Skip to Content
রক্তাক্ত পিলখানা : অপ্রকাশিত কথা অপ্রকাশিত ছবি

Price:

440.00 ৳


রক্তাক্ত দিনগুলো ১৯৭৫-৮১ : অভ্যুত্থান-পাল্টাঅভ্যুত্থান প্রত্যক্ষদর্শীর অভিজ্ঞতা
রক্তাক্ত দিনগুলো ১৯৭৫-৮১ : অভ্যুত্থান-পাল্টাঅভ্যুত্থান প্রত্যক্ষদর্শীর অভিজ্ঞতা
416.00 ৳
520.00 ৳ (20% OFF)
রক্তাক্ত ভূখন্ড (আসলাম রাহি)
রক্তাক্ত ভূখন্ড (আসলাম রাহি)
560.00 ৳
700.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

রক্তাক্ত পিলখানা : অপ্রকাশিত কথা অপ্রকাশিত ছবি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/15515/image_1920?unique=fda9e57

440.00 ৳ 440.0 BDT 550.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের নামে পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে ঘটেছিল এক নারকীয় হত্যাকাণ্ড। এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে যতােগুলাে তদন্ত হয়েছে, মতামত এসেছে এর সবগুলােতেই মােটা দাগে যা বলা হয়েছে তার সংক্ষিপ্তরূপ হচ্ছে, যে কারণে এ বিদ্রোহ হয়েছে, তা ছিল অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন। সেনাবাহিনীর মনােবল নষ্ট করা, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা এবং দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেওয়াই ছিল এ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম প্রধান কারণ। বিডিআর বিদ্রোহের পর দেশের কোটি কোটি মানুষ কষ্ট পেয়েছেন। সেই কষ্টের মধ্যেও অনেকে আবার কপাল কুচকে অপ্রাসঙ্গিক অনেক কথা বলেছেন। বুঝে হােক, না বুঝে হােক, ধারণা থাকুক আর নাই থাকুক সেনাবাহিনী সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। বিডিআর বিদ্রোহের পর আড়াইশ’ বছরের পুরনাে বাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙ্গে গিয়েছিল। বিডিআর হারিয়েছিল এ বাহিনীর গৌরব, ঐতিহ্যসহ সবকিছু। সেনাবাহিনী হারিয়েছিল নিবেদিত প্রাণ, নির্ভিক ৫৭ কর্মকর্তা। জাতি হিসেবে আমরা কি হারিয়েছি সেই কথা কি আমরা কখনাে ভেবিছি??? দরবার হলে সেদিন আসলে কি ঘটেছিল? এখন পর্যন্ত তথ্য ও দলিল বলতে আছে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার সাক্ষাতকার, ২৫ ফেব্রুয়ারি কয়েকটি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত রিপাের্টে কয়েকজন জওয়ানের সাক্ষাতকার, সরকারি গঠিত তদন্ত কমিটির রিপের্টসহ সেনা বাহিনী আর বিডিআরের নিজস্ব তদন্ত সিলেটে | এসেছে সেটাই। ওখানে কোনাে গণমাধ্যম কর্মীরা ছিলেন না। ফলে ভিডিও ফুটেজ পাওয়া যায়নি। অকাট্য প্রমাণ হিসেবে কিছু হির চিত্র পাওয়া গেছে যা শতভাগ সত্য। আর পাওয়া গেছে সিসি টিভি ক্যামেরার কিছু ফুটেজ। যেখানে একজন কর্মকর্ত কে – তুই রার ফুটেজ আছে। সেদিন আসলে কি হতে হল তার শতভাগ বর্ণনা পাওয়া সম্ভব না সেনা কর্মকর্তন সতকার শুনে কেউ কেউ বিশ্বাস কত্র হন, আবার কেউ বলেছেন অতিরঞ্জিত। বছর যতাে হৰে বিতৰ হট নিয়ে আসবে আরাে নানান তথ্য। দরবার হলে যে ওল্পে দলি, তা শুকিয়ে গেলেও এই বিডিআর বিদ্রোহ বাংলাদেশের ই ই কে বার বার নাড়া দেবে।

