট্রাইপস পরীক্ষায় অনার্সসহ উত্তীর্ণ হন। ১৯৭০ সালে ওই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যাপনা বৃত্তিতেই জীবন কাটিয়েছেন। সরকারি বিভিন্ন কলেজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন পাঁচ বছর। বর্তমানে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে প্রফেসর হিসেবে কর্মরত। একই সঙ্গে তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতি। মাঝে দু’বছর (১৯৯৯-২০০০) তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি ছিলেন। প্রফেসর মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ ১৯৭৬ সালে মার্কিন সরকারের বৃত্তি লাভ করে হাওয়াই-এর ইস্ট ওয়েস্ট সেন্টারে ইংরেজি শিক্ষা ও ভাষাবিজ্ঞানে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালে ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর্স প্রোগ্রামে আমেরিকায় যান এবং সেখানকার কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসন সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করেন। ১৯৮৪ সালে প্রফেসর মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ ফ্রান্সের নান্তে আন্তর্জাতিক ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি সার্ভিসের সাধারণ সভায় সভাপতি নির্বাচিত হন। দুই বছর এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তাঁর আগে উপমহাদেশের বিখ্যাত দু’জন ব্যক্তি এই পদ অলংকৃত করেনÑ ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জাকির হোসেন আর পাকিস্তানের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী আই. এইচ. কোরেশী।
    No Specifications