Skip to Content
বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ

Price:

480.00 ৳


বিশ্ব পুঁজিবাদ ও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বিশ্ব পুঁজিবাদ ও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অর্থনীতি
360.00 ৳
450.00 ৳ (20% OFF)
বিশ্ব বানিজ্য বিচিত্রা
বিশ্ব বানিজ্য বিচিত্রা
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/14867/image_1920?unique=9366d88

480.00 ৳ 480.0 BDT 600.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

১৯৭১ সাল। বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ । রমনার রেসকোর্স ময়দান, বর্তমানে যার নাম সােহরাওয়ার্দী উদ্যান; সেখানেই অনুষ্ঠিত হয় একটি ঐতিহাসিক জনসভা। জনসভায় মধ্যমণি, প্রধান বক্তা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান । সেদিনের ওই রেসকোর্স ময়দান হয়ে উঠেছিল জনসমুদ্র। লাখ লাখ কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল স্বাধীনতা ঘােষণার দাবি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চলছিল লাখাে জনতার মাতম। লাখাে বাঙালির স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে রেসকোর্স ময়দানের জনসমুদ্র। চারদিকে ধ্বনিত হচ্ছিল—‘জয় বাংলা’, ‘আপস না সংগ্রাম—সংগ্রাম, সংগ্রাম। আমার দেশ তােমার দেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ’ । পরিষদ না রাজপথ’‘রাজপথ, রাজপথ’ । বীর বাঙালি অস্ত্র ধরাে, বাংলাদেশ স্বাধীন করাে। ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তােলাে, বাংলাদেশ স্বাধীন করাে”—বাঙালি জাতি দীর্ঘ পরাধীনতার অবসান চেয়েছিল সেদিন। বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র নির্দেশিত ছিল। তিনি ৭ মার্চ বিকাল ৩টা ২০ মিনিটে ভাষণ শুরু করেন এবং একটানা ১৮ মিনিট ভাষণ দেন। ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন, প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের। নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তােলে এবং তােমাদের যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে প্রস্তুত থাকো। মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরাে দেব, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে বলা যায় বাঙালির শ্রেষ্ঠতম কবিতা। বলা যায় বাঙালির অভূতপূর্ব জাগরণের বিশুদ্ধ সংগীত।

Sheikh Hasina

শেখ হাসিনা জন্ম: ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও রাজনীতিবিদ, যিনি ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল এবং পরবর্তীতে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা। বিশ বছরেরও বেশিসময় সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করার পর, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালনকারী প্রধানমন্ত্রী। ২০২৪ সালের ছাত্র আন্দোলন এবং অসহযোগ আন্দোলনের ফলে ঘটিত ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর পলায়ন এর মধ্যদিয়ে তার দীর্ঘ ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী ও কর্তৃত্ববাদী শাসনকালের অবসান ঘটে। ১৯৮১ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটলে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেত্রী হাসিনা ১৯৯১ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়ার কাছে পরাজিত হন, যার সাথে তিনি এরশাদের বিরুদ্ধে অন্দোলনে সহযোগিতা করেছিলেন। এরপর বিরোধীদলীয় নেত্রী হিসেবে হাসিনা, খালেদা জিয়ার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) নির্বাচনী অসততার জন্য অভিযুক্ত করেন এবং সংসদ বর্জন করেন, যার ফলে দেশে সহিংস বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। খালেদা জিয়া একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে পদত্যাগ করেন, তারপরে ১৯৯৬ সালের জুনের নির্বাচনের মাধ্যমে হাসিনা প্রথমবারের মত দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এরপর বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য হ্রাস পেতে শুরু করলেও, হাসিনার প্রথম মেয়াদে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়, যা ২০০১ সালের জুলাইয়ের নির্বাচনে খালেদার কাছে তার নির্বাচনী পরাজয়ের মাধ্যমে শেষ হয়েছিল। স্বাধীন দেশ হওয়ার পর এটিই ছিল বাংলাদেশের কোনো প্রধানমন্ত্রীর প্রথম পূর্ণ পাঁচ বছরের মেয়াদ।

Title

বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ

Author

Sheikh Hasina

Publisher

Rabeya Books

Number of Pages

352

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Sayings
  • First Published

    AUG 2022

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    ১৯৭১ সাল। বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ । রমনার রেসকোর্স ময়দান, বর্তমানে যার নাম সােহরাওয়ার্দী উদ্যান; সেখানেই অনুষ্ঠিত হয় একটি ঐতিহাসিক জনসভা। জনসভায় মধ্যমণি, প্রধান বক্তা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান । সেদিনের ওই রেসকোর্স ময়দান হয়ে উঠেছিল জনসমুদ্র। লাখ লাখ কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল স্বাধীনতা ঘােষণার দাবি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চলছিল লাখাে জনতার মাতম। লাখাে বাঙালির স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে রেসকোর্স ময়দানের জনসমুদ্র। চারদিকে ধ্বনিত হচ্ছিল—‘জয় বাংলা’, ‘আপস না সংগ্রাম—সংগ্রাম, সংগ্রাম। আমার দেশ তােমার দেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ’ । পরিষদ না রাজপথ’‘রাজপথ, রাজপথ’ । বীর বাঙালি অস্ত্র ধরাে, বাংলাদেশ স্বাধীন করাে। ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তােলাে, বাংলাদেশ স্বাধীন করাে”—বাঙালি জাতি দীর্ঘ পরাধীনতার অবসান চেয়েছিল সেদিন। বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র নির্দেশিত ছিল। তিনি ৭ মার্চ বিকাল ৩টা ২০ মিনিটে ভাষণ শুরু করেন এবং একটানা ১৮ মিনিট ভাষণ দেন। ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন, প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের। নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তােলে এবং তােমাদের যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে প্রস্তুত থাকো। মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরাে দেব, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে বলা যায় বাঙালির শ্রেষ্ঠতম কবিতা। বলা যায় বাঙালির অভূতপূর্ব জাগরণের বিশুদ্ধ সংগীত।
    No Specifications