Skip to Content
হজরত রাবেয়া বসরী (রা.)- র আত্মদর্শন

Price:

400.00 ৳


হজ পালনের শ্রেষ্ঠ উপায়
হজ পালনের শ্রেষ্ঠ উপায়
392.00 ৳
490.00 ৳ (20% OFF)
হঠাৎ একদিন এবং তারপর
হঠাৎ একদিন এবং তারপর
440.00 ৳
550.00 ৳ (20% OFF)

হজরত রাবেয়া বসরী (রা.)- র আত্মদর্শন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/16434/image_1920?unique=04faf5c

400.00 ৳ 400.0 BDT 500.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

সুফিবাদের কিংবদন্তি মহা তাপসী মহীয়সী নারী হযরত রাবেয়া আল-বসরী (রা.)। তিনি বিশ্বের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ আউলিয়াদের অন্যতম। ঐতিহাসিকভাবে জানা যায় তিনি হযরত হাসান আল-বসরী (রা.)-এর হাতে বায়াত গ্রহণ করেছিলেন। প্রেমাস্পদের প্রতি গভীর প্রেম ও সাধনাবলে মহা তপস্বিনীর খেতাবে ভূষিত হয়ে যিনি আল্লাহ-প্রেমে দগ্ধীভূতা, সংসার বিরাগিনী ও আল্লাহর নৈকট্য প্রাপ্ত মহান সাধ্বী রমণী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। পিতার চতুর্থ কন্যা ছিলেন। বলে তার নাম রাখা হয় রাবেয়া। আরবি ভাষায়। রাবেয়া অর্থ চতৰ্থ। তিনি বসরার অধিবাসী ছিলেন। হযরত রাবেয়া বসরী (রা.) বয়ােঃপ্রাপ্ত হলে তাঁর পিতামাতা ইন্তেকাল করেন। ফলে দাসীরূপে এক অত্যাচারী মুনিবের বাড়িতে তার আশ্রয় জোটে। সেখানে তাঁকে অমানুষিক নির্যাতন ভােগ করতে হয়। কথিত আছে, তিনি দিবারাত্র এক হাজার রাকাত নামায আদায় করতেন। হযরত খাজা হাসান বসরী (রা.) তাঁকে খুবই প্রীতির চোখে দেখতেন। তিনি নিষ্কাম প্রেমের দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভের পক্ষপাতী ছিলেন। ১৬০ হিজরীতে তাঁর ইন্তেকাল। হয়। তার ইন্তেকালের সময় শিয়রে উপবিষ্ট বুজুর্গানদিগকে তিনি বাইরে যেতে বলেন। সবাই বাইরে গেলে গায়েবী থেকে পবিত্র কুরআনের মধুর বাণী ভেসে আসে, “হে পরিতৃপ্ত আত্মা! তুমি সন্তুষ্টচিত্তে আমার দিকে প্রত্যাবর্তন করাে।” ভিতরে এসে সবাই দেখতে পেলেন, হযরত রাবেয়া আল-বসরী (রা.) মহান আল্লাহর আহ্বানে সাড়া দিয়ে দীদারে এলাহীর মহামিলনের জন্য ইহলােক পরিত্যাগ করে পরম প্রেমাস্পদ আল্লাহর কাছে চলে গেছেন। গ্রন্থটি সকল প্রেমিক হৃদয়ের আত্মার খােরাক যােগাতে সক্ষম হবে বলে আমার বিশ্বাস।

