Skip to Content
রক্তনেশা

Price:

160.00 ৳


রক্তধারায় বঙ্গবন্ধু
রক্তধারায় বঙ্গবন্ধু
160.00 ৳
200.00 ৳ (20% OFF)
রক্তফুলের বরণডালা
রক্তফুলের বরণডালা
128.00 ৳
160.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

রক্তনেশা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/38306/image_1920?unique=0c89e89

160.00 ৳ 160.0 BDT 200.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

নীলপুর গ্রাম। সদ্য মেডিক্যাল কলেজ থেকে পাশ করে লুবনা এখানে একটি ক্লিনিকে ডাক্তার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই বুঝতে পারে ক্লিনিকে এক অশরীরীয় আত্ম রয়েছে। আত্মাটা দিদু ওঝার। জেগে উঠেছে একশাে বছর পর। সাপরূপে ঘুরে বেড়ায়। গ্রামের আনাচেকানাচে। মানুষের রক্তপান করা ঐ ওঝার নেশা। একে একে মারা যেতে থাকে একজনের পর। একজন গ্রামবাসী। লুবনা নিজেও বুঝতে পারে না কখন। তার প্রতি নজর দিয়েছে দিদু ওঝা। শুধু তাই না, তাকে পাওয়ার জন্য তার পছন্দের মানুষ আকিবকেও দংশন করে। সাপরূপী দিদু ওঝা। তারপর বন্দি করে লুবনাকে, ভূগর্ভস্থ গােপন এক কক্ষে। সেখান থেকে পালানাের আপ্রাণ চেষ্টা করে লুবনা। কিন্তু পেরে ওঠে না অশরীরীয় ক্ষমতার অধিকারী দিদু ওঝার সাথে। দিদু ওঝা ধীরে ধীরে তার রক্তপান শুরু করে। দিনের পর দিন অত্যাচার আর নির্যাতনে লুবনা তখন মৃতপ্রায়। ঐ নরকযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে লুবনা প্রার্থনা করতে থাকে তার যেন দ্রুত মৃত্যু। হয়। কিন্তু দিদু ওঝা যে তাকে মরতে দেবে না। কারণ। লুবনার রক্ত তার জন্য বড়াে তৃপ্তির, বড়াে আনন্দের। এই রক্তের জন্য সে অপেক্ষা করে ছিল শত বছর! শেষ পর্যন্ত কি মুক্তি পেয়েছিল লুবনা? নাকি তার মৃত্যু হয়েছিল গােপন এক রহস্যময় কক্ষে যে কক্ষের কথা কেউ জানে না?

