Skip to Content
মুহিউদ্দিন মুহাম্মদ আব্দুল কাদির জিলানী (রা.)-এর আত্মদর্শন

Price:

400.00 ৳


মুহাম্মাদ বিন তুঘলক : উত্থান ও পতন (আগা মাহদি হোসাইন)
মুহাম্মাদ বিন তুঘলক : উত্থান ও পতন (আগা মাহদি হোসাইন)
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)
মুহূর্ত থামো, তুমি সুন্দর
মুহূর্ত থামো, তুমি সুন্দর
360.00 ৳
450.00 ৳ (20% OFF)

মুহিউদ্দিন মুহাম্মদ আব্দুল কাদির জিলানী (রা.)-এর আত্মদর্শন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/15406/image_1920?unique=e171086

400.00 ৳ 400.0 BDT 500.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

মশিখতপ্রাপ্ত অলিআল্লাহ ছিলেন গাউসুল আজম মুহিউদ্দিন মুহাম্মদ আব্দুল কাদির জিলানী (রা.)। সৃষ্টি রাজ্যের সমুদয় অন্তর্নিহিত জ্ঞান ও রহস্য সম্পর্কে উপলব্ধি করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হওয়াকে ‘মশিখত' বলা হয়। আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহধন্য হয়ে পীরানে পীর দস্তগীর গাউসে পাক (রা.) এই ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন। তিনি সুফিয়ে আজম তথা ‘মশিখতে মসনব উপাধীতে ভূষিত উচ্চস্তরের গাউস উল আজম পর্যায়ের আউলিয়া। এই স্তর সুফির কামালিয়াতের সর্বোচ্চ স্তর। এই শ্রেণিভুক্ত সুফিদের সম্পর্কে আল্লামা জামী (রা.) বলেন, সুফির জ্ঞানকে একটি সরল রেখা বা আলিফ' রূপে ধরে নেও। আর আল্লাহ তায়ালার মহাজ্ঞানকে একটি মুক্তা বা বিন্দু রূপে ধরে নেও। এইরূপ কয়েকটি বিন্দুর সংযােগে যেমন একটি সরল রেখার অস্তিত্ব ফুটে ওঠে, ফলে তখন আর বিন্দুগুলাের অস্তিত্ব দেখা যায় না তদ্রুপ পরম জ্ঞান বা আল্লাহর মহাজ্ঞান তখন এক এক করে এই জাতীয় সুফির অন্তরে সন্নিবেশিত হতে হতে তাকে আল্লাহর মহাজ্ঞান ভাণ্ডারে পরিণত করে তােলে। তখনই সুফি হৃদয়ের যাবতীয় বিভেদ ও দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবসান ঘটে। তিনি হয়ে যান গাউসুল আজম পদমর্যাদার অধিকারী। তাঁর আগমনে ইসলাম পুনরুজ্জীবন লাভ করলাে। এই গ্রন্থে গাউসে পাকের আত্মদর্শন, সুফি রহস্যভেদী কালাম, কারামত ও বেলায়েতের উচ্চতর রহস্যের পর্দা উন্মােচনের চেষ্টা করা হয়েছে। যা তরিকত জগতের আশেক-সালেক, পীর-মুর্শিদভক্ত পাঠক ও দরবারভুক্ত পীর-মাশায়েখসহ সকল পর্যায়ের প্রেমিকদের আত্মার খােরাক যােগাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।

