Skip to Content
১৯৭১ : তাজউদ্দিন, মুজিব বাহিনী ও অন্যান্য

Price:

320.00 ৳


Fearless Freedom (Penguin)
Fearless Freedom (Penguin)
600.00 ৳
600.00 ৳
ছায়াছবির ছায়াপথে
ছায়াছবির ছায়াপথে
400.00 ৳
400.00 ৳

১৯৭১ : তাজউদ্দিন, মুজিব বাহিনী ও অন্যান্য

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/21331/image_1920?unique=ef5deb1

320.00 ৳ 320.0 BDT 320.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

১৯৭১ সাল। ৮ মাস ২১ দিন, মােট ২৬৬ দিন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে চূড়ান্ত সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের এই সময়টি খুব দীর্ঘ নয়। তারপরও এই অল্প সময়ের মধ্যেই বাংলার মাটিতে নৃশংস গণহত্যা চালিয়েছে পাক বাহিনী। শুরুতে তাদের লক্ষ্য ছিল মাত্র ৭২ ঘন্টায় সীমাহীন হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে বাঙালি জাতিকে চিরতরে পদানত করা। যে লক্ষ্যে সুপরিকল্পিত, ভয়ঙ্কর গণহত্যা। ১ মার্চ গণপরিষদের অধিবেশন স্থগিত করলে উত্তাল গণজোয়ার সৃষ্টি হয় বাংলার শহর-বন্দর-গ্রামে। আলােচনার নামে প্রহসন চালিয়ে হত্যাযজ্ঞের নীল নকশা এগিয়ে নেয় পাক সেনা কর্তৃপক্ষ। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে শুরু হয় অপারেশন সার্চ লাইট। বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন। দেশ স্বাধীনের স্বপ্ন নিয়ে সীমান্ত পাড়ি দেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৭ এপ্রিল শপথ নেয় মুজিবনগর সরকার। ১১টি সেক্টরে ভাগ হয়ে যুদ্ধ জয়ের অভিযান শুরু হয়। রুমি-বদি-আজাদেরা দৃপ্ত শপথে মৃত্যুকে হাতের মুঠোয় নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে প্রাণপণ যুদ্ধে। সময় যতই গড়িয়েছে যুদ্ধ ততই গতি পেয়েছে। বাংলাদেশের যুদ্ধদিনের প্রধান আশ্রয় শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধি পুরাে পৃথিবী চষে বেড়িয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সমর্থন আদায়ে। যদিও নিজ তাতে কর্ণপাত করেনি। মাও-সে-তুং এর চীনও ছিল নিশ্রুপ। মুসলিম বিশ্বও তখন পাকিস্তানিদের পক্ষে। ৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করার পর শুরু হয় চূড়ান্ত যুদ্ধ। মাত্র ১৩ দিনের সর্বাত্মক যুদ্ধে অনেকটা বিনা প্রতিরােধে আত্মসমর্পণ করে নিয়াজী বাহিনী। বইটিতে এই ঘটনা প্রবাহ উঠে এসেছে ভিন্ন মাত্রায়। ভিন্ন পরিসরে। যা পাঠককে নিয়ে যাবে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ দিনে।