Mostaque Ahmad

মোশতাক আহমেদ জন্ম ১৯৭৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর, ফরিদপুর জেলায়। পেশায় একজন অতিরিক্ত ডিআইজি হওয়া সত্ত্বেও লেখালেখির প্রতি তাঁর আগ্রহ প্রচুর। এ পর্যন্ত সায়েন্স ফিকশন নিয়েই সবচেয়ে বেশি লিখেছেন। বাংলা সায়েন্স ফিকশন জগতে তার পোক্ত একটি অবস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও মোশতাক আহমেদ এর বই সমূহ ভৌতিক, প্যারাসাইকোলজি, মুক্তিযুদ্ধ, কিশোর ক্ল্যাসিক, ভ্রমণ ইত্যাদি জঁনরাতে বিভক্ত। যেকোনো একটি বিষয়ে সীমাবদ্ধ না থেকে তিনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখতেই পছন্দ করেন। মোশতাক আহমেদ এর বই সমগ্র সংখ্যায় পঞ্চাশ পেরিয়েছে। তাঁর প্রথম প্রকাশিত বই ছিল ‘জকি’। এটি একটি জীবনধর্মী উপন্যাস। ২০০৫ সালে এটি প্রকাশিত হয়। মোশতাক আহমেদ পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রথমে ফার্মেসি বিভাগে, পরে আইবিএতে। পরবর্তী সময়ে ইংল্যান্ডের লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অপরাধবিজ্ঞান থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। পড়াশোনার খাতিরেই হোক বা কর্মজীবনের তাগিদেই হোক, ব্যক্তিগত জীবনে তিনি অনেক ভ্রমণ করেছেন। সেসব ভ্রমণকাহিনীর আশ্রয়ে তাই ক্রমেই সমৃদ্ধ হয়েছে তাঁর লেখা ভ্রমণকাহিনীগুলোও। তাঁর সৃজনশীল কর্মকাণ্ড শুধু লেখালেখিতেই গণ্ডিবদ্ধ নয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাজারবাগের পুলিশ ও পাকিস্তানী হানাদারবাহিনীর মধ্যে একটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সে ঘটনার ওপর ভিত্তি করে মোশতাক আহমেদ ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রতিরোধ’ নামে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন। এটি ২০১৩ সালের মার্চ মাসে মুক্তি পায়। তাঁর পুরস্কারের ঝুলিতে এ পর্যন্ত রয়েছে ২০১৩ সালের কালি ও কলম সাহিত্য পুরস্কার, ২০১৪ সালের ছোটদের মেলা সাহিত্য পুরস্কার, ২০১৪ সালের কৃষ্ণকলি সাহিত্য পুরস্কার, ২০১৫ সালের সিটি আনন্দ আলো পুরস্কার এবং সর্বশেষ সংযুক্তি হিসেবে সায়েন্স ফিকশন বিষয়ে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০১৭।

Title

রক্তনেশা

Author

Mostaque Ahmad

Publisher

Anindya Prokash

Number of Pages

96

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Horror
  • First Published

    FEB 2019

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    নীলপুর গ্রাম। সদ্য মেডিক্যাল কলেজ থেকে পাশ করে লুবনা এখানে একটি ক্লিনিকে ডাক্তার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই বুঝতে পারে ক্লিনিকে এক অশরীরীয় আত্ম রয়েছে। আত্মাটা দিদু ওঝার। জেগে উঠেছে একশাে বছর পর। সাপরূপে ঘুরে বেড়ায়। গ্রামের আনাচেকানাচে। মানুষের রক্তপান করা ঐ ওঝার নেশা। একে একে মারা যেতে থাকে একজনের পর। একজন গ্রামবাসী। লুবনা নিজেও বুঝতে পারে না কখন। তার প্রতি নজর দিয়েছে দিদু ওঝা। শুধু তাই না, তাকে পাওয়ার জন্য তার পছন্দের মানুষ আকিবকেও দংশন করে। সাপরূপী দিদু ওঝা। তারপর বন্দি করে লুবনাকে, ভূগর্ভস্থ গােপন এক কক্ষে। সেখান থেকে পালানাের আপ্রাণ চেষ্টা করে লুবনা। কিন্তু পেরে ওঠে না অশরীরীয় ক্ষমতার অধিকারী দিদু ওঝার সাথে। দিদু ওঝা ধীরে ধীরে তার রক্তপান শুরু করে। দিনের পর দিন অত্যাচার আর নির্যাতনে লুবনা তখন মৃতপ্রায়। ঐ নরকযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে লুবনা প্রার্থনা করতে থাকে তার যেন দ্রুত মৃত্যু। হয়। কিন্তু দিদু ওঝা যে তাকে মরতে দেবে না। কারণ। লুবনার রক্ত তার জন্য বড়াে তৃপ্তির, বড়াে আনন্দের। এই রক্তের জন্য সে অপেক্ষা করে ছিল শত বছর! শেষ পর্যন্ত কি মুক্তি পেয়েছিল লুবনা? নাকি তার মৃত্যু হয়েছিল গােপন এক রহস্যময় কক্ষে যে কক্ষের কথা কেউ জানে না?
    No Specifications