মোস্তাক আহমাদ

মোস্তাক আহ্‌মাদ সৈয়দ মোস্তাক আহ্‌মাদের জন্ম ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর গ্রামে। তার পিতা মাওলানা মুহাম্মদ তমিজ উদ্দীন (র.) ছিলেন একজন পীর ও আধ্যাত্মিক পুরুষ। তার মাতা মনোয়ারা বেগমও ছিলেন সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে আগত। এরকম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান মোস্তাক আহ্‌মাদ এর ভাগ্য যেন নির্ধারিতই ছিল যে তিনি বড় হয়ে ধর্ম ও সুফি দর্শন নিয়ে লিখবেন। পারিবারিক ঐতিহ্যের কল্যাণে শৈশব থেকে তার ধর্মীয় শিক্ষার ভিত মজবুত হয়। পাশাপাশি সুফি দর্শন, মরমী দর্শন, আধ্যাত্মিকতা ইত্যাদি বিষয়েও পারিবারিকভাবে শিক্ষা লাভ করেন। তাই তো মোস্তাক আহ্‌মাদ এর বই সমূহ আধ্যাত্মিকতা ও দর্শন থেকে শুরু করে ধর্মীয় ইতিহাস, অনুশাসন, আত্মোন্নয়ন, মানবজীবন ও দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান ও অনুপ্রেরণার অফুরন্ত উৎস। মোস্তাক আহমাদ একজন দক্ষ মোটিভেটর। মেডিটেশন ও নানাবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন এবং ব্যক্তিগত উন্নয়ন সাধন করতে সক্ষম। বর্তমানে ‘ড্রিমওয়ে ইলেকট্রনিক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ’ এর ড্রিমওয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তথা সিইও হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি। মানবোন্নয়ন, ব্যক্তিক উৎকর্ষ সাধন, সুফি ও মরমী দর্শন নিয়ে দেড় শতাধিক পাঠকপ্রিয় বই লিখেছেন তিনি। মোস্তাক আহমাদ এর বই সমগ্র ব্যক্তিজীবনে সমৃদ্ধি ও সাফল্যের চূড়ায় আরোহণের প্রেরণা দেয়, ব্যক্তিমনের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের পথ দেখায়, সাফল্যের আকাঙ্ক্ষা ও ক্ষুধা জাগ্রত করে। ‘দ্য ম্যাজিক অব থিংকিং বিগ’, ‘বুদ্ধি ও বিনিয়োগ শেয়ার ব্যবসায় সেরা সাফল্য’, ‘মেধা বিকাশের সহজ উপায়’, ‘ইতিবাচক চিন্তার শক্তি’, ‘বিজনেস স্কুল’, ‘মাওলানা রুমীর আত্মদর্শন’, ‘লালন সমগ্র’, ‘টাকা ধরার কৌশল’, ‘দিওয়ান-ই-হাফিজ’, ‘দিওয়ান-ই-শামস তাবরিজ’, ‘আত্মোন্নয়ন ও মেডিটেশন’ ইত্যাদি তার কিছু জনপ্রিয় বই।

Title

মুহিউদ্দিন মুহাম্মদ আব্দুল কাদির জিলানী (রা.)-এর আত্মদর্শন

Author

মোস্তাক আহমাদ

Publisher

Rodela Prokashani

Number of Pages

416

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Philosophy
  • First Published

    FEB 2021

    মশিখতপ্রাপ্ত অলিআল্লাহ ছিলেন গাউসুল আজম মুহিউদ্দিন মুহাম্মদ আব্দুল কাদির জিলানী (রা.)। সৃষ্টি রাজ্যের সমুদয় অন্তর্নিহিত জ্ঞান ও রহস্য সম্পর্কে উপলব্ধি করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হওয়াকে ‘মশিখত' বলা হয়। আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহধন্য হয়ে পীরানে পীর দস্তগীর গাউসে পাক (রা.) এই ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন। তিনি সুফিয়ে আজম তথা ‘মশিখতে মসনব উপাধীতে ভূষিত উচ্চস্তরের গাউস উল আজম পর্যায়ের আউলিয়া। এই স্তর সুফির কামালিয়াতের সর্বোচ্চ স্তর। এই শ্রেণিভুক্ত সুফিদের সম্পর্কে আল্লামা জামী (রা.) বলেন, সুফির জ্ঞানকে একটি সরল রেখা বা আলিফ' রূপে ধরে নেও। আর আল্লাহ তায়ালার মহাজ্ঞানকে একটি মুক্তা বা বিন্দু রূপে ধরে নেও। এইরূপ কয়েকটি বিন্দুর সংযােগে যেমন একটি সরল রেখার অস্তিত্ব ফুটে ওঠে, ফলে তখন আর বিন্দুগুলাের অস্তিত্ব দেখা যায় না তদ্রুপ পরম জ্ঞান বা আল্লাহর মহাজ্ঞান তখন এক এক করে এই জাতীয় সুফির অন্তরে সন্নিবেশিত হতে হতে তাকে আল্লাহর মহাজ্ঞান ভাণ্ডারে পরিণত করে তােলে। তখনই সুফি হৃদয়ের যাবতীয় বিভেদ ও দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবসান ঘটে। তিনি হয়ে যান গাউসুল আজম পদমর্যাদার অধিকারী। তাঁর আগমনে ইসলাম পুনরুজ্জীবন লাভ করলাে। এই গ্রন্থে গাউসে পাকের আত্মদর্শন, সুফি রহস্যভেদী কালাম, কারামত ও বেলায়েতের উচ্চতর রহস্যের পর্দা উন্মােচনের চেষ্টা করা হয়েছে। যা তরিকত জগতের আশেক-সালেক, পীর-মুর্শিদভক্ত পাঠক ও দরবারভুক্ত পীর-মাশায়েখসহ সকল পর্যায়ের প্রেমিকদের আত্মার খােরাক যােগাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।
    No Specifications