Skip to Content
সংস্কৃতি (ভাষাপ্রকাশ)

Price:

96.00 ৳


সংসদ বর্ণপরিচয়
সংসদ বর্ণপরিচয়
90.00 ৳
100.00 ৳ (10% OFF)
সংস্কৃতি : আগস্ট ২০২১
সংস্কৃতি : আগস্ট ২০২১
30.00 ৳
30.00 ৳
20% OFF

সংস্কৃতি (ভাষাপ্রকাশ)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/44677/image_1920?unique=29c0c4e

96.00 ৳ 96.0 BDT 120.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

এ গ্রন্থে প্রাচ্য ও প্রতীচ্য ঐতিহ্যের সমন্বয়ে সংস্কৃতির স্বরূপ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। লেখক বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক উন্নতির জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের পটভূমিতে সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রয়ােজন অনুভব করেন। সার্বিক গণজাগরণের পটভূমিতে লেখক কামনা করেন নতুন রেনেসাস। আবুল কাসেম ফজলুল হকের মতে, বাংলাদেশের পয়তাল্লিশটির মতাে ক্ষুদ্র জনগােষ্ঠীর মােট জনসংখ্যা রাষ্ট্রের মােট জনসংখ্যার এক শতাংশের সামান্য বেশি। হিন্দুর সংখ্যা মােট জনসংখ্যার আট শতাংশের মতাে। জৈন, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানের সংখ্যা মােট জনসংখ্যার এক শতাংশের। কাছাকাছি। সকল পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশনকে শহর ধরলে শহরবাসীর সংখ্যা চল্লিশ শতাংশের মতাে এবং গ্রামবাসীর সংখ্যা ষাট শতাংশের মতাে। নারী ও পুরুষের সংখ্যা মােটামুটি সমান। গ্রামে ও শহরে গতরখাটা মানুষদের সংখ্যা চল্লিশ শতাংশের মতাে এবং বাকি লােকেরা কঠোর শারীরিক শ্রমের দায় থেকে মুক্ত। শিক্ষাভিত্তিক ও বিত্তভিত্তিক শ্রেণি ও শ্রেণিস্তর সমূহের জনসংখ্যা ও জনপ্রকৃতিও অবশ্যবিবেচ্য। সাক্ষরতা থেকে প্রাথমিক শিক্ষা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই সকল জনগােষ্ঠীর সংস্কৃতি নিয়েই বাংলাদেশের জাতীয় সংস্কৃতি। লেখক কামনা করেন বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য বা বহুতুমুলক সংহতি। এই ঐক্য বা সংহতির জন্য দরকার বাস্তবসম্মত সাংস্কৃতিক আন্দোলন ও নতুন রেনেসাঁস।

Prof. Abul Kashem Fazlul Haque

আবুল কাসেম ফজলুল হক ময়মনসিংহ জিলা স্কুল, ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে শিক্ষা লাভ করেন। তাঁর গোটা পেশাজীবন কাটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগে গবেষণা ও শিক্ষকতায়। ২০১১ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। ছাত্রজীবনে তিনি কবিতা, ছোটগল্প ও প্রবন্ধ লিখেছেন এবং পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ করেছেন। তখন তাঁর লেখার বিষয়বস্তু ছিল সৌন্দর্য, প্রেম, প্রকৃতি ও জীবনদর্শনের অনুসন্ধিৎসা। ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার উন্মেষ ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকাকালে তিনি ১৯৬০-এর দশকে ছাত্র-আন্দোলনের প্রগতিশীল ধারায় সক্রিয় ছিলেন। সংস্কৃতি সংসদ, সুকান্ত একাডেমি, উন্মেষ, বাংলাদেশ লেখক শিবির, স্বদেশ চিন্তা সঙ্ঘ প্রভৃতি সংগঠনে থেকে তিনি বাংলাদেশের প্রগতিশীল চিন্তা ও কর্মে সক্রিয় ছিলেন এবং সর্বজনীন কল্যাণ ও প্রগতিশীল নতুন ভবিষ্যতের আশায় ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে লিখে চলছেন। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি ঢাকা শহরে থেকে পরিচিত ও স্বল্পপরিচিত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানত অর্থ সংগ্রহ করে দিয়ে ও আশ্রয় দিয়ে সহায়তা করেছেন। আবুল কাসেম ফজলুল হক ১৯৬০-এর দশক থেকে নতুন রেনেসাঁস আকাক্সক্ষা করেন। তিনি মনে করেন ভালো কিছু করতে হলে হুজুগ নয়, দরকার গণজাগরণ। সাহিত্য, দর্শন, ইতিহাস ইত্যাদি সকল বিষয়ে তাঁর লেখায় প্রগতির তাড়না কাজ করে।

Title

সংস্কৃতি (ভাষাপ্রকাশ)

Author

Prof. Abul Kashem Fazlul Haque

Publisher

Bhashaprokash

Number of Pages

65

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Cultural Studies
  • First Published

    FEB 2015

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    এ গ্রন্থে প্রাচ্য ও প্রতীচ্য ঐতিহ্যের সমন্বয়ে সংস্কৃতির স্বরূপ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। লেখক বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক উন্নতির জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের পটভূমিতে সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রয়ােজন অনুভব করেন। সার্বিক গণজাগরণের পটভূমিতে লেখক কামনা করেন নতুন রেনেসাস। আবুল কাসেম ফজলুল হকের মতে, বাংলাদেশের পয়তাল্লিশটির মতাে ক্ষুদ্র জনগােষ্ঠীর মােট জনসংখ্যা রাষ্ট্রের মােট জনসংখ্যার এক শতাংশের সামান্য বেশি। হিন্দুর সংখ্যা মােট জনসংখ্যার আট শতাংশের মতাে। জৈন, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানের সংখ্যা মােট জনসংখ্যার এক শতাংশের। কাছাকাছি। সকল পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশনকে শহর ধরলে শহরবাসীর সংখ্যা চল্লিশ শতাংশের মতাে এবং গ্রামবাসীর সংখ্যা ষাট শতাংশের মতাে। নারী ও পুরুষের সংখ্যা মােটামুটি সমান। গ্রামে ও শহরে গতরখাটা মানুষদের সংখ্যা চল্লিশ শতাংশের মতাে এবং বাকি লােকেরা কঠোর শারীরিক শ্রমের দায় থেকে মুক্ত। শিক্ষাভিত্তিক ও বিত্তভিত্তিক শ্রেণি ও শ্রেণিস্তর সমূহের জনসংখ্যা ও জনপ্রকৃতিও অবশ্যবিবেচ্য। সাক্ষরতা থেকে প্রাথমিক শিক্ষা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই সকল জনগােষ্ঠীর সংস্কৃতি নিয়েই বাংলাদেশের জাতীয় সংস্কৃতি। লেখক কামনা করেন বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য বা বহুতুমুলক সংহতি। এই ঐক্য বা সংহতির জন্য দরকার বাস্তবসম্মত সাংস্কৃতিক আন্দোলন ও নতুন রেনেসাঁস।
    No Specifications