দেশরত্ন শেখ হাসিনা : আস্থার অবিচল ঠিকানা

১৪০০ সালকে অবগাহন করার জন্য রবীঠাকুর যেমন ১৩০০ সালে লিখেছিলেন ‘আজি হতে শত বর্ষ পরে, কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি - কৌতুহল ভরে’, একইভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন ২১০০ সালে দেশের জন্য বাস্তবসম্মত রূপকল্প উপস্থাপন। এবং তার ধারাবাহিক বাস্তবায়নের রােডম্যাপ পরিচালনা করছেন তা আজ কোন স্বপ্ন নয়, সময় ও যুগের দাবীর প্রেক্ষিতে উৎকৃষ্ট দূরদর্শীতার প্রজ্বলিত বাতিঘর। এই সময়ের বিশ্বনন্দিত ও বরেণ্য সফল রাষ্ট্রনায়কের আসনে সমাসীন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে শত বছর পরে বাংলাদেশকে দেখার চিত্রায়নে গভীর আবেগে রবীঠাকুরের আসনে কিঞ্চিত তাঁকে বসিয়ে দিলে দোষটা কোথায় ? নেত্রীর অসাধারণ এক সম্মােহিনী ব্যক্তিত্বের নবতর প্রকাশ দেশের জনগণ শ্রদ্ধাভরে অবলােকন এবং ভালবাসা-কৃতজ্ঞতায় অবনত চিত্তে অপরূপ আনন্দে উপভােগ করছেন। নিষিদ্ধ বিনােদন, মাদক, সন্ত্রাস, দুর্নীতি এবং অপরাজনীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘােষণা করে আপন ঘর থেকেই অভিনব অভিযাত্রা শুরু করেছেন। দেশের সকল সচেতন ও সাধারণ মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন ও আকাশচুম্বী প্রশংসায় নেত্রী নতুন করে অভিষিক্ত হয়েছেন। সম্ভাষিত নতুন পালক যেন অবিনাশী মুকুটে সুসজ্জিত করেছে বঙ্গবন্ধু কন্যার অগ্রযাত্রাকে। কাজেই শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বনন্দিত ও বরেণ্য সফল এই রাষ্ট্রনায়ককে অনুসরণ ও অনুকরণ করছে বিশ্বনেতৃত্ব। জাতি শুধু বুক ভরে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিচ্ছে না, টেকসই স্থিতিশীল উন্নয়ন সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে বিশুদ্ধ অনুপ্রেরণা ও প্রনােদনায় স্পন্দিত হয়েছে। সবার মুখে একই স্তুতি- জয় হােক বাংলার, জয় হােক বঙ্গবন্ধুর, জয় হােক বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার।