Skip to Content
মুক্তিযুদ্ধের দর্শন ও বঙ্গবন্ধু

Price:

216.00 ৳


মুক্তিযুদ্ধের ছিন্ন দলিলপত্র
মুক্তিযুদ্ধের ছিন্ন দলিলপত্র
320.00 ৳
400.00 ৳ (20% OFF)
মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি (কাজী জাকির হাসান)
মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি (কাজী জাকির হাসান)
280.00 ৳
350.00 ৳ (20% OFF)

মুক্তিযুদ্ধের দর্শন ও বঙ্গবন্ধু

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/27685/image_1920?unique=5b478ad

216.00 ৳ 216.0 BDT 270.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

১৯৮২ সালের ৫ এপ্রিল টাইম ম্যাগাজিনে বলা হয়, ‘১৫ আগস্ট অভ্যুত্থান ও শেখ মুজিবের হত্যার পর গণতান্ত্রিক আমলের অবসান হয়।’ ফিন্যান্সিয়াল টাইমস্ উল্লেখ করে, ‘মুজিব না থাকলে বাংলাদেশ কখনোই জন্ম নিত না।’ পশ্চিম জার্মানির পত্রিকায় বলা হয়েছিল, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে চতুর্দশ লুইয়ের সঙ্গে তুলনা করা যায়। জনগণ তার কাছে এত জনপ্রিয় ছিল যে, লুইয়ের মতো তিনি এ দাবি করতে পারেন যে, আমিই রাষ্ট্র।’ ১৫ আগস্টের ঘটনার পর বিবিসি প্রকাশ করে, ‘শেখ মুজিব নিহত হলেন তার নিজেরই সেনাবাহিনীর হাতে। অথচ তাকে হত্যা করতে পাকিস্তানিরা সংকোচবোধ করেছে।’ ভারতের বেতার ‘আকাশ বাণী’ ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট তাদের সংবাদ পর্যালোচনা অনুষ্ঠানে বলে, ‘যিশু মারা গেছেন। এখন লক্ষ লক্ষ লোক ক্রস ধারণ করে তাকে স্মরণ করছেন। মূলত একদিন মুজিবই হবেন যিশুর মতো।’ ঘটনার পরদিন লন্ডন থেকে প্রকাশিত ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়, ‘বাংলাদেশের লাখ লাখ লোক শেখ মুজিবের জঘন্য হত্যাকাণ্ডকে অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচনা করবে।’ অপরদিকে নিউজ উইকে বঙ্গবন্ধুকে ‘পোয়েট অব পলিটিক্স’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নোবেল জয়ী পশ্চিম জার্মানির নেতা উইলি ব্রানডিট বলেন, ‘মুজিবকে হত্যার পর বাঙালিদের আর বিশ্বাস করা যায় না। যে বাঙালি শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারে তারা যে কোনো জঘন্য কাজ করতে পারে।’ ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বলেছিলেন, ‘শেখ মুজিব নিহত হওয়ার খবরে আমি মর্মাহত। তিনি একজন মহান নেতা ছিলেন। তার অনন্য সাধারণ সাহসিকতা এশিয়া ও আফ্রিকার জনগণের জন্য প্রেরণাদায়ক ছিল।’

মোঃ সাঈদ মাহাদী সেকেন্দার

মোঃ সাঈদ মাহাদী সেকেন্দার জন্ম ১১ নভেম্বর ১৯৯৭ সালে খুলনা জেলার ফুলতলা উপজেলার গাড়াখোলা গ্রামে।পিতা এম এম সেকেন্দার আবু জাফর, বাংলাদেশ ডাক বিভাগে কর্মরত।মাতা খাদিজা বেগম একজন গৃহিণী। মাহাদী সেকেন্দার ২০১২ সালে সরকারি খুলনা মডেল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি এবং ২০১৪ সালে নটর ডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন।সাফল্যের সাথে অর্জন করেন মেধাবৃত্তী।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দর্শন বিভাগ থেকে বি.এ (অনার্স) এবং একই বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।কৃতিত্বের সাথে অর্জন করেন প্রথম শ্রেণিতে প্রথম।লেখক হিসেবে পরিচিতির পাশাপাশি বিতর্ক,অভিনয়,উপস্থাপনা সহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনে তার সক্রিয় পদচারণা রয়েছে । তিনি সহশিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে নাট্যদলের কার্যনির্বাহী কমিটিতে সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক এবং নটর ডেম রোভার স্কাউট গ্রুপের ডেন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ বিভাগের নির্বাচিত ক্লাস প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করেছেন প্রথমবর্ষ থেকে।জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদকদের মত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি , ফিলোসোফি ডিবেটিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, নটরডেমিয়ান সোসাইটি অব জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি,খুলনা জেলা ছাত্রকল্যাণ জবির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, পিডিএফ জবির দপ্তর সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভার বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রোভার স্কাউট গ্রুপের এসআরএম ও রোভার ইন কাউন্সিলের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন।এছাড়া জাতীয় শিল্পকলা একাডেমী সহ বিভিন্ন মঞ্চে তিনি একাধিক নাটকে অভিনয় এবং নির্দেশক হিসেবে কাজ করেছেন।মঞ্চনাটকের পাশাপাশি টিভি নাটক এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের সাথে তিনি যুক্ত রয়েছেন।টিভি নাটকে নিয়মিত অভিনয় করছেন।একাধিক একক,শ্রুতি নাটক এবং ধারাবাহিক নাটকে কাজ করেছেন।স্কুল জীবন থেকেই তিনি সহ শিক্ষা কার্যক্রমে সক্রিয় ছিলেন,অর্জন ও রয়েছে কম নয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- স্কুল পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ বক্তা,বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় খুলনা জেলায় দ্বিতীয় স্থান, উপস্থিত বক্তৃতায় খুলনা বিভাগে প্রথম স্থান।বাংলাদেশ স্কাউট কতৃক আয়োজিত ৭ মার্চের ভাষণ এর উপর নির্ধারিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করে জাতীয় পর্যায়ে অর্জন করেন দ্বিতীয় স্থান। কয়েকবার একক অভিনয়ে সেরা,বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা সাংস্কৃতিক বন্ধু হওয়া ছাড়াও লেখালেখি এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে রয়েছে তার উল্লেখযোগ্য একাধিক অর্জন।তিনি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে শতভাগ ক্লাস উপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন।নটর ডেম কলেজ থেকে এর স্বীকৃতি স্বরুপ শতভাগ ক্লাস উপস্থিতি এবং আন্তরিকতার সনদপত্র অর্জনের কৃতিত্ব রয়েছে তার।বর্তমানে তিনি দৈনিক অধিকারের ফিচার বিভাগের সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন।তার সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ নটর ডেম কলেজ নাট্যদলের ৮ম জাতীয় নাট্যোৎসব ও কর্মশালায় নাট্যদলের সর্বোচ্চ সম্মাননা আজীবন সদস্যপদ দিয়ে তাকে সম্মানিত করা হয়।বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে কলাম,ছোটগল্প, ফিচার ও কবিতা সহ এ পর্যন্ত দু'শতাধিকের বেশী লেখা প্রকাশিত হয়েছে এ লেখকের।

Title

মুক্তিযুদ্ধের দর্শন ও বঙ্গবন্ধু

Author

মোঃ সাঈদ মাহাদী সেকেন্দার

Publisher

Babui Prakashani

Number of Pages

80

Language

Bengali / বাংলা

First Published

FEB 2023

১৯৮২ সালের ৫ এপ্রিল টাইম ম্যাগাজিনে বলা হয়, ‘১৫ আগস্ট অভ্যুত্থান ও শেখ মুজিবের হত্যার পর গণতান্ত্রিক আমলের অবসান হয়।’ ফিন্যান্সিয়াল টাইমস্ উল্লেখ করে, ‘মুজিব না থাকলে বাংলাদেশ কখনোই জন্ম নিত না।’ পশ্চিম জার্মানির পত্রিকায় বলা হয়েছিল, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে চতুর্দশ লুইয়ের সঙ্গে তুলনা করা যায়। জনগণ তার কাছে এত জনপ্রিয় ছিল যে, লুইয়ের মতো তিনি এ দাবি করতে পারেন যে, আমিই রাষ্ট্র।’ ১৫ আগস্টের ঘটনার পর বিবিসি প্রকাশ করে, ‘শেখ মুজিব নিহত হলেন তার নিজেরই সেনাবাহিনীর হাতে। অথচ তাকে হত্যা করতে পাকিস্তানিরা সংকোচবোধ করেছে।’ ভারতের বেতার ‘আকাশ বাণী’ ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট তাদের সংবাদ পর্যালোচনা অনুষ্ঠানে বলে, ‘যিশু মারা গেছেন। এখন লক্ষ লক্ষ লোক ক্রস ধারণ করে তাকে স্মরণ করছেন। মূলত একদিন মুজিবই হবেন যিশুর মতো।’ ঘটনার পরদিন লন্ডন থেকে প্রকাশিত ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়, ‘বাংলাদেশের লাখ লাখ লোক শেখ মুজিবের জঘন্য হত্যাকাণ্ডকে অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচনা করবে।’ অপরদিকে নিউজ উইকে বঙ্গবন্ধুকে ‘পোয়েট অব পলিটিক্স’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নোবেল জয়ী পশ্চিম জার্মানির নেতা উইলি ব্রানডিট বলেন, ‘মুজিবকে হত্যার পর বাঙালিদের আর বিশ্বাস করা যায় না। যে বাঙালি শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারে তারা যে কোনো জঘন্য কাজ করতে পারে।’ ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বলেছিলেন, ‘শেখ মুজিব নিহত হওয়ার খবরে আমি মর্মাহত। তিনি একজন মহান নেতা ছিলেন। তার অনন্য সাধারণ সাহসিকতা এশিয়া ও আফ্রিকার জনগণের জন্য প্রেরণাদায়ক ছিল।’
No Specifications