Skip to Content
চা অর্থনীতি

Price:

600.00 ৳


চা : শিল্প ও সাহিত্য
চা : শিল্প ও সাহিত্য
440.00 ৳
550.00 ৳ (20% OFF)
চা-বাগানের ওয়ার্ড-গার্ল : পাঁচ পর্বে পাঁচ নারী
চা-বাগানের ওয়ার্ড-গার্ল : পাঁচ পর্বে পাঁচ নারী
450.00 ৳
500.00 ৳ (10% OFF)
20% OFF

চা অর্থনীতি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/12958/image_1920?unique=fa64fa7

600.00 ৳ 600.0 BDT 750.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

চা একটি অর্থকরী ফসল। বিশ্বজুড়ে রয়েছে চায়ের বিশাল বাজার। আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা। একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চায়ের অবদান ছিল ৪%। সে হিসাবটা এখন আর নেই, ভোগ বেড়েছে জ্যামিতিক হারে। উৎপাদন সেই হারে বাড়ে নি। তারপরও বাংলাদেশে ২০২৪ সালে চায়ের বাজার ছিল প্রায় ২.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। ২০৩০ সালে হয়তো দাঁড়াবে * ৩.২৬ বিলিয়ন ডলারে। বৈশ্বিক চায়ের বাজার ছিল প্রায় ২৫.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। ধারণা করা হয়, ২০৩০ সালে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৩৮.১ বিলিয়ন ডলারে। এসব তথ্য শুধু চা বেচা কেনার। চা উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, চা প্রস্তুতকরণ ও পরিবেশনের জন্য যে আর্থিক ব্যয় নির্বাহ, তার হিসাব কোনোভাবেই ছোট করে দেখার মতো নয় । চা উপকরণের বিশ্ববাজার মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো। চা উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত শিল্প-কারখানার যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য বিশ্বব্যাপী বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন হয়। চা পরিবেশন এবং পানের জন্য যেসব চা পাত্র বা টিসেটের প্রয়োজন হয় বিশ্বব্যাপী এই শিল্পের বাজারও বিশাল। চা কেনাবেচা এবং ভোগের বিষয়গুলো ছাড়া চায়ের বাজার নিয়ে এ দুটি শিল্প সম্পর্কে কোনো আলোচনাই হয় নি । অথচ দুটি শিল্পকে ঘিরে, বিশ্ব অর্থনীতি যেমন সমৃদ্ধ হয়েছে তেমনি কোটি কোটি মানুষের জীবিকার সংস্থানও হচ্ছে। এ সকল বিষয়গুলো কখনোই আলোচনার মধ্যে আসে নি, যা এই বইতে তুলে আনা হয়েছে।

Abul Kashem

আবুল কাসেম ১ জুলাই ১৯৫৫ কুমিল্লা জেলার সদর উপজেলার ঝাঁকুনি-পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্স এবং মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন শেষে সরকারি কলেজে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করলেও পরবর্তীতে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে প্রবেশ করেন। বর্তমানে তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব। ছাত্র অবস্থা থেকেই তিনি লেখালেখির সঙ্গে জড়িত। তখন থেকে দেশ-বিদেশের পত্র-পত্রিকায় তাঁর প্রবন্ধ, গবেষণাপ্রবন্ধ, ছোটগল্প, সমালোচনামূলক প্রবন্ধ প্রভৃতি প্রকাশিত হয়ে আসছে। কথাসাহিত্যে তার বিচরণ বেশি। সেখানে তিনি অতীত ইতিহাসের অমীয় উপাদানের সন্ধান করেছেন, সমৃদ্ধ করেছেন ইতিহাস আশ্রয়ী বাংলা সাহিত্যকে। ক্যাপ্টেন কক্স, অজেয় এবং সরহপা সে ধরনের উপন্যাস। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক কিছু বই রয়েছে তাঁর। মুক্তিযুদ্ধে কুমিল্লা, মুক্তিযুদ্ধে জয়পুরহাটে ছাড়াও রয়েছে মুক্তির মন্দির সোপানতলের মতো হৃদয়স্পর্শীর মুক্তিযুদ্ধের গল্পের বই। ইতিহাস বইগুলো আঞ্চলিক ও জাতীয় ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে আছে। তাঁর গবেষণাপ্রবন্ধে সমকালীন বিশ্বসাহিত্যের একটি বিশেষ ধারার গভীরতর চিন্তাধর্মী বিষয়গুলো যেমনÑ অস্তিত্ববাদ, পরাবাস্তববাদ, চেতনাপ্রবাহরীতি, অ্যাবসার্ডিটি প্রাধান্য পেয়েছে। চা শিল্পের ইতিহাস, বিজ্ঞান, অর্থনীতি ও সাহিত্য নিয়ে কাজ করেছেন তিনি। বাংলা ভাষায় তা শুধু ব্যতিক্রমই নয়, অনন্য সাধারণও। তাঁর চা শিল্পের ইতিহাস কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২০। কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বিশ্ববিদ্যালয় স্বর্ণপদকসহ নানা পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন।

Title

চা অর্থনীতি

Author

Abul Kashem

Publisher

Anyaprokash

Number of Pages

236

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Economics
  • First Published

    FEB 2025

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    চা একটি অর্থকরী ফসল। বিশ্বজুড়ে রয়েছে চায়ের বিশাল বাজার। আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা। একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চায়ের অবদান ছিল ৪%। সে হিসাবটা এখন আর নেই, ভোগ বেড়েছে জ্যামিতিক হারে। উৎপাদন সেই হারে বাড়ে নি। তারপরও বাংলাদেশে ২০২৪ সালে চায়ের বাজার ছিল প্রায় ২.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। ২০৩০ সালে হয়তো দাঁড়াবে * ৩.২৬ বিলিয়ন ডলারে। বৈশ্বিক চায়ের বাজার ছিল প্রায় ২৫.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। ধারণা করা হয়, ২০৩০ সালে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৩৮.১ বিলিয়ন ডলারে। এসব তথ্য শুধু চা বেচা কেনার। চা উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, চা প্রস্তুতকরণ ও পরিবেশনের জন্য যে আর্থিক ব্যয় নির্বাহ, তার হিসাব কোনোভাবেই ছোট করে দেখার মতো নয় । চা উপকরণের বিশ্ববাজার মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো। চা উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত শিল্প-কারখানার যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য বিশ্বব্যাপী বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন হয়। চা পরিবেশন এবং পানের জন্য যেসব চা পাত্র বা টিসেটের প্রয়োজন হয় বিশ্বব্যাপী এই শিল্পের বাজারও বিশাল। চা কেনাবেচা এবং ভোগের বিষয়গুলো ছাড়া চায়ের বাজার নিয়ে এ দুটি শিল্প সম্পর্কে কোনো আলোচনাই হয় নি । অথচ দুটি শিল্পকে ঘিরে, বিশ্ব অর্থনীতি যেমন সমৃদ্ধ হয়েছে তেমনি কোটি কোটি মানুষের জীবিকার সংস্থানও হচ্ছে। এ সকল বিষয়গুলো কখনোই আলোচনার মধ্যে আসে নি, যা এই বইতে তুলে আনা হয়েছে।
    No Specifications