মোস্তফা মল্লিক

মোস্তফা মল্লিক মােস্তফা মল্লিক। বর্তমানে কাজ করছেন চ্যানেল আইতে, সিনিয়র স্টাফ করেসপন্ডেন্ট হিসেবে। এক সময় মূল দায়িত্ব প্রশাসনের কেন্দ্র বিন্দু সচিবালয় হলেও এখন কোনাে দায়িত্ব নেই। কাজ করছেন সব সেক্টরেই। কখনাে চলতি ঘটনা প্রবাহ, কখনাে বুড়িগঙ্গা নদী, কখনাে বরগুনা বা ভােলার চর আবার কখনাে বা কৃষি । আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ রাজনৈতিক দল, দুর্নীতি দমন কমিশন, হাইকোর্ট, নিম্ন আদালত একসময় ছিল কাজের মূল ক্ষেত্র। আর এখন সবকিছুর সঙ্গে বিশেষ ভাবে কাজ করছেন শিক্ষা নিয়ে। প্রতিদিনই ছুটছেন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে। যেখানেই সংবাদ সেখানেই তিনি। সাংবাদিকতার পাশাপাশি নির্মাণ করেছেন বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্রও। অর্থনীতিতে লেখাপড়া করেছেন ঢাকা কলেজে। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনেও লেখাপড়া করেছেন। সাংবাদিকতায় ডিপ্লোমা নিয়েছেন পাকিস্তানের সাউথ এশিয়ান মিডিয়া স্কুলে। সেই সূত্রে ২০০৮ সালে পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন কাভার করেছেন। ২০১৩ সালে কাভার করেছেন মালায়েশিয়ার জাতীয় নির্বাচন। ২০০৭ এ দিল্লীতে সার্ক চেম্বার অব কমার্সের শীর্ষ সম্মেলন। টেলিভিশন সাংবাদিকতার আগে ছাত্রাবস্থাতেই ১৯৯৮ সাল থেকে লিখতেন আজকের কাগজে। ২০০২ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত আজকের কাগজের স্টাফ রিপাের্টার ছিলেন। একসময় যুক্ত ছিলেন সাপ্তাহিক রােববার পত্রিকার সঙ্গে। বিতার্কিক হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তাঁর। জাতীয় টেলিভিশন বিতর্ক প্রতিযােগিতায় ঢাকা কলেজের নেতৃত্ব দিয়েছেন একাধিকবার । বাংলাদেশ টেলিভিশন আয়ােজিত আন্তঃ মহাবিদ্যালয় সাংস্কৃতিক প্রতিযােগীতায় উপস্থিত বক্তৃতায় প্রথম, তাৎক্ষনিক অভিনয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন ২০০৩ সালে। এছাড়াও শিক্ষা সপ্তাহসহ বিভিন্ন প্রতিযােগিতায় অর্জন করেছেন আরাে অনেক পুরস্কার।। ২০০৯ সালে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সেরা রিপাের্টিং এর জন্য পেয়েছেন ইউএনডিপির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পদক, ২০১০ আর ২০১১ পরপর দু বছর পেয়েছেন প্রথম আলাে’র মাদকবিরােধী সেরা প্রতিবেদন পুরস্কার। ২০১০ সালে টেলিভিশন সাংবাদিকতায় পেয়েছেন নিউইয়র্কের আইক্যাব অ্যাওয়ার্ড। পেয়েছেন মাদার তেরেসা স্বর্ণ পদক। ২০১৩ সালে ঢাকা রিপাের্টার্স ইউনিটির সেরা প্রতিবেদক হয়েছেন তিনি। এছাড়াও পেয়েছেন আরাে অনেক পুরস্কার।। সফর করেছেন ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, কাতার, সৌদী আরব, মালয়েশিয়া, চীনসহ বিভিন্ন দেশ । তাঁর জন্ম ১৯৮১ সালের ২৫ মে, বরগুনা জেলার বেতাগীর পৈতৃক নিবাসে।। পিতা- মরহুম সুলতান হােসেন মল্লিক ছিলেন শিক্ষক। মা-জাহানয়ারা বেগম-গৃহিনী। স্ত্রী রুনা পারভীন, সরকারি চাকরি করেন।

