Skip to Content
জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

Price:

320.00 ৳


জাতিরাষ্ট্রের জনক বঙ্গবন্ধু
জাতিরাষ্ট্রের জনক বঙ্গবন্ধু
320.00 ৳
400.00 ৳ (20% OFF)
জাতিসংঘে বাংলাদেশ
জাতিসংঘে বাংলাদেশ
340.00 ৳
425.00 ৳ (20% OFF)

জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/24068/image_1920?unique=479c0a1

320.00 ৳ 320.0 BDT 400.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

আজ থেকে ৪৫ বছর আগে ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন। আর এখন থেকে ২৩ বছর আগে। (১৯৯৬ সালের ২৪ অক্টোবর) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের ৫১তম অধিবেশনে আবারও পিতার মতাে দৃপ্তকণ্ঠে ভাষণ দিয়েছিলেন। আমরা ১৯৭৪ সালে ১৩৬তম দেশ হিসেবে জাতিসংঘের সদস্যপদ পেয়েছিলাম। যদিও এই প্রাপ্তির পথটা মসণ ছিল না। বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল এটি। পাকিস্তান সরকারের প্ররােচনায় নিরাপত্তা পরিষদে চীনের ভেটো প্রয়ােগের কারণে পর পর দু'বার জাতিসংঘের সদস্য হতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশ। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু অসাধারণ দক্ষতায় এই সমস্যা মােকাবেলা করেন। নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য চীন বাংলাদেশকে প্রথমত আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়নি। কিন্তু তা সত্ত্বেও অনানুষ্ঠানিকভাবে সেই দেশের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সরকার সম্প্রীতিমূলক সম্পর্ক স্থাপন করতে পেরেছিলেন, যার জন্য চীনের ‘ভেটো প্রত্যাহার করিয়ে বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করেছিল। বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ওই বছরের (১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে যােগদান করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিজীবনের লুকায়িত কষ্টের কথাও জানা যাবে তার সাধারণ অধিবেশনের সব কটি ভাষণের মাধ্যমে। ৭৩তম অধিবেশনে (২০১৮ সালে) রােহিঙ্গা জীবনের কথা বলতে গিয়ে খুবই স্পষ্ট করে বলেছিলেন, আমার পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর আমাকেও দীর্ঘ ছয় বছর দেশে। ফিরতে দেওয়া হয়নি। আমরা দুই বােন শরণার্থী হিসেবে বিদেশে অবস্থান করতে বাধ্য হয়েছিলাম। তাই আপনজন হারানাে এবং শরণার্থী হিসেবে পরদেশে থাকার কষ্ট আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পারি। তাই একজন মানুষ হিসেবে রােহিঙ্গাদের দুঃখ-দুর্দশাকে অগ্রাহ্য করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুকন্যা ১৯৯৬ থেকে ২০০০ কিংবা ২০০৯ থেকে ২০১৮-রাষ্ট্র পরিচালনাকালীন থাকা অবস্থায় যতবারই জাতিসংঘে কথা বলেছেন, ততবারই জাতিসংঘের সক্রিয় অংশগ্রহণকারী ও দায়িত্ববান সদস্য হিসেবে জাতিসংঘ সনদের প্রতি বাংলাদেশের দৃঢ় অঙ্গীকারের কথা বিশ্ববাসীকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। জানান। দিয়েছেন সার্বজনীন মানবাধিকার, মানবকল্যান, শান্তি, টেকসই ধরিত্রী, মৌলিক অধিকার, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা, স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার ও নারীর ক্ষমতায়নের কথা।

Shuvash Singha Ray

সুভাষ সিংহ রায় লেখক। জন্ম ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারী। বাবা গোপাল সিংহ রায়। মা চঞ্চলা সিনহা। গ্রামের বাড়ি যশোর। শিক্ষাগত যোগ্যতা : এম ফার্ম। শিক্ষা প্রতিষ্টান : সর্বশেষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বিভাগ : ফার্মেসী বিভাগ। আজীবন সদস্য বাংলা একাডেমী , প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য যশোর সাহিত্য পরিষদ , সাবেক সিনেট সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় , কলাম লেখক ( ১৯৮৬ সাল থেকে ) , সহ-সভাপতি , বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল ।প্রকাশিত গ্রন্থ : ডাক্তার কবিরাজ বৈদ্য , প্রলয়ের দূর্গাপুজো , শেখ হাসিনার রাজনীতি , জনতার চোখে আওয়ামী লীগ ইত্যাদি

Title

জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

Author

Shuvash Singha Ray

Publisher

Ananya

Number of Pages

192

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Politics
  • First Published

    SEP 2019

    আজ থেকে ৪৫ বছর আগে ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন। আর এখন থেকে ২৩ বছর আগে। (১৯৯৬ সালের ২৪ অক্টোবর) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের ৫১তম অধিবেশনে আবারও পিতার মতাে দৃপ্তকণ্ঠে ভাষণ দিয়েছিলেন। আমরা ১৯৭৪ সালে ১৩৬তম দেশ হিসেবে জাতিসংঘের সদস্যপদ পেয়েছিলাম। যদিও এই প্রাপ্তির পথটা মসণ ছিল না। বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল এটি। পাকিস্তান সরকারের প্ররােচনায় নিরাপত্তা পরিষদে চীনের ভেটো প্রয়ােগের কারণে পর পর দু'বার জাতিসংঘের সদস্য হতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশ। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু অসাধারণ দক্ষতায় এই সমস্যা মােকাবেলা করেন। নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য চীন বাংলাদেশকে প্রথমত আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়নি। কিন্তু তা সত্ত্বেও অনানুষ্ঠানিকভাবে সেই দেশের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সরকার সম্প্রীতিমূলক সম্পর্ক স্থাপন করতে পেরেছিলেন, যার জন্য চীনের ‘ভেটো প্রত্যাহার করিয়ে বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করেছিল। বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ওই বছরের (১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে যােগদান করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিজীবনের লুকায়িত কষ্টের কথাও জানা যাবে তার সাধারণ অধিবেশনের সব কটি ভাষণের মাধ্যমে। ৭৩তম অধিবেশনে (২০১৮ সালে) রােহিঙ্গা জীবনের কথা বলতে গিয়ে খুবই স্পষ্ট করে বলেছিলেন, আমার পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর আমাকেও দীর্ঘ ছয় বছর দেশে। ফিরতে দেওয়া হয়নি। আমরা দুই বােন শরণার্থী হিসেবে বিদেশে অবস্থান করতে বাধ্য হয়েছিলাম। তাই আপনজন হারানাে এবং শরণার্থী হিসেবে পরদেশে থাকার কষ্ট আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পারি। তাই একজন মানুষ হিসেবে রােহিঙ্গাদের দুঃখ-দুর্দশাকে অগ্রাহ্য করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুকন্যা ১৯৯৬ থেকে ২০০০ কিংবা ২০০৯ থেকে ২০১৮-রাষ্ট্র পরিচালনাকালীন থাকা অবস্থায় যতবারই জাতিসংঘে কথা বলেছেন, ততবারই জাতিসংঘের সক্রিয় অংশগ্রহণকারী ও দায়িত্ববান সদস্য হিসেবে জাতিসংঘ সনদের প্রতি বাংলাদেশের দৃঢ় অঙ্গীকারের কথা বিশ্ববাসীকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। জানান। দিয়েছেন সার্বজনীন মানবাধিকার, মানবকল্যান, শান্তি, টেকসই ধরিত্রী, মৌলিক অধিকার, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা, স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার ও নারীর ক্ষমতায়নের কথা।
    No Specifications