Skip to Content
দেশটাকে ভালোবেসে-১০

Price:

160.00 ৳


দারিদ্র্য দূরীকরণ : কিছু চিন্তাভাবনা
দারিদ্র্য দূরীকরণ : কিছু চিন্তাভাবনা
200.00 ৳
250.00 ৳ (20% OFF)
দেশটাকে ভালোবেসে-১২
দেশটাকে ভালোবেসে-১২
160.00 ৳
200.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

দেশটাকে ভালোবেসে-১০

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/34904/image_1920?unique=7842928

160.00 ৳ 160.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

‘দেশটাকে ভালােবেসে-১০' পুস্তকটি ইতঃপূর্বে প্রকাশিত ‘দেশটাকে ভালােবেসে-১' থেকে “দেশটাকে ভালােবেসে-৯'-এর ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) এবং বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনুষ্ঠান ‘দেশটাকে ভালােবেসে'-এর উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে নির্মিত এই অনুষ্ঠানের পরিকল্পনাকারী, গবেষক এবং উপস্থাপক লেখক নিজেই। লেখক প্রতিটি ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন/সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে তথ্য ও উপাত্ত যাচাই করার চেষ্টা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের মূল বৈশিষ্ট্য গণহত্যা ও নির্যাতন। পুস্তকটিতে গণহত্যা, বধ্যভূমি, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের সহযােগীদের নৃশংসতা আর বর্বরতার কথা ছাড়াও মুক্তিযােদ্ধা ও গণমানুষের সাহসিকতার ঘটনা লিপিবিদ্ধ করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের সহযােগীদের দ্বারা যে অমানুষিক নির্যাতন ও নির্মম গণহত্যা চালানাে হয়েছে, তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে হৃদয়বিদারক ইতিহাস। বাংলাদেশের অসংখ্য বধ্যভূমি ও গণকবর হচ্ছে এই নির্মমতার সাক্ষী। অধিকার বঞ্চিত মানুষদেরকে সাহায্যের জন্য তখন কেউ দাঁড়াতে পারে নি। তাঁরা অকাতরে তাদের জীবন দান করেছেন এই মাটির জন্য।

Quazi Sajjad Ali Zahir (Lt. Col.)

কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (বীরপ্রতিক) মুক্তিযোদ্ধা কাজী সাজ্জাদ আলী জহিরের জন্ম কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার চৌসই গ্রামে। জন্ম ১৯৫১ সালের ১১ এপ্রিল। বাবা কাজী আবদুল মুত্তালিব। মা কাজী নূরুন্নাহার বেগম।সাজ্জাদ আলী জহির ১৯৬৯ সালের শেষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাকুল সামরিক অ্যাকাডেমিতে সিনিয়র ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আগস্ট মাসের শেষে তিনি পাকিস্তান থেকে পালিয়ে ভারতে এসে যুদ্ধে যোগ দেন।তিনি সিলেট অঞ্চলে ৪ নম্বর সেক্টরের অধীনে দ্বিতীয় গোলন্দাজ বাহিনীকে সংগঠিত করেন। আগস্ট মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরে কমিশন লাভ করেন সাজ্জাদ আলী জহির। পোস্টিং হয় ৭৮ ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্ট শিয়ালকোটে। কয়েক দিন পর সেখান থেকে পালিয়ে ভারতে যান। মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন সেপ্টম্বর মাসে। এ সময় ভারত সরকার মুক্তিবাহিনীকে কয়েকটি ১০৫ এমএম গান দেয়। তা দিয়ে মুক্তিবাহিনীর জন্য একটি ফিল্ড আর্টিলারি ব্যাটারি গঠন করা হয়। এর নাম দেওয়া হয় রওশন আরা ব্যাটারি। এই ব্যাটারিতে অন্তর্ভুক্ত হন তিনি। এ গ্রুপের সহঅধিনায়ক ছিলেন তিনি। রওশন আরা ব্যাটারিতে ছিল ছয়টি গান। অক্টোবর মাস থেকে এই ব্যাটারি ১০৫ এমএম কামান দিয়ে বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে মুক্তিবাহিনীর জেড ফোর্সকে বিভিন্ন যুদ্ধে আর্টিলারি ফায়ার সাপোর্ট দিয়ে সহায়তা করে। সাজ্জাদ জহিরের পরিচালনায় রওশন আরা ব্যাটারি কয়েকবার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানে গোলাবর্ষণ করে। সঠিক নিশানায় গোলাবর্ষণ করার ক্ষেত্রে তিনি যথেষ্ট কৃতিত্ব ও দক্ষতা প্রদর্শন করেন। এর ফলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।

Title

দেশটাকে ভালোবেসে-১০

Author

Quazi Sajjad Ali Zahir (Lt. Col.)

Publisher

Shudhui Muktijuddho

Number of Pages

112

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Liberation War
  • First Published

    FEB 2016

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    ‘দেশটাকে ভালােবেসে-১০' পুস্তকটি ইতঃপূর্বে প্রকাশিত ‘দেশটাকে ভালােবেসে-১' থেকে “দেশটাকে ভালােবেসে-৯'-এর ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) এবং বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনুষ্ঠান ‘দেশটাকে ভালােবেসে'-এর উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে নির্মিত এই অনুষ্ঠানের পরিকল্পনাকারী, গবেষক এবং উপস্থাপক লেখক নিজেই। লেখক প্রতিটি ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন/সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে তথ্য ও উপাত্ত যাচাই করার চেষ্টা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের মূল বৈশিষ্ট্য গণহত্যা ও নির্যাতন। পুস্তকটিতে গণহত্যা, বধ্যভূমি, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের সহযােগীদের নৃশংসতা আর বর্বরতার কথা ছাড়াও মুক্তিযােদ্ধা ও গণমানুষের সাহসিকতার ঘটনা লিপিবিদ্ধ করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের সহযােগীদের দ্বারা যে অমানুষিক নির্যাতন ও নির্মম গণহত্যা চালানাে হয়েছে, তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে হৃদয়বিদারক ইতিহাস। বাংলাদেশের অসংখ্য বধ্যভূমি ও গণকবর হচ্ছে এই নির্মমতার সাক্ষী। অধিকার বঞ্চিত মানুষদেরকে সাহায্যের জন্য তখন কেউ দাঁড়াতে পারে নি। তাঁরা অকাতরে তাদের জীবন দান করেছেন এই মাটির জন্য।
    No Specifications