Title

রক্তাক্ত পিলখানা : অপ্রকাশিত কথা অপ্রকাশিত ছবি

Author

মোস্তফা মল্লিক

Publisher

Suchayani Publishers

Number of Pages

352

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • History
  • First Published

    FEB 2014

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের নামে পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে ঘটেছিল এক নারকীয় হত্যাকাণ্ড। এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে যতােগুলাে তদন্ত হয়েছে, মতামত এসেছে এর সবগুলােতেই মােটা দাগে যা বলা হয়েছে তার সংক্ষিপ্তরূপ হচ্ছে, যে কারণে এ বিদ্রোহ হয়েছে, তা ছিল অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন। সেনাবাহিনীর মনােবল নষ্ট করা, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা এবং দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেওয়াই ছিল এ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম প্রধান কারণ। বিডিআর বিদ্রোহের পর দেশের কোটি কোটি মানুষ কষ্ট পেয়েছেন। সেই কষ্টের মধ্যেও অনেকে আবার কপাল কুচকে অপ্রাসঙ্গিক অনেক কথা বলেছেন। বুঝে হােক, না বুঝে হােক, ধারণা থাকুক আর নাই থাকুক সেনাবাহিনী সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। বিডিআর বিদ্রোহের পর আড়াইশ’ বছরের পুরনাে বাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙ্গে গিয়েছিল। বিডিআর হারিয়েছিল এ বাহিনীর গৌরব, ঐতিহ্যসহ সবকিছু। সেনাবাহিনী হারিয়েছিল নিবেদিত প্রাণ, নির্ভিক ৫৭ কর্মকর্তা। জাতি হিসেবে আমরা কি হারিয়েছি সেই কথা কি আমরা কখনাে ভেবিছি??? দরবার হলে সেদিন আসলে কি ঘটেছিল? এখন পর্যন্ত তথ্য ও দলিল বলতে আছে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার সাক্ষাতকার, ২৫ ফেব্রুয়ারি কয়েকটি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত রিপাের্টে কয়েকজন জওয়ানের সাক্ষাতকার, সরকারি গঠিত তদন্ত কমিটির রিপের্টসহ সেনা বাহিনী আর বিডিআরের নিজস্ব তদন্ত সিলেটে | এসেছে সেটাই। ওখানে কোনাে গণমাধ্যম কর্মীরা ছিলেন না। ফলে ভিডিও ফুটেজ পাওয়া যায়নি। অকাট্য প্রমাণ হিসেবে কিছু হির চিত্র পাওয়া গেছে যা শতভাগ সত্য। আর পাওয়া গেছে সিসি টিভি ক্যামেরার কিছু ফুটেজ। যেখানে একজন কর্মকর্ত কে – তুই রার ফুটেজ আছে। সেদিন আসলে কি হতে হল তার শতভাগ বর্ণনা পাওয়া সম্ভব না সেনা কর্মকর্তন সতকার শুনে কেউ কেউ বিশ্বাস কত্র হন, আবার কেউ বলেছেন অতিরঞ্জিত। বছর যতাে হৰে বিতৰ হট নিয়ে আসবে আরাে নানান তথ্য। দরবার হলে যে ওল্পে দলি, তা শুকিয়ে গেলেও এই বিডিআর বিদ্রোহ বাংলাদেশের ই ই কে বার বার নাড়া দেবে।
    No Specifications