Skip to Content
আমার স্মৃতিকথায় আনিসুজ্জামান

Price:

176.00 ৳


দরকারি ফ্যামিলি টিপস্‌
দরকারি ফ্যামিলি টিপস্‌
200.00 ৳
250.00 ৳ (20% OFF)
আল-খোয়ারিজমি
আল-খোয়ারিজমি
120.00 ৳
150.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

আমার স্মৃতিকথায় আনিসুজ্জামান

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/31975/image_1920?unique=12b9e6a

176.00 ৳ 176.0 BDT 220.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান স্যার আর আমাদের মাঝে নেই। করােনাজর্জর এ আপকালে তিনি কি শেষ পর্যন্ত করােনা নামক দানবের হাতে পরাস্ত হয়েই আমাদের নীরবে বিদায় জানালেন! যাত্রা করলেন অনন্তলােকে! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বলাকা’ কবিতার সেই চরণ ‘হেথা নয়, অন্য কোথা, অন্য কোথা, অন্য কোন্ খানে বারবার ভেসে আসছে কানে। স্যারের তিরােধানই যেন এ চরণে বারবার প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। তিনি বেশ কয়েক বছর যাবত অসুস্থ ছিলেন। মাঝে অবশ্য সুস্থ হলেও তা পূর্ণ সুস্থতা ছিল না। স্যার মূলত ফুসফুস ও কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তিও হয়েছিলেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে আজ (১৪ মে, ২০২০) বিকেল পাঁচটার আগে ৮৩ বছর বয়সে প্রস্থান করলেন। তবে এর আগে, সম্ভবত ২০১৬ সালে, অসুস্থ হয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করেছিলেন। সেবার বিভাগের সহকর্মী হােসনে আরা ও মুনিরা সুলতানার সঙ্গে স্যারকে দেখতে গিয়েছিলাম। স্যার অত্যন্ত খুশি হয়েছিলেন, আমরা, তাঁকে দেখতে গিয়েছিলাম বলে। আমার মনে হয়েছিল, স্যার বেশ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বেশ কাহিল দেখাচ্ছিল তাঁকে। যে কেবিনে তিনি ছিলেন, সেটির ধবধবে বিছানায় শােয়া মানুষটি রােগে ভুগে একদমই যেন বদলে গিয়েছিলেন। নাজুক দেহে চুপটি শুয়ে থাকা স্যার নিজেও বােধহয় সেবার বুঝতে পেরেছিলেন, শরীর আর তাকে সমর্থন দিচ্ছে না! আর সে তাে কম ধকল সয়নি এ পর্যন্ত! সেই সময়টাতে দেশে, বিদেশে স্যারের ব্যস্ততা প্রচণ্ড বেড়েছিল। বিশেষ করে, বাংলা সাহিত্যে (গবেষণা) কৃতিত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ২০১৪ সালে ভারত সরকারের প্রদত্ত ‘পদ্মভূষণ’ খেতাব অর্জন তার এ ব্যস্ততার মূল কারণ হয়ে উঠেছিল বলে মনে হয়। বিভাগে স্যারকে আমরা তখন যদিও নিয়মিতই পেয়েছি, তবু কাজের স্বীকৃতি, গ্রহণযােগ্যতা ও বিবিধ আয়ােজন মিলেমিশে তাঁকে ব্যতিব্যস্ত করে তুলেছিল।

তাশরিক-ই-হাবিব

তাশরিক-ই-হাবিব তাশরিক-ই-হাবিব নিঃসন্দেহে প্রথাবিরোধী গল্পকার। প্রথম গল্পগ্রন্থ ভরদুপুরে ও অন্যান্য গল্প-এর মাধ্যমে তিনি মননশীল পাঠকের কাছে ভিন্নভাবে গল্প বলার মতো...

Title

আমার স্মৃতিকথায় আনিসুজ্জামান

Author

তাশরিক-ই-হাবিব

Publisher

Porankotha

Number of Pages

60

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Memoir
  • First Published

    FEB 2020

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান স্যার আর আমাদের মাঝে নেই। করােনাজর্জর এ আপকালে তিনি কি শেষ পর্যন্ত করােনা নামক দানবের হাতে পরাস্ত হয়েই আমাদের নীরবে বিদায় জানালেন! যাত্রা করলেন অনন্তলােকে! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বলাকা’ কবিতার সেই চরণ ‘হেথা নয়, অন্য কোথা, অন্য কোথা, অন্য কোন্ খানে বারবার ভেসে আসছে কানে। স্যারের তিরােধানই যেন এ চরণে বারবার প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। তিনি বেশ কয়েক বছর যাবত অসুস্থ ছিলেন। মাঝে অবশ্য সুস্থ হলেও তা পূর্ণ সুস্থতা ছিল না। স্যার মূলত ফুসফুস ও কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তিও হয়েছিলেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে আজ (১৪ মে, ২০২০) বিকেল পাঁচটার আগে ৮৩ বছর বয়সে প্রস্থান করলেন। তবে এর আগে, সম্ভবত ২০১৬ সালে, অসুস্থ হয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করেছিলেন। সেবার বিভাগের সহকর্মী হােসনে আরা ও মুনিরা সুলতানার সঙ্গে স্যারকে দেখতে গিয়েছিলাম। স্যার অত্যন্ত খুশি হয়েছিলেন, আমরা, তাঁকে দেখতে গিয়েছিলাম বলে। আমার মনে হয়েছিল, স্যার বেশ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বেশ কাহিল দেখাচ্ছিল তাঁকে। যে কেবিনে তিনি ছিলেন, সেটির ধবধবে বিছানায় শােয়া মানুষটি রােগে ভুগে একদমই যেন বদলে গিয়েছিলেন। নাজুক দেহে চুপটি শুয়ে থাকা স্যার নিজেও বােধহয় সেবার বুঝতে পেরেছিলেন, শরীর আর তাকে সমর্থন দিচ্ছে না! আর সে তাে কম ধকল সয়নি এ পর্যন্ত! সেই সময়টাতে দেশে, বিদেশে স্যারের ব্যস্ততা প্রচণ্ড বেড়েছিল। বিশেষ করে, বাংলা সাহিত্যে (গবেষণা) কৃতিত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ২০১৪ সালে ভারত সরকারের প্রদত্ত ‘পদ্মভূষণ’ খেতাব অর্জন তার এ ব্যস্ততার মূল কারণ হয়ে উঠেছিল বলে মনে হয়। বিভাগে স্যারকে আমরা তখন যদিও নিয়মিতই পেয়েছি, তবু কাজের স্বীকৃতি, গ্রহণযােগ্যতা ও বিবিধ আয়ােজন মিলেমিশে তাঁকে ব্যতিব্যস্ত করে তুলেছিল।
    No Specifications