মোস্তাক আহমাদ

মোস্তাক আহ্‌মাদ সৈয়দ মোস্তাক আহ্‌মাদের জন্ম ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর গ্রামে। তার পিতা মাওলানা মুহাম্মদ তমিজ উদ্দীন (র.) ছিলেন একজন পীর ও আধ্যাত্মিক পুরুষ। তার মাতা মনোয়ারা বেগমও ছিলেন সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে আগত। এরকম সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান মোস্তাক আহ্‌মাদ এর ভাগ্য যেন নির্ধারিতই ছিল যে তিনি বড় হয়ে ধর্ম ও সুফি দর্শন নিয়ে লিখবেন। পারিবারিক ঐতিহ্যের কল্যাণে শৈশব থেকে তার ধর্মীয় শিক্ষার ভিত মজবুত হয়। পাশাপাশি সুফি দর্শন, মরমী দর্শন, আধ্যাত্মিকতা ইত্যাদি বিষয়েও পারিবারিকভাবে শিক্ষা লাভ করেন। তাই তো মোস্তাক আহ্‌মাদ এর বই সমূহ আধ্যাত্মিকতা ও দর্শন থেকে শুরু করে ধর্মীয় ইতিহাস, অনুশাসন, আত্মোন্নয়ন, মানবজীবন ও দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান ও অনুপ্রেরণার অফুরন্ত উৎস। মোস্তাক আহমাদ একজন দক্ষ মোটিভেটর। মেডিটেশন ও নানাবিধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন এবং ব্যক্তিগত উন্নয়ন সাধন করতে সক্ষম। বর্তমানে ‘ড্রিমওয়ে ইলেকট্রনিক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ’ এর ড্রিমওয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তথা সিইও হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি। মানবোন্নয়ন, ব্যক্তিক উৎকর্ষ সাধন, সুফি ও মরমী দর্শন নিয়ে দেড় শতাধিক পাঠকপ্রিয় বই লিখেছেন তিনি। মোস্তাক আহমাদ এর বই সমগ্র ব্যক্তিজীবনে সমৃদ্ধি ও সাফল্যের চূড়ায় আরোহণের প্রেরণা দেয়, ব্যক্তিমনের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের পথ দেখায়, সাফল্যের আকাঙ্ক্ষা ও ক্ষুধা জাগ্রত করে। ‘দ্য ম্যাজিক অব থিংকিং বিগ’, ‘বুদ্ধি ও বিনিয়োগ শেয়ার ব্যবসায় সেরা সাফল্য’, ‘মেধা বিকাশের সহজ উপায়’, ‘ইতিবাচক চিন্তার শক্তি’, ‘বিজনেস স্কুল’, ‘মাওলানা রুমীর আত্মদর্শন’, ‘লালন সমগ্র’, ‘টাকা ধরার কৌশল’, ‘দিওয়ান-ই-হাফিজ’, ‘দিওয়ান-ই-শামস তাবরিজ’, ‘আত্মোন্নয়ন ও মেডিটেশন’ ইত্যাদি তার কিছু জনপ্রিয় বই।

Title

হজরত রাবেয়া বসরী (রা.)- র আত্মদর্শন

Author

মোস্তাক আহমাদ

Publisher

Rodela Prokashani

Number of Pages

400

Language

Bengali / বাংলা

First Published

FEB 2022

সুফিবাদের কিংবদন্তি মহা তাপসী মহীয়সী নারী হযরত রাবেয়া আল-বসরী (রা.)। তিনি বিশ্বের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ আউলিয়াদের অন্যতম। ঐতিহাসিকভাবে জানা যায় তিনি হযরত হাসান আল-বসরী (রা.)-এর হাতে বায়াত গ্রহণ করেছিলেন। প্রেমাস্পদের প্রতি গভীর প্রেম ও সাধনাবলে মহা তপস্বিনীর খেতাবে ভূষিত হয়ে যিনি আল্লাহ-প্রেমে দগ্ধীভূতা, সংসার বিরাগিনী ও আল্লাহর নৈকট্য প্রাপ্ত মহান সাধ্বী রমণী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। পিতার চতুর্থ কন্যা ছিলেন। বলে তার নাম রাখা হয় রাবেয়া। আরবি ভাষায়। রাবেয়া অর্থ চতৰ্থ। তিনি বসরার অধিবাসী ছিলেন। হযরত রাবেয়া বসরী (রা.) বয়ােঃপ্রাপ্ত হলে তাঁর পিতামাতা ইন্তেকাল করেন। ফলে দাসীরূপে এক অত্যাচারী মুনিবের বাড়িতে তার আশ্রয় জোটে। সেখানে তাঁকে অমানুষিক নির্যাতন ভােগ করতে হয়। কথিত আছে, তিনি দিবারাত্র এক হাজার রাকাত নামায আদায় করতেন। হযরত খাজা হাসান বসরী (রা.) তাঁকে খুবই প্রীতির চোখে দেখতেন। তিনি নিষ্কাম প্রেমের দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভের পক্ষপাতী ছিলেন। ১৬০ হিজরীতে তাঁর ইন্তেকাল। হয়। তার ইন্তেকালের সময় শিয়রে উপবিষ্ট বুজুর্গানদিগকে তিনি বাইরে যেতে বলেন। সবাই বাইরে গেলে গায়েবী থেকে পবিত্র কুরআনের মধুর বাণী ভেসে আসে, “হে পরিতৃপ্ত আত্মা! তুমি সন্তুষ্টচিত্তে আমার দিকে প্রত্যাবর্তন করাে।” ভিতরে এসে সবাই দেখতে পেলেন, হযরত রাবেয়া আল-বসরী (রা.) মহান আল্লাহর আহ্বানে সাড়া দিয়ে দীদারে এলাহীর মহামিলনের জন্য ইহলােক পরিত্যাগ করে পরম প্রেমাস্পদ আল্লাহর কাছে চলে গেছেন। গ্রন্থটি সকল প্রেমিক হৃদয়ের আত্মার খােরাক যােগাতে সক্ষম হবে বলে আমার বিশ্বাস।
No Specifications