Skip to Content
তোমার নামে সন্ধ্যা নামে

Price:

520.00 ৳


তোমার জন্য ভালোবাসা
তোমার জন্য ভালোবাসা
480.00 ৳
600.00 ৳ (20% OFF)
তোমার নেতা আমার নেতা : খন্ড ১
তোমার নেতা আমার নেতা : খন্ড ১
560.00 ৳
700.00 ৳ (20% OFF)

তোমার নামে সন্ধ্যা নামে

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/13391/image_1920?unique=04faf5c

520.00 ৳ 520.0 BDT 650.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

রােদ উঠতেই ঘন কুয়াশা মিহি আস্তরণ হয়ে চোখের সামনে সম্মােহন ছড়াতে লাগল দিগন্তবিস্তৃত হলুদ সর্ষেখেত। তার ওপর সারি সারি বক উড়ে যাচ্ছে। দূরে। নদী আর সজল নিঃশব্দ অথচ বাস্ময়। পরস্পরের সঙ্গে শব্দের প্রাচুর্যে কোনাে কথা না বললেও অনুভূতির প্রগাঢ়তায় যেন অবিরাম কথা বলে যেতে লাগল নদীর মনে হচ্ছিল, এই সময়টা না ফুরাক। হয়ে থাক অন্তহীন অনুভবের অন্দরমহল বিকেল হঠাৎ হিমেল হাওয়া দিতে থাকল জড়সড়াে নদীকে সজল বলল, 'আমি যদি কিছু দিতে চাই, নেবেন ? নদীর গভীর চোখে তখন ভেসে উঠেছে অসীম আকাশ সে সেই আকাশে ঝলমলে রােদ মেখে বলল, “উহু।' ‘কেন ? যদি তাতে ঋণ শােধ হয়ে যায় ? সব ঋণ কি শােধ হয় ? নয় তাে কী ? কিছু ঋণ কেবল বাড়তেই থাকে। শােধ করতে গেলে। আরও বাড়ে। কথাটা কী যে ভালো লাগল নদীর! সে অস্ফুটে বলল, কী ? কবিতা।' 'কই, দেখি ? নদী হাত বাড়াল। সজল তার হাতে একটা চাদর তুলে দিয়ে বলল, “অনেক ঠান্ডা, তাই না ? নদী জবাব না দিয়ে চাদরটা খুলল । তারপর তাকিয়ে রইল অপলক। চাদরটার এক রঙা শরীরে নিজ হাতে কারুকাজ করেছে সজল। সেই কারুকাজের ভেতর। লেখা‘আমায় দিয়ে একটুখানি ছুঁয়ে, আমায় দিয়ে একটুখানি মন, এই জনমের জন্ম মৃত্যু জানে, তুমি মানেই আমার সমপর্ণ!

Sadat Hossain

সাদাত হোসাইন স্নাতকোত্তর, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। সাদাত হোসাইন নিজেকে বলেন গল্পের মানুষ। তাঁর কাছে চারপাশের জীবন ও জগত, মন ও মানুষ সকলই গল্প। তিনি মনে করেন, সিনেমা থেকে পেইন্টিং, আলোকচিত্র থেকে ভাস্কর্য, গান থেকে কবিতা- উপন্যাস-নাটক, সৃজনশীল এই প্রতিটি মাধ্যমই মূলত গল্প বলে। গল্প বলার সেই আগ্রহ থেকেই একের পর এক লিখেছেন- আরশিনগর, অন্দরমহল, মানবজনম, নিঃসঙ্গ নক্ষত্র, নির্বাসন, ছদ্মবেশ, মেঘেদের দিন ও অর্ধবৃত্তের মতো তুমুল জনপ্রিয় উপন্যাস। ‘কাজল চোখের মেয়ে’, তোমাকে দেখার অসুখ'সহ দারুণ সব পাঠকপ্রিয় কবিতার বই। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বোধ, দ্য শুজ, প্রযত্নের পাশাপাশি' নির্মাণ করেছেন 'গহীনের গান' এর মতো ব্যতিক্রমধর্মী পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রও। জিতেছেন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকার পুরস্কার, এসবিএসপি-আরপি ফাউন্ডেশন সাহিত্য পুরস্কার, পশ্চমিবঙ্গের চোখ সাহত্যি পুরস্কার, শুভজন সাহিত্য সম্মাননা ও এক্সিম ব্যাংক- অন্যদিন হুমায়ূন আহমদে সাহিত্য পুরস্কার ২০১৯। তাঁর জন্ম ১৯৮৪ সালের ২১ মে, মাদারীপুর জেলার, কালকিনি থানার কয়ারিয়া গ্রামে।

Title

তোমার নামে সন্ধ্যা নামে

Author

Sadat Hossain

Publisher

Anyaprokash

Number of Pages

222

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    FEB 2025

    রােদ উঠতেই ঘন কুয়াশা মিহি আস্তরণ হয়ে চোখের সামনে সম্মােহন ছড়াতে লাগল দিগন্তবিস্তৃত হলুদ সর্ষেখেত। তার ওপর সারি সারি বক উড়ে যাচ্ছে। দূরে। নদী আর সজল নিঃশব্দ অথচ বাস্ময়। পরস্পরের সঙ্গে শব্দের প্রাচুর্যে কোনাে কথা না বললেও অনুভূতির প্রগাঢ়তায় যেন অবিরাম কথা বলে যেতে লাগল নদীর মনে হচ্ছিল, এই সময়টা না ফুরাক। হয়ে থাক অন্তহীন অনুভবের অন্দরমহল বিকেল হঠাৎ হিমেল হাওয়া দিতে থাকল জড়সড়াে নদীকে সজল বলল, 'আমি যদি কিছু দিতে চাই, নেবেন ? নদীর গভীর চোখে তখন ভেসে উঠেছে অসীম আকাশ সে সেই আকাশে ঝলমলে রােদ মেখে বলল, “উহু।' ‘কেন ? যদি তাতে ঋণ শােধ হয়ে যায় ? সব ঋণ কি শােধ হয় ? নয় তাে কী ? কিছু ঋণ কেবল বাড়তেই থাকে। শােধ করতে গেলে। আরও বাড়ে। কথাটা কী যে ভালো লাগল নদীর! সে অস্ফুটে বলল, কী ? কবিতা।' 'কই, দেখি ? নদী হাত বাড়াল। সজল তার হাতে একটা চাদর তুলে দিয়ে বলল, “অনেক ঠান্ডা, তাই না ? নদী জবাব না দিয়ে চাদরটা খুলল । তারপর তাকিয়ে রইল অপলক। চাদরটার এক রঙা শরীরে নিজ হাতে কারুকাজ করেছে সজল। সেই কারুকাজের ভেতর। লেখা‘আমায় দিয়ে একটুখানি ছুঁয়ে, আমায় দিয়ে একটুখানি মন, এই জনমের জন্ম মৃত্যু জানে, তুমি মানেই আমার সমপর্ণ!
    No Specifications