রাহাত মিনহাজ

রাহাত মিনহাজ রাহাত মিনহাজের জন্ম ১৯৮৭ সালের ১০ জানুয়ারি বগুড়া জেলার নিশিন্দারা পশ্চিম পাড়া গ্রামে। পুরাে নাম মাে. মিনহাজ উদ্দীন। আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন পাবলিক স্কুল ও বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলে পড়াশােনা শেষে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযােগাযােগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে। স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে প্রথম শ্রেণী লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশােনার চলার সময়ই সাংবাদিকতা শুরু। ২০০৭ সালে যােগ দেন দেশের প্রথম ২৪ ঘন্টার সংবাদ ভিত্তিক টেলিভিশন সিএসবি নিউজে। এরপর যােগ দেন চ্যানেল ওয়ান-এ। সেখান থেকে ২০১০ সালে এটিএন বাংলায়। এরপর ২০১৩ এর শেষ দিকে যােগ দেন যমুনা টেলিভিশনে। পাশাপাশি তিনি কাজ করেছেন বাংলাদেশ ক্রীড়া সংস্থার সাময়িকী ক্রীড়া জগৎ, সাপ্তাহিক কাগজ ও গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণমূলক সাময়িকী মিডিয়া ওয়াচ-এ। ২০১৬ সালের মে তে প্রভাষক হিসেবে যােগ দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযােগাযােগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে। সাংবাদিকতায় পেশাগত দক্ষতার জন্য তিনি বেশ কিছু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। সেগুলাের মধ্যে অন্যতম মুক্তিযুদ্ধ। যাদুঘরের বজলুর রহমান স্মৃতি পদক ২০১৩। এটিএন বাংলা মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রতিবেদন তৈরির জন্য তিনি এ পদক পান। এছাড়া প্রথম আলাে ট্রাস্ট ও বন্ধু সভার মাদক বিরােধী প্রতিবেদনের সেরা প্রতিবেদনের জন্য পুরস্কার ও সিএসএফ-ফ্রেড হলােস ফাউন্ডেশন পুরস্কার অন্যতম। ২০১৮ সালে পেয়েছেন আবুল মনসুর আহমদ প্রবন্ধ প্রতিযােগিতা পুরস্কার। শিক্ষকতার পাশাপাশি রাহাত মিনহাজ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পড়াশােনা ও গবেষণায় নিয়ােজিত আছেন। লেখকের বই ‘সায়মন ড্রিং ও অন্যান্যের একাত্তর’ (শ্রাবণ প্রকাশনী, ২০১৭), '১৯৭১: তাজউদ্দীন, মুজিব বাহিনী ও অন্যান্য (শ্রাবণ প্রকাশনী, ২০১৯) সাংবাদিকতা: প্রতিবেদন লেখার প্রথম পাঠ’ (পলল প্রকাশনী, ২০১৮), মাধ্যম সাক্ষরতা, সাংবাদিকতার প্রথম পাঠ (পলল প্রকাশনী, ২০১৯)।

Title

১৯৭১ : তাজউদ্দিন, মুজিব বাহিনী ও অন্যান্য

Author

রাহাত মিনহাজ

Publisher

Shrabon Prokashani

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Liberation War
  • ১৯৭১ সাল। ৮ মাস ২১ দিন, মােট ২৬৬ দিন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে চূড়ান্ত সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের এই সময়টি খুব দীর্ঘ নয়। তারপরও এই অল্প সময়ের মধ্যেই বাংলার মাটিতে নৃশংস গণহত্যা চালিয়েছে পাক বাহিনী। শুরুতে তাদের লক্ষ্য ছিল মাত্র ৭২ ঘন্টায় সীমাহীন হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে বাঙালি জাতিকে চিরতরে পদানত করা। যে লক্ষ্যে সুপরিকল্পিত, ভয়ঙ্কর গণহত্যা। ১ মার্চ গণপরিষদের অধিবেশন স্থগিত করলে উত্তাল গণজোয়ার সৃষ্টি হয় বাংলার শহর-বন্দর-গ্রামে। আলােচনার নামে প্রহসন চালিয়ে হত্যাযজ্ঞের নীল নকশা এগিয়ে নেয় পাক সেনা কর্তৃপক্ষ। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে শুরু হয় অপারেশন সার্চ লাইট। বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন। দেশ স্বাধীনের স্বপ্ন নিয়ে সীমান্ত পাড়ি দেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৭ এপ্রিল শপথ নেয় মুজিবনগর সরকার। ১১টি সেক্টরে ভাগ হয়ে যুদ্ধ জয়ের অভিযান শুরু হয়। রুমি-বদি-আজাদেরা দৃপ্ত শপথে মৃত্যুকে হাতের মুঠোয় নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে প্রাণপণ যুদ্ধে। সময় যতই গড়িয়েছে যুদ্ধ ততই গতি পেয়েছে। বাংলাদেশের যুদ্ধদিনের প্রধান আশ্রয় শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধি পুরাে পৃথিবী চষে বেড়িয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সমর্থন আদায়ে। যদিও নিজ তাতে কর্ণপাত করেনি। মাও-সে-তুং এর চীনও ছিল নিশ্রুপ। মুসলিম বিশ্বও তখন পাকিস্তানিদের পক্ষে। ৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করার পর শুরু হয় চূড়ান্ত যুদ্ধ। মাত্র ১৩ দিনের সর্বাত্মক যুদ্ধে অনেকটা বিনা প্রতিরােধে আত্মসমর্পণ করে নিয়াজী বাহিনী। বইটিতে এই ঘটনা প্রবাহ উঠে এসেছে ভিন্ন মাত্রায়। ভিন্ন পরিসরে। যা পাঠককে নিয়ে যাবে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ দিনে।
    No Specifications