Skip to Content
নিউক্লিয়ার ক্লাবে বাংলাদেশ : উন্নয়ন অভিযাত্রায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র

Price:

250.00 ৳


উইংস অব ফায়ার : এ পি জে আবদুল কালাম (অন্যধারা)
উইংস অব ফায়ার : এ পি জে আবদুল কালাম (অন্যধারা)
250.00 ৳
250.00 ৳
বঙ্গবন্ধু সংকলন
বঙ্গবন্ধু সংকলন
250.00 ৳
250.00 ৳

নিউক্লিয়ার ক্লাবে বাংলাদেশ : উন্নয়ন অভিযাত্রায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/35267/image_1920?unique=4e49fd8

250.00 ৳ 250.0 BDT 250.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

এ পুস্তকের লেখাগুলোতে যে বিষয়টি স্পষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে, তা হলো বাংলাদেশের জাতীয় উন্নয়নে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রয়োজনীয়তা, এর চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা। বর্তমান বিশ্বের জ্বালানি নিরাপত্তায় পারমাণবিক প্রযুক্তির ব্যবহার একটি অনিবার্য বাস্তবতা । শান্তিপূর্ণ কাজে পরমাণু শক্তির ব্যবহার খুব বেশি দিনের ঘটনা নয় আমাদের দেশে। আর পারমাণবিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একেবারেই নবাগত। নবীন অভিজ্ঞতা, প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবলের অপ্রতুলতা, আর্থিক সীমাবদ্ধতা- এ সকল প্রতিবন্ধকতার প্রেক্ষাপটে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের মতো উচ্চপ্রযুক্তিঘন, বহুশাস্ত্রীয় ও প্রাথমিকভাবে ব্যয়বহুল উদ্যোগ গ্রহণের জন্য যে সাহস আর উদ্যমের প্রয়োজন তা আমাদের আছে। রাশান ফেডারেশনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় আমরা শুরু করেছি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ, যা শেষ হবে ২০২৩-২৪ সালে। নির্মাণ কাজ যেমন এগোচ্ছে দ্রুতগতিতে, কেন্দ্র পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জনবলের প্রশিক্ষণও চলছে সমান তালে রাশান ফেডারেশনে। বিদ্যুৎ আমাদের জাতীয় উন্নয়নের প্রাণশক্তি। প্রচলিত জ্বালানি ব্যবহার করে ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন অসম্ভব হয়ে উঠছে ক্রমে। সে কারণে নির্ভরযোগ্য, নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব ও সাশ্রয়ী প্রযুক্তি হিসেবে পারমাণবিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুযোগ আমাদের সামনে অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। তবে নতুন বিষয় হিসেবে এ প্রযুক্তি সম্পর্কে এক ধরনের অজানা শঙ্কা আছে মানুষের মাঝে । জানার সীমাবদ্ধতার কারণে এবং প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাবে সংশয়ও আছে। এ শঙ্কা, এ সংশয় দূর করার উদ্দেশ্যেই এ পুস্তক রচনার প্রয়াস।

Title

নিউক্লিয়ার ক্লাবে বাংলাদেশ : উন্নয়ন অভিযাত্রায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র

Publisher

Anyaprokash

Number of Pages

78

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Research
  • Statistics
  • Bangladesh
  • Nuclear Physics
  • First Published

    FEB 2019

    এ পুস্তকের লেখাগুলোতে যে বিষয়টি স্পষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে, তা হলো বাংলাদেশের জাতীয় উন্নয়নে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রয়োজনীয়তা, এর চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা। বর্তমান বিশ্বের জ্বালানি নিরাপত্তায় পারমাণবিক প্রযুক্তির ব্যবহার একটি অনিবার্য বাস্তবতা । শান্তিপূর্ণ কাজে পরমাণু শক্তির ব্যবহার খুব বেশি দিনের ঘটনা নয় আমাদের দেশে। আর পারমাণবিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একেবারেই নবাগত। নবীন অভিজ্ঞতা, প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবলের অপ্রতুলতা, আর্থিক সীমাবদ্ধতা- এ সকল প্রতিবন্ধকতার প্রেক্ষাপটে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের মতো উচ্চপ্রযুক্তিঘন, বহুশাস্ত্রীয় ও প্রাথমিকভাবে ব্যয়বহুল উদ্যোগ গ্রহণের জন্য যে সাহস আর উদ্যমের প্রয়োজন তা আমাদের আছে। রাশান ফেডারেশনের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় আমরা শুরু করেছি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ, যা শেষ হবে ২০২৩-২৪ সালে। নির্মাণ কাজ যেমন এগোচ্ছে দ্রুতগতিতে, কেন্দ্র পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জনবলের প্রশিক্ষণও চলছে সমান তালে রাশান ফেডারেশনে। বিদ্যুৎ আমাদের জাতীয় উন্নয়নের প্রাণশক্তি। প্রচলিত জ্বালানি ব্যবহার করে ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন অসম্ভব হয়ে উঠছে ক্রমে। সে কারণে নির্ভরযোগ্য, নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব ও সাশ্রয়ী প্রযুক্তি হিসেবে পারমাণবিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুযোগ আমাদের সামনে অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। তবে নতুন বিষয় হিসেবে এ প্রযুক্তি সম্পর্কে এক ধরনের অজানা শঙ্কা আছে মানুষের মাঝে । জানার সীমাবদ্ধতার কারণে এবং প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাবে সংশয়ও আছে। এ শঙ্কা, এ সংশয় দূর করার উদ্দেশ্যেই এ পুস্তক রচনার প্রয়াস।
    